পুরাতন ভোটার হওয়া সত্ত্বেও যারা স্মার্ট এনআইডি কার্ড পাননি তাদের জন্য করণীয় || Smart Card Not Found

পুরাতন ভোটার হওয়া সত্ত্বেও যারা স্মার্ট এনআইডি কার্ড পাননি তাদের জন্য করণীয় || Smart Card Not Found

যারা স্মার্ট এনআইডি কার্ড পাননি

আপনি পুরাতন ভোটার ২০০৭-০৮ সাল বা ২০০৯ সালের দিকে ভোটার হওয়া সত্ত্বেও স্মার্ট এনআইডি কার্ড হাতে পাননি। স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ কেন্দ্রে গেলে হয়তো আপনাকে বলা হয়েছিলো আপনার কার্ড নট ফাউন্ড হয়েছে বা প্রিন্টি ইন প্রোগ্রেস এ আছে। আপনি পরবর্তীতে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করে কার্ড সংগ্রহ করবেন। এভাবে বাধ্য হয়েই ফিরে আসতে হয়েছে অনেকেরই। তারপর দীর্ঘদিন পার হয়ে গেলেও হাতে পাননি স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র।  

বর্তমান সময়ে আমাদের দৈনন্দিন কাজে এনআইডি কার্ডের গুরুত্ব এতটাই যে, এনআইডি কার্ড/ভোটার আইডি কার্ড ছাড়া কোন কিছুই চিন্তা করা যায় না। আপনি চাকুরীর জন্য আবেদন করবেন, বেতন-ভাতা তুলবেন, পেনশন তুলবেন, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, সিম কেনা, ব্যাংকে একাউন্ট খোলা, মোবাইল ব্যাংকিং, পাসপোর্ট-ভিসা, জমি ক্রয়-বিক্রয়সহ প্রায় ২২-২৫ টি অতিগ্রুরুত্বপূর্ণ কাজে এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন হচ্ছে এবং আরো অন্যান্য সব কাজে এর ব্যবহার দিন দিন বাড়বে ছাড়া কখনোই কমবে না। এনআইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে নতুন করে তেমন কিছু বলার নেই। 

 

যাদেরকে স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়েছে

২০০৭-০৮ সাল থেকে  শুরু করে ২০১২ সাল পর্যন্ত যারা ভোটার হয়েছে তাদের সবাইকে পেপার লেমিনেটেড জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া হয়েছিলো যেটিকে আমরা অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড বলে থাকি। ২০১৪ ও ২০১৫ সালের ভোটারদেরকে সাময়িক এনআইডি কার্ড না দিয়ে স্মার্ট স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তারপর অনেক প্রতিক্ষার পর ২০০৭-০৮ সালের ভোটার থেকে শুরু করে ২০১৫ সাল পর্যন্ত হওয়া সব ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয় এবং স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ কার্যক্রম এখনো চলমান আছে। যারা এখনো স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করেননি তার সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড জমা দিয়ে স্মার্ট কার্ড নিতে পারবেন। ২০১৯ সালের হালনাগাদে যারা নতুন ভোটার হয় তাদরে স্মার্ট কার্ড খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই চলে আসে এবং সেগুলো বিতরণ করা হয়। 

যাদের স্মার্ট এনআইডি কার্ড এখনো আসেনি

২০১৭ সালে যারা ভোটার হয়েছে তাদের স্মার্ট এনআইডি কার্ড এখনো আসেনি। ২০১৫ ও ২০১৯ সালের কিছু Underage Voter যাদেরকে ১৮ বছর বয়স না হতেই নিবন্ধন করা হয় তাদেরও স্মার্ট কার্ড আসেনি। তবে সময়মত তাদেরকে পেপার লেমিনেটেড সাময়িক জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া হয়। ২০১৯ সালের Underage ভোটারদের মাঝে পেপার লেমিনেটেড এনআইডি কার্ড বিতরণ না করা হলেও অনলাইন সিস্টেম থেকে মূল ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি ডাউনলোড করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। যাতে তারা তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে পারে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন প্রতিটি ভোটারের হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তুলে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। যাদের স্মার্ট এনআইডি কার্ড এখনো আসেনি তারাও স্মার্ট কার্ড পাবেন তবে হয়তো কিছুটা সময় লাগতে পারে।

২০০৭-০৮ সাল থেকে শুরু  করে ২০১৯ সাল পর্যন্ত হওয়া সকল ভোটারের মধ্যে কিছু ভোটার আছে যাদের স্মার্ট কার্ড আসেনি। তবে তাদের বেশির ভাগই ২০০৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ভোটার হয়েছে। কেন তাদের স্মার্ট কার্ড আসেনি? এ প্রশ্নের আশানুরুপ কোন উত্তর ওইসব ভোটারা পাননি। 

আপনার এলাকায় স্মার্ট এনআইডি কার্ড বিতরণ হওয়ার সময় আপনি হয়তো সকাল সকাল খাবার-দাবার খেয়ে স্মার্ট কার্ড বিতরণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখলেন দীর্ঘ লাইনে সবাই দাড়িয়ে আছে কার্ড নেয়ার জন্য। সবাই স্মার্ট কার্ড পাচ্ছে এবং সেই সাথে আপনিও দাড়ালেন। ঘন্টার পর ঘন্টা রোদ-গরমে দাড়িয়ে থেকে যখন আপনার সিরিয়াল আসলো তখন আপনার কার্ডটি যাচাই করে অপারেটর বলে দিলো আপনার স্মার্ট কার্ড আসেনি এবং কার্ড ব্যাক পার্টে সাদা কাগজ পিন করে লিখে দিলো Smart Card Not Found। 

হয়তো সেখান থেকে এটুকু পরামর্শ পেয়েছেন যে, কয়েক মাস পরে নির্বাচন অফিসে গিয়ে খোজ নেবেন আপনার কার্ড হয়তো কিছুদিন পরে আসবে। নির্বাচন আফিসে গিয়ে খোজ নিলে বলা হয়, যে কার্ডগুলো Not Found হয়েছে সেগুলো আমাদের কাছে এখনো আসেনি। কার্ড আসলে আমরা পুনরায় বিতরণ করবো। আপনি আপাতত পুরাতন কার্ডটি ব্যবহার করুন, এটা দিয়ে আপনার সব কাজই হবে। 

এভাবে মাসের পর মাস পার হয়ে যায় স্মার্ট এনআইডি কার্ড আসে না। একই সাথে ভোটার হয়েছেন একই সাথে কার্ড নিতে গিয়েছন অন্যজন কার্ড হাতে পেলো আপনি কেন পেলেন না? কারণ আপনার তথ্যের মধ্যে সমস্যা আছে বিধায় আপনার স্মার্ট কার্ড প্রিন্টই হয়নি। আর ততদিন স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট হবে না যতদিন না আপনি আপনার এনআইডি কার্ডের ভুলগুলো তথ্য সংশোধন করবেন। 

যাদের স্মার্ট এনআইডি কার্ড Not Found হয়েছে তাদের জন্য করণীয়

যারা স্মার্ট কার্ড পাননি বা স্মার্ট কার্ড Not Found এর আওতায় পড়েছে তারা পুরাতন ভোটার আইডি কার্ডটি নিয়ে স্বঃ স্বঃ উপজেলা নির্বাচন অফিস চলে যাবেন। হেল্প ডেস্কে যিনি দায়িত্বে থাকবেন তার কাছে গিয়ে বলবেন আমার সাথে হওয়া সকল ভোটারই স্মার্ট কার্ড পেয়েছে আমি পুরাতন ভোটার হওয়া সত্ত্বেও স্মার্ট এনআইডি কার্ড পাইনি। আমার কার্ডের তথ্যে কোন অসঙ্গতি বা ভুল আছে কি না আমি তা যাচাই করতে এসেছি। অথবা অফিসে কর্মরত স্টাফকে বলবেন কি সমস্যার কারণে আপনার স্মার্ট এনআইডি কার্ড তৈরী হয়নি সে বিষয়ে জানাতে। আপনার স্মার্ট এনআইডি কার্ড তৈরী হয়নি কেন তারা আপনাকে জানিয়ে দেবে।

মনে রাখবেন আপনি যখন ভোটার হয়েছিলেন তখন যে ২ নম্বর নিবন্ধন ফরম পুরণ করা হয়েছিলো সেখানে আপনার সম্পর্কে প্রায় যাবতীয় তথ্যই লিপিবদ্ধ করা হয়েছিলো। সেগুলোর মধ্য থেকে কেনো না কোন তথ্যে ভুল আছে বা তথ্য সংযোজন করা নেই। আপনি আপনার বিস্তারিত তথ্যের প্রিন্ট-আউট নেবেন এবং এক এক করে আপনার প্রতিটি তথ্য নিজে যাচাই করে দেখবেন, অন্য কাউকে বলবেন না যে, ভাই আমার এইটা একটু চেক করে দেখে দেন ঠিক আছে কি না। তাহলে আবার ভুল হওয়ার সম্ভবনা থাকবে। কারণ আপনার সঠিক তথ্য কি সেইটা আপনার থেকে কেউ ভালো জানে না। 

সকল তথ্য যাচাই করার পর যেগুলো ভুল খুজে পাবেন সেগুলো সংশোধন করতে হবে। হতে পরে ২-১ টি তথ্য ভুল আছে আবার অনেকগুলো তথ্যও ভুল থাকতে পারে। যতগুলো ভুল ধরা পড়বে একটা আবেদনেই সবগুলো ভুল তথ্য সংশোধন করা যাবে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বরে ভুল থাকে, পাসপোর্ট নম্বরে ভুল থাকে, মোবাইল এবং টেলিফোন নম্বরে ভুল থাকে, টিন নম্বরে ভুল থাকে ইত্যাদি। হতে পারে আপনার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে বা তার সাথে আরো কিছু তথ্যে ভুল আছে। যতগুলো ভুলই থাক না কেন সবগুলোই সংশোধনের ফরমে উল্লেখ করে দেবেন। 

যারা স্মার্ট কার্ড পাননি তাদের ক্ষেত্রে আবেদন করার নিয়ম

ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই করে নেয়ার পর যে ভুলগুলো সনাক্ত হবে সেগুলো সংশোধন করার জন্য যে ফরমে আবেদন করতে হবে সেই ফরমের নাম স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রিন্টের জন্য প্রয়োজনীয় সংশোধন- ফরম। ফরমটি অফিস থেকে সরবরাহ করা হয়। প্রয়োজনে এখান থেকে ফরমটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফরমটি পূরণ করার সময় যে তথ্যগুলো ভুল আছে শুধু সেগুলোই ফরমে উল্লেখ করবেন। যে তথ্যটি সঠিক আছে সেটি ফরমে উল্লেখ করবেন না। 

ভুল তথ্যের বিপরীতে যেটি আপনার সঠিক বা চাহিত তথ্য, তার স্বপক্ষে কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। ধরুন আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর আর পাসপোর্ট নম্বরে ভুল আছে। সেক্ষেত্রে প্রমাণ হিসেবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি এবং পাসপোর্টের কপি জমা দেবেন। অর্থাৎ যা কিছু ভুল আছে সেটি সঠিক করে লেখা আছে যে কাগজপত্রে সেগুলোর কপি দাখিল করবেন। 

এছাড়া আরো একটি উপায়ে আবেদন করা যায়। নির্বাচন অফিসের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সংশোধনের আবেদন দাখিল করা যায়। এক্ষেত্রে ফরম পূরণ করার ঝামেলা থাকে না। আপনি চাইলে নিজেই নিজের মোবাইল/কম্পিউটার থেকে এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি জমা দেয়ার প্রয়োজন হবে। এনআইডি কার্ড সংশোধনের ফিস সবার জন্য সব সময় একই হবে সেটিও ঠিক না। তাই উচিত কাজ হবে আপনার ক্ষেত্রে ফি কত টাকা জমা দিতে হবে তা হিসাব করে নেয়া। 

দাখিলকৃত আবেদনটি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অনুমোদন দিলে আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। তারপর পরবর্তীতে যখন আপনার উপজেলায় স্মার্ট এনআইডি কার্ড আসবে তখন আপনার স্মার্ট কার্ডটিও থাকবে সেখানে। 

আপনার এনআইডি কার্ডটি যদি Not Found এর আওতায় থাকে তাহলে দ্রুত উপরোক্ত উপায়ে ভুলগুলো সনাক্ত করে সংশোধন করে নিন। তা না হলো কখনোই আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হবে না। 

যারা স্মার্ট কার্ড পাননি তাদের জন্য উপরোক্ত পরামর্শটি অবশ্যই কাজে দেবে। উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকেও ভুক্তভোগীদের এই একই পরামর্শ দেয়া হয়। তাই আপনি ধরে নিতে পারেন এটি একটি ইউনিক পরামর্শ।

পুরাতন ভোটার হওয়া সত্ত্বেও স্মার্ট এনআইডি কার্ড না পাওয়ার বিষয়ে যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ..!

42 মন্তব্যসমূহ

  1. আমি পুরাতন ভোটার হও সত্ত একনো এন আই ডি
    পাই নি কি করতে পারি আমি এখন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. করণীয় কি তা পোষ্টের মধ্যেই বর্ণনা করা আছে।

      মুছুন
  2. আমার তথ্যে কোন ভুল নাই সেখানে। আমি কিন্তু পায়নি কার্ড। স্মার্ট আইডি নাম্বার জানি।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. তথ্যে কোন ভুল না থাকলে স্মার্ট কার্ড অবশ্যই আসার কথা। আপনি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভালো করে এনআইডি কার্ডের তথ্য যাচাই করুন। হয় সেখানে কিছু ভুল আছে তা না হলে কোন না কোন তথ্য উল্লেখ নেই। অফিসের স্টাফদের মাধ্যমে সেগুলো চিহ্নিত করে সংশোধন করে রাখুন পরবর্তীতে স্মার্ট কার্ড আসলে আপনারটিও চলে আসবে।

      মুছুন
  3. আমার ২০১৭ সালে আবেদন করা।
    অনলাইনে নরমাল কার্ড পেয়েছি কিন্তু আজ অফিসে সরাসরি গিয়েছি ওখানে বললো এখনো হয়নি।
    এমতাবস্থায় আমার কি করনীয়।

    আর প্রিন্টেড কপি দিয়ে কি আমি ব্যংকে লোনের আবেদন করতে পারবো?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এমতাবস্থায় আপনার কিছুই করণীয় নেই। ২০১৭ সালে ভোটারদের স্মার্ট কার্ড এখনো তৈরী হয়নি, তৈরী হলে উপজেলা পর্যায়ে চলে আসবে এবং প্রচারণার মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। ততদিন আপনার কাছে যে পেপার লেমিনেটেড এনআইডি কার্ডটি আছে সেটি দিয়ে যাবতীয় কাজই করতে পারবেন এমন কি ব্যাংকে একাউন্ট খোলা বা লেনদেন সবই করা যাবে।

      মুছুন
  4. আমার বাবার পুরাতন নেশনাল আইডি কার্ড আছে তারপর যখন স্মার্ট কাট দেওয়া হয় তখন পাইনাই এখন কি করা

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পুরাতন ভোটার হয়েও যদি স্মার্ট কার্ড না পাওয়া যায় তাহলে করণীয় কি সে বিষয়েই উপরে বিস্তারিত বলা হয়েছে। উল্লেখিত পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।

      মুছুন
  5. আমি nid সংশোধন করতে দিছি, জন্মসনদ,মার্কশিট,পিতা মাতার nid প্রদান করছি,তাহলে কতদিন সময় লাগতে পারে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি কার্ড সংশোধন হতে কত দিন লাগে তা সঠিক করে বলতে পারবো না। এটি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাজের ব্যস্ততার উপর নির্ভর করে। তাছাড়া আপনি চাইলে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কোথায় হয় - কিভাবে হয় - কত দিন লাগে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।

      মুছুন
  6. ভোটার হইছি ২০১৭ সালে কিন্তু এখনো Nid পাইনি উপজেলা অফিসে গেলে বলে match found এর কারণে নাকি এখনো আসতেছেনা, এখন কি করতে পারি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি যদি একাধিকবার ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে Match Found হওয়াটা স্বাভাবিক। যদি একাধিকবার ভোটার না হয়ে থাকেন তাহলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন করবেন। উপজেলা অফিসার যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আপনার আবেদন হেড অফিসে প্রেরণ করে দেবেন। Match Found এর সমস্যা সমাধানে এটিই একমাত্র উপায়।

      মুছুন
  7. আমি স্মার্ট কার্ড বিতরণ এর সময় ঐ এলাকায় ছিলাম না যার কারনে আমি জানতাম না। যখন জানতে পারলাম তখন স্মার্ট কার্ড বিতরণ শেষ হয়ে গেছে। পরে কয়েক দিন নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়েছি। বলে পরে যোগাযোগ করতে। এভাবে প্রায় ২ বছর হয়ে গেলো আমার আইডি কার্ড পেলাম না। আমি ঐ এলাকায় থাকিওনা এখন। কিভাবে স্মার্ট কার্ড পাওয়া যাবে একটা পরামর্শ দেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সময় মত স্মার্ট কার্ড না নিতে পারলে পরবর্তীতে অফিস থেকেই স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে হবে, এছাড়া দ্বিতীয় কোন পথ নেই। এখন তারা আপনার কার্ডটি না দিয়ে কেন বার বার পরে যোগাযোগ করতে বলছে সেটা আমি বলতে পারবো না। আপনি পুনরায় সেখানে গিয়ে তাদেরকে বিস্তারিত বলে অনুরোধ করে কার্ডটি নিতে পারেন কি না দেখেন।

      মুছুন
  8. আমি ২০১৯ সালে ভোটার হয়েছি কিন্তু এখনো স্মার্টকার্ডপাইনি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ২০১৯ সালের ভোটার অর্থাৎ নতুন ভোটার যারা স্মার্ট কার্ড পাননি তাদের জন্য করণীয় কি সে বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে জেনে নিতে পারেন।

      মুছুন
  9. আমি ২০১৫ সালে ভোটার হয়েছি, কিন্তু এখনো আমি আইডি কার্ডটি ই পাই নি,স্মার্ট আই ডি কার্ড ও না

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যাদের জন্ম সাল ১৯৯৯ এবং ২০১৫ সালে ভোটার হয়েছে তাদের স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়নি। তবে পেপার লেমিনেটেড এনআইডি কার্ড দেয়া হয়েছে। আপনি যেহেতু কোন কার্ডই পাননি সেহেতু রিইস্যুর আবেদন করে একটি কার্ড তুলে নেয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। যখন স্মার্ট কার্ড আসবে তখন ঠিকই পেয়ে যাবেন। স্মার্ট কার্ড পাচ্ছেন না বিধায় চিন্তা করার দরকার নেই। নতুন ভোটার যারা স্মার্ট কার্ড পাননি তাদের ক্ষেত্রে করণীয় কি সে বিসয়ে বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েবসবাইটে দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেকে নিতে পারেন।

      মুছুন
  10. আমার বাবার নামে ভুল ছিলো আমি সংশোধন করেছি।আমি ২০১৭-১৮তে ভোটার হয়েছিলাম।smart nid check stetas এ স্মার্ট কার্ডের কোনো তথ্য পাওয়া যাইনি দেখাচ্ছে। আমি উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করেছি তারা আমাকে স্পষ্ট করে কিছু বলেনি।এখন স্মার্ট কার্ড পেতে আমাট করনীয় কি please জানাবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যারা ২০১৭ সালের হালনাগাদে ভোটার হয়েছে তাদের স্মার্ট কার্ড এখনো পর্যন্ত তৈরী হয়নি। সেই কারণে হয়তো আপনার স্মার্ট কার্ড চেক করে কোন তথ্য পাননি। তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। ২০১৭ সালে ভোটারদের স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়ে আসলে আপনার স্মার্ট কার্ডও আসবে। যতদিন স্মার্ট কার্ড না আসে ততদিন যে পাপার লেমিনেডেট এনআইডি কার্ডটি পেয়েছেন সেটি ব্যবহার করতে থাকুন। তাছাড়া নতুন ভোটার যারা স্মার্ট কার্ড পাননি তাদের জন্য করণীয় কি সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  11. আমি ২০১৫ সালের হালনাগাদের সময় ভোটার হয়েছিলাম, আমাকে ২০১৯ সালে রেগুলার NID কার্ড দেওয়া হয়, এখন পর্যন্ত আমি স্মার্ট কার্ড পাইনি অনলাইনে সার্চ করলে Not Found দেখা যায়।

    আমার কার্ডে কিছু ভুল ছিলো সেগুলো সংশোধন করেছি সংশোধনের সময় (সংশোধনের ধরন Reguler Smart Card না দিয়ে Reguler সিলেক্ট করে দিয়েছিলাম) । কার্ডটি অনুমোদিত হয়েছে, রেগুলার কার্ড ডাউনলোডও করছি।

    --এখন আমাকে কি নতুন করে রিইস্যু করতে হবে স্মার্টকার্ড, নাকি এমনিতেই আমার নামে চলে আসবে স্মার্টকার্ড।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ২০১৫ সালের ভোটার যাদের জন্ম তারিখ ১৯৯৯ সাল ছিলো তাদের স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়নি এবং পরবর্তীতে তাদের পেপার লেমিনেডেট Nid Card দেয়া হয়। ২০১৯ সালের আন্ডারএজ ভোটার ছাড়া সকলকেই স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়েছে। এখন কথা হচ্ছে আপনি ২০১৯ সালে কিভাবে রেগুলার Nid Card পেলেন..! আপনার তো আরো আগেই রেগুলার Nid Card পাওয়ার কথা ছিলো।

      যাইহোক, আপনি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে স্মার্ট কার্ড চেক করে দেখেছেন কি না? যদি সেখানে গিয়ে স্মার্ট কার্ড চেক না করে থাকেন তাহলে সেখানে গিয়ে তাদেরকে বলেন স্মার্ট কার্ড কেন আসেনি, ভোটার তথ্য কোন সমস্যা আছে কি না। কিছু কিছু ভোটারদের ভোটার তথ্য সমস্যা থাকার কারণে স্মার্ট কার্ড আসেনি। যদি ভোটার তথ্য কোন সমস্যা না থাকে তাহলে পরবর্তীতে এমনিতেই স্মার্ট কার্ড চলে আসবে। রিইস্যুর আবেদন করে এখনো স্মার্ট কার্ড তোলার সুযোগ দেয়া হয়নি।

      মুছুন
  12. আমি 2018 তে নরমাল ভোটার আইডি কার্ড হাতে পায়. অনলাইনে স্মার্ট আইডি কার্ড এর স্টাটাস চেক কোরে দেখি এখনো নট ফাউন্ড দেখাচ্ছে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি সম্ভবত ২০১৭ সালে ভোটার হয়েছিলেন। ২০১৭ সালের ভোটারদের স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়নি। স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়ে আসলে তখন পাবেন। আপতত পেপার লেমিনেটেড Nid Card যেটা পেয়েছেন সেটি দিয়ে কাজ চালাতে হবে।

      মুছুন
  13. আমি সম্ভবত ২০০৭ সালে এনআইডি কার্ড পাই। অতঃপর, ২০১১ সাল থেকে আমি প্রবাসে আছি। আমার স্মার্ট কার্ড প্রস্তুত করা হয়নি। প্রবাস থেকে স্মার্ট আইডি কার্ডের জন্য আবেদন ও অনলাইন কপি পাওয়া সম্ভব কিনা জানতে পারলে কৃতার্থ হতাম। ধন্যবাদ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. প্রবাসে থেকে স্মার্ট কার্ডের জন্য আবেদন করে স্মার্ট কার্ড পাওয়ার কোন সুযোগ এখনো নেই। আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়েছে কিনা তা আপনি অনলাইন থেকে চেক করে দেখতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটে অনলাইনে স্মার্ট কার্ড চেক করার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়া আছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন। অনলাইনে চেক করে যদি দেখা যায় আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়েছে তাহলে দেশে এসে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে হবে।

      প্রবাসে থেকে আবেদন করে সাময়িক জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া সম্ভব। সাময়িক জাতীয় পরিচয়পত্র অর্থাৎ ২০০৭ সালে যে পেপার লেমিনেটেড Nid Card পেয়েছিলেন ওই রকম Nid Card পাওয়া সম্ভব। তার জন্য অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করতে হবে। আবেদন অনুমোদন হলে মোবাইলে ম্যাসেজর মাধ্যমে জানানো হবে। অনুমোদনের ম্যাসেজ আসার সাথে সাথে অনলাইনে লগইন করে মূল এনআইডি কার্ডের অনুলিপি ডাউনলোড করা যাবে। সেটি প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিয়ে সকল কাজ চালাতে পারবেন।

      মুছুন
  14. আমি ২০১২ সালের ভোটার। কিন্তু এখনো স্মার্ট কার্ড পাই নি।। আমার সকল তথ্যই সঠিক আছে। তাহলে কেন কার্ড পাচ্ছি না।।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পুনরায় একবার অনলাইন থেকে স্মার্ট কার্ড চেক করে দেখুন। যদি তথ্য পাওয়া যায় তাহলে বুঝবেন আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়েছে। আর যদি কোন তথ্য না পান তাহলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভালো করে ভোটার তথ্য চেক করে দেখুন, সেখানে কোন না কোন ভুল অবশ্যই আছে। ভোটার তথ্য ভুল না থাকলে স্মার্ট কার্ড আসতে বাধ্য।

      মুছুন
  15. আমার স্মার্ট কার্ডের নাম্বার এসেছে। অর্থাৎ লেমিনেটিং কার্ড পেয়েছি। কিন্তু স্মার্ট কার্ডের নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলে কোন তথ্য নেই এমন রেজাল্ট আসে। এখন আমি কি এই লেমিনেটিং কার্ড দিয়ে আমার পাসপোর্ট বানাতে পারব

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. চিন্তার কারণ নেই। আপনি পেপার লেমিনেটেড Nid Card দিয়ে পাসপোর্ট করতে পারবেন।

      মুছুন
  16. আমার nid চট্টগ্রাম থেকে তৈরী। আমার স্থায়ী ঠিকানা রাজশাহী তানোর থানায়। আমি তানোর থানায় ভোটার হয়েছি। আমার স্মার্ট কার্ড অনলাইনে তানোর দেখায়। কিন্তু তানোর নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করলে বলে আপনার কার্ড চট্টগ্রামে।আর চট্টগ্রামে যোগাযোগ করলে বলে তানোরে।আমি এখন কি করব দয়া করে জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার সম্যাটা একটু জটিল। খোজ নিন বা মনে করার চেষ্টা করুন যে, আপনি যখন চট্টগ্রাম থেকে ভোটার এলাকা স্থানান্তর করে তানোর উপজেলায় নিয়ে এসেছেন তার আগেই চট্টগ্রামে স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়েছে কি না। যদি ট্রান্সফার হওয়ার আগেই চট্টগ্রামে স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়ে থাকে তাহলে আপনার স্মার্ট কার্ডও চট্টগ্রামে অফিসে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

      অপরদিকে খোজ করুন তানোর উপজেলায় ভোটার তথ্য নিয়ে আসার কত দিন পর স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়েছে। যদি ভোটার স্থানান্তর করার পর কম পক্ষে ৬ মাস থেকে ১ বছরের বেশি সময় পরে তানোর উপজেলায় স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়ে থাকে তাহলে তানোর উপজেলায় আপনার কার্ড থাকতে পারে।

      আর যদি তানোর আসার পরপরই কিংবা আপনি তানোরে আসার আগেই সেখানে স্মার্ট কার্ড দেয়া হয়েছ থাকে তাহলে তানোর উজেলায় আপনার স্মার্ট কার্ড না থাকারই কথা।

      এখন যা করতে পারেন আপনি। প্রথমে অনলাইনে স্মার্ট কার্ড চেক করে দেখুন কত নম্বর বক্সে আপনার স্মার্ট কার্ড রয়েছে। সেই বক্স নম্বরটি নিয়ে আগে তানোর নির্বাচন অফিসে তারপর চট্টগ্রাম নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করবেন এবং বলবে স্মার্ট কার্ডের এই বক্স নম্বর কি আপনাদের এখানকার কি না।

      অফিস থেকে মুখে মুখে বলে দিলেই হবে না। তাদেরকে একটু অনুরোধ করে বক্সগুলো চেক করে দেখতে বলবেন। যদি ওই নম্বরের বক্স তাদের অফিসে থাকে তাহলে স্মার্ট কার্ড পেয়ে যাবেন।

      ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার ফলে অনেকেরই এমন সমস্যা হয়। এই সমস্যার সমাধন করার জন্য উভয় অফিসেই খোজ নেয়ার প্রয়োজন হয় এবং ওই নম্বরের বক্স অফিসে আছে কি না সেটা চেক করে দেখা মূখ্য বিষয়।

      মুছুন
  17. 2018 সালে লেমিনেটেড কার্ড পেয়েছি কিন্তু এখনো স্মার্ট কার্ড পাই নি। স্মার্ট কার্ড স্ট্যাটাসে চেক করলে স্মার্ট কার্ডের কোন তথ্য পাওয়া যায় নি আসে এই ক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ২০১৭-২০১৮ সালের দিকে যারা ভোটার হয়েছে তাদের স্মার্ট কার্ড এখনো তৈরী হয়নি। তৈরী হয়ে উপজেলা পর্যায়ে আসলে পেয়ে যাবেন। আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া আর পেপার লেমিনেটিং করা Nid Card ব্যবহার করা ছাড়া উপায় নেই।

      মুছুন
  18. ভোটার এলাকা স্থানান্তর জন্য ১ম মেসেজ আসার পর অনুমোদনের জন্য দ্বিতীয় মেসেজ আসতে কতদিন সময় লাগবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এ বিষয়ে একদম সঠিক করে বলা সম্ভব না। কখনো কখনো ৫ দিনেই ম্যাসেজ চলে আসে আবার কখনো ২ থেকে ৩ মাসও লেগে যায়। যদি দ্রুত অনুমোদনের প্রয়োজন হয় তাহলে পূর্বে যে উপজেলায় ভোটার ছিলেন সেই অফিসে যোগাযোগ করেন এবং বলেন একটি স্থানান্তরের আবেদন রয়েছে যদি দ্রুত অনুমোদন করে দিতেন তাহলে আমার জন্য সুবিধা হয়।

      মুছুন
  19. আমার ভোটার স্থানান্তরের জন্য দিয়েছিলাম,দ্বিতীয় মেসেজ এসেছে এবং অনুমোদনও করা হয়েছে।কিন্তু এখন অনলাইন সিস্টেমে ঢুকা যাচ্ছে না। মানে লগইন হচ্ছে না। Id number আর password ঠিক দেওয়ার পরও 'ভুল তথ্য দিয়েছেন' লেখাটি বারবার আসছে।কারণ তা বুঝলাম না?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. প্রথমে পাসওয়ার্ড রিসেট করার চেষ্টা করুন। যদি রিসেট হয় এবং নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন হয় তাহলে ভালো। আর যদি পাসওয়ার্ড রিসেট না হয় তাহলে নতুন করে Nid একাউন্ট তৈরী করে নিন।

      মুছুন
  20. পাসওয়ার্ড রিসেট করার চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু হয়নি।আবার নতুন করে nid একাউন্টও তৈরি করা যাচ্ছে না,এখন করণীয় কি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এমন তো হওয়ার কথা না। কোন না কোন কিছুতে অবশ্যই ভুল হচ্ছে। প্রয়োজনে আমাদের ফেসবুক পেজে ম্যাসেজ করুন।

      মুছুন
  21. আমি 2020 সালে ভোটার হয়েছি এবং আমি ইতিমধ্যে নরমাল কার্ড হাতে পেয়েছি কিন্তু স্মার্ট কার্ড স্ট্যাটাস চেক করলে দেখায় স্মার্ট কার্ডের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
    আরেকটি বিষয় হচ্ছে আমি যখন ভোটার হই তখন রক্তের গ্রুপ নেয়নি এক্ষেত্রে কি স্মার্ট কার্ড বাতিল হবে দয়া করে জানাবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার স্মার্ট কার্ড এখনো তৈরী হয়নি তাই স্ট্যাটাস চেক করলে দেখায় স্মার্ট কার্ডের কোন তথ্য পাওয়া যায় নি। কার্ড তৈরী হয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসে আসলে পেয়ে যাবেন। ততদিন নরমাল কার্ডটি দিয়েই কাজ করুন। আর র'ক্তের গ্রুপ এড না করার জন্য স্মার্ট কার্ড তৈরীতে কোন সমস্যা হয় না। তবে যেহেতে র'ক্তের গ্রুপ এড করা নেই সেহেতু উচিত কাজ হবে সংশোধনের আবেদন করে র'ক্তের গ্রুপ এড করে নেয়া।

      মুছুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন