ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ

ভোটার এলাকা পরিবর্তন/ট্রান্সফার/স্থানান্তর করার নিয়ম
 

এমন অনেকেই আছেন যাদের ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার প্রয়োজন। কিন্ত ভোটার এলাকা পরিবর্তন বা স্থানান্তর করার জন্য করণীয় কি এবং কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার হয় সে বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই। ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এই পোষ্টে। যাদের ভোটার এলাকা স্থানান্তর বা Nid Transfer করার প্রয়োজন তারা অবশ্যই উল্লেখিত পরামর্শ আনুযায়ী আবেদন করতে পারেন। 


মানুষ খুবই কর্মব্যস্ত জীব। দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয়তার কারণে মানুষ সর্বদা নিজের স্থায়ী ঠিকানায় বসবাস করতে পারে না। এমন লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে যারা লেখাপড়া কিংবা চাকরী কিংবা ব্যবসার প্রয়োজনে নিজ বাড়ী ছেড়ে দুর-দুরান্তে গিয়ে বসবাস করে থাকেন।

ফলে নতুন ভোটার হওয়ার সময় তারা নিজের স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার না হয়ে বর্তমান ঠিকানায় ভোটার হয়েছেন। যেহেতু সেটি তাদের অস্থায়ী ঠিকানা সেহেতু কখনো না কখনো তাদের ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে স্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে আসার প্রয়োজন হয়েই থাকে।

{tocify} Stitle={Custom Title}

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম - Nid Transfer

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম খুব সহজ। আপনি যে উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা, অর্থাৎ আপনি যে উপজেলায় স্থানান্তরিত হবেন সেই উপজেলার নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার এলাকা পরিবর্তন বা Nid Transfer করার জন্য আবেদন করতে হবে। 

Nid Transfer করার জন্য ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ পূরণ করে আবেদন করতে হয়। ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ অফিস থেকে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। অফিসের সামনে ফটোকপির দোকানেও Nid Transfer Form পেতে পারেন। অথবা লিংকে ক্লিক করে ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম পূরণ করার নিয়ম

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ হাতে পাওয়ার পর প্রথমে ভালোভাবে পড়ে দেখবেন। তারপর পূরণ করবেন, ফরম পূরণ করা খুবই সহজ। আমি যেভাবে ফরম পূরণের বিষয়ে উল্লেখ করছি আপনি অনুরুপভাবে Nid Transfer Form পূরণ করবেন।

 ফরমের ১ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর নাম লিখতে হবে বাংলায়।

 ফরমের ২ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর এনআইডি কার্ডের নম্বর লিখতে হবে।

 ফরমের ৩ নং ক্রমিকে আবেদনকারীর জন্ম তারিখ লিখতে হবে।

 ফরমের ৪ নং ক্রমিক আপনি বর্তমান যে এলাকা ভোটার রয়েছেন সেই এলাকার ঠিকানা লিখতে হবে। ভোটার এলাকার নাম, ভোটার এলাকার নম্বর, উপজেলা/থানার নাম, জেলার নাম, গ্রাম/রাস্তার নাম ও নম্বর, বাসা/হোল্ডিং নম্বরসহ সবগুলো ফিল্ড পুরণ করবেন। 

তবে ভোটার নম্বর এবং ভোটার এলাকার নম্বর যদি না জেনে থাকেন তাহলে লেখার দরকার নেই অথবা অফিস থেকে জেনে নিয়ে লিখতে পারেন। ভোটার এলাকার নাম এবং গ্রাম/রাস্তার নাম অধিকাংশ সময়ই একই হয়। ক্ষেত্র বিশেষ আংশিক বা সম্পূর্ণ আলাদা হতে পারে। তাই ভোটার এলাকার নামের স্থানে আপনার গ্রাম/রাস্তার নাম লিখে দিবেন।

❖ ফরমের ৫ নং ক্রমিকে আপনি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে যে ঠিকানায় নিয়ে আসতে চাচ্ছেন সেই এলাকার ঠিকানা লিখতে হবে। জেলার নাম, উপজেলার নাম, ইউনিয়ন/সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ক্যান্টঃ বোর্ড এর মধ্যে যেটির আন্ডারে আপনি স্থানান্তর হবেন সেটিতে টিক চিহ্ন দিবেন এবং পাশে ইউনিয়ন/সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ক্যান্টঃ বোর্ডের নাম লিখে দেবেন।

তারপর আপনার ওয়ার্ড নম্বর, ভোটার এলাকার নাম, ভোটার এলাকার নম্বর, গ্রাম/রাস্তার নাম ও নম্বর, বাসা/হোল্ডিং নম্বর, মোবাইল নম্বর, ডাকঘর এবং পোষ্ট কোড লিখে দেবেন।


ভোটার এলাকার নাম ও গ্রামের নাম দুইটা আলাদা হতে পারে। আপনার সঠিক ভোটার এলাকা কোনটি না জানা থাকলে ওয়ার্ড মেম্বর বা এলাকার জনপ্রতিনিধীদের কাছ থেকে আপনার সঠিক ভোটার এলাকা কোনটি সে বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নিবেন। 

ভোটার এলাকা ভুল হলে বা ৫ নং ক্রমিকে বর্ণিত তথ্যাদি যদি ভুল লিপিবদ্ধ হয় তাহলে সমস্ত কষ্টই বৃথা হয়ে যাবে। কারণ আপনার ভোটার তথ্য ভুল ঠিকানায় স্থানান্তর হয়ে যাবে। তাই যতদুর সম্ভব সাবধানতার সাথে ৫ নং ক্রমিক পূরণ করবেন। 

ফরমের ৬ নং ক্রমিকে বলা হয়েছে যে, ৫ নং ক্রমিকে বর্ণিত ঠিকানায় আপনি কতদিন যাবত বসবাস করছেন সে বিষয়ে উল্লেখ করতে হবে। হতে পারে ৫ নং ক্রমিকের ঠিকানা আপনার জন্মস্থান, হতে পারে ১ বছর বা ৩ বছর যাবত বসবাস করছেন (যার ক্ষেত্রে যেমনটি হবে তেমনটি লিখে দেবেন)।

ফরমের ৭ নং ক্রমিকে বলা হচ্ছে, আপনি কেন ভোটার এলাকা পরিবর্তন করবেন। হতে পারে বৈবাহিক সূত্রে স্বামীর ঠিকানায় বসবাস করছেন বিধায় ভোটার এলাকা  স্থানান্তর করতে চান। অথবা এটিই আপনার স্থায়ী ঠিকানা বিধায় আপনি স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার স্থানান্তর করাতে চান ইত্যাদি (যার ক্ষেত্রে যেমনটি হবে তেমনটি লিখে দেবেন)।

 ফরমের অপর পাতায় আবেদনকারীর স্বাক্ষর বা টিপ সহি'র স্থানে কেবলমাত্র আবেদনকারীই সই করতে পারবে এবং আবেদনকারীর ভোটার আইডি কার্ডে ছবির নিচে যেমন করে স্বাক্ষর করা আছে ঠিক তেমন করেই স্বাক্ষর করতে হবে। স্বাক্ষর আলাদা  হলে আবেদন বাতিল হতে পারে। 

 আবেদনকারীকে সনাক্তকারীর স্বাক্ষরের স্থানে অবশ্যই ওয়ার্ড মেম্বর/কাউন্সিলর/মহিলা মেম্বর/চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র অর্থাৎ একজন জনপ্রতিনিধী দ্বারা স্বাক্ষর করাতে হবে। একজন সাধারণ ভোটার সনাক্তকারীর স্থানে স্বাক্ষর করলে আবেদন বাতিল হতে পারে। সনাক্তকারী অবশ্যই তার স্বাক্ষর করবেন, এনআইডি নম্বর লিখবেন ও সীল ব্যবহার করবেন। 

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কি কি লাগে?

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে এ বিষয়ে Nid Transfer Form এ বিস্তারিত উল্লেখ করা আছে। ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরমের ৮ নং ক্রমিকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন। আপনি যে ঠিকানায় ভোটার স্থানান্তর করে আনতে চাইছেন যাবতীয় কাগজপত্র সেই ঠিকানার হতে হবে।

নিম্নে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।

ভোটার স্থানান্তর প্রত্যয়ন পত্র

আপনার এলাকা যদি ইউনিয়নের আওতায় হয় তাহলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে একটি ভোটার স্থানান্তর প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করবেন। আর পৌরসভা হলে পৌর মেয়র বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছ থেকে ভোটার স্থানান্তর প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করবেন। অর্থাৎ একজন জনপ্রতিনিধী কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়ন পত্র (যার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য)।


বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিল/পানি বিলের কপি

আবেদনের সাথে বাড়ির বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল অথবা পানি বিলের কপির যে কোন একটি জমা দিতে হবে। এই বিলটি বাড়ির যেকোন একজন সদস্যের নামীয় বিল হলেই হবে। 

চৌকিদারী ট্যাক্স /পৌর করের রশিদ/ বাড়ি ভাড়ার রশিদ

আবেদনের সাথে চৌকিদারী ট্যাক্স রশিদ অথবা পৌর করের রশিদ অথবা বাড়ি ভাড়ার রশিদের যে কোন একটি জমা দিতে হবে। রশিদটি বাড়ির যেকোন একজন সদস্যের নামীয় রশিদ হলেই হবে। 

এনআইডি কার্ডের কপি

আবেদনের সাথে অবশ্যই আবেদনকারীর এনআইডি কার্ডের একটি ফটোকপি জমা দিতে হবে।

উল্লেখিত কাগজপত্র আবেদনর পিছনে পিন-আপ করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিবেন। তবে আবেদন জমা দেয়ার সময় অবশ্যই আবেদনকারীকে উপস্থিত থাকতে হবে। অন্যথা আবেদন জমা নাও নিতে পারে।

অফিস থেকে আপনাকে আবেদনের নিচের অংশ কেটে দেবে সেটি যত্ন করে রেখে দেবেন। পরবর্তীতে অফিসে গেলে অবশ্যই আপনাকে দেয়া ওই স্লিপটি সঙ্গে নিয়ে যাবেন। যখনই আপনার আবেদনের কাজ শুরু হবে আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। 

প্রথম ম্যাসেজ পাওয়ার পরে আপনার কোন কিছুই করণীয় নেই। যখন দ্বিতীয় ম্যাসেজ যাবে সেটি পড়ে দেখবেন। সেখানে আপনার আবেদন অনুমোদন হয়েছে নাকি বাতিল হয়েছে নাকি আরো কাজগপত্র লাগেব সে বিষয়ে উল্লেখ থাকবে। 

ম্যাসেজে যদি আবেদন অনুমোদনের কথা বলা থাকে তাহলে বুঝবেন আপনার ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে গেছে। অনুমোদনের ম্যাসেজ আসার পর শুধু শুধু অফিসে গিয়ে আবেদন সম্পর্কে আর খোজ নেয়ার প্রয়োজন হয় না।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে?

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কত দিন সময় লাগে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কোন কিছুই বলা যায় না। দেখা যায় কখনো কখনো ৫ - ১০ দিনের মধ্যেই স্থানান্তর হয়ে যায়। আবার কখনো কখনো ২ - ৩ মাস সময় লেগে যায়। কেন এমন হয়? এর পিছনে কিছু কারণ রয়েছে। 

যে অফিসে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করবেন সেই অফিস থেকে কাজ করে দেয়ার পর আবেদন চলে যায় যেখানে ভোটার ছিলেন সেখানকার অফিসে। সেই অফিসে থেকে আবার কিছু কাজ করা হয়। তারপর মোবাইলে অনুমোদনের ম্যাসেজ আসে। অর্থাৎ ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন নিষ্পত্তি করতে দুই টা অফিস থেকে কাজ করা হয়ে থাকে। 

আবেদন কত দ্রুত নিষ্পত্তি হবে সেটা নির্ভর করে নির্বাচন অফিসগুলোতে কি পরিমাণ আবেদন প্রতিদিন জমা পড়ে তার উপর এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারীগণের কাজের চাপের উপর। যখন অফিসে কাজের চাপ কম থাকে তখন খুব দ্রুতই আবেদনগুলো নিষ্পত্তি হয়ে যায়। আবার যখন কাজের চাপ বেশি থাকে তখন আবেদন নিষ্পত্তি হতে সময় বেশি লাগে।

তবে আনুমানিকভাবে বলা যায় ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন নিষ্পত্তি হতে ১০ দিন থেকে ১ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে আপনি আবেদন করার পর যদি দেখেন এক মাসের মধ্যে কোন ম্যাসেজ আসেনি তাহলে প্রাপ্তি স্লিপটি নিয়ে অবশ্যই উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করবেন।

অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম

অনেকেই জানতে চান যে অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম কি? তাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম চালু করে নি। হয়তো ভবিষ্যতে এই নিয়ম চালু করতেও পারে।

তবে যতদিন না এই নিয়ম চালু হয় ততদিন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়েই ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করতে হবে। ভবিষ্যতে যখন অনলাইনে ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার নিয়ম চালু হবে তখন ভোটারগণ আরো সহজে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে পারবে।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি কত টাকা?

এখন পর্যন্ত ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করার জন্য কোন প্রকার সরকারি ফি নির্ধারণ করা হয়নি। অর্থাৎ ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করতে কোন টাকা লাগে না, এটা সম্পূর্ণ ফ্রিতেই করা যায়। 

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য সরকারি ফি নির্ধারণের আগে যদি কখনো আপনার কাছে ফি চাওয়া হয় তাহলে ধরে নিবেন সেটা কোন সরকারি ফি নয়। 

ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর এনআইডি কার্ড সংগ্রহ

ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন অনুমোদন হয়ে গেলে আপনি ওই এলাকার ভোটার হয়ে যাবেন এবং পরবর্তীতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভোট দিতে পারবেন। তবে ভোটার এলাকা স্থানান্তর করলে অফিস থেকে নতুন ঠিকানার কোন এনআইডি কার্ড দেবে না। ভোটার এলাকা স্থানান্তর হওয়ার পর অফিসে গিয়ে অথবা অনলাইনে Nid রিইস্যু আবেদন করে এনআইডি কার্ড তুলে নিতে হবে।

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আরো একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, একজন ব্যক্তির ভোটার তথ্যে দুইটা ঠিকানা লেখা থাকে। একটি বর্তমান ঠিকানা আরেকটি স্থায়ী ঠিকানা। যখন কেউ ভোটার এলাকা স্থানান্তর করে তখন অধিকাংশ সময়ই তার বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন হয়। আর স্থায়ী ঠিকানার স্থানে পূর্বের ঠিকানাই লেখা থাকে। এ ক্ষেত্রে সংশোধনের আবেদন করে ভোটার আইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করে নিতে হয়।

পরিশেষে

পরিশেষে বলা যায় ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়েই করতে হয়। এখনো পর্যন্ত অনলাইনে ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করা যায় না। তাছাড়া ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কোন প্রকার সরকারি ফি জমা দেয়া লাগে না। 

এই ছিলো ভোটার এলাকা পরিবর্তনের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য। এ বিষয়ে যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। লেখাটি যদি ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ..!

199 মন্তব্যসমূহ

  1. ভাই আমি অনলাইন এ স্থানান্তর করবো রকম লিংক হবে কি ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এখন পর্যন্ত ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন অনলাইনে করা যায় না। ভবিষ্যতে এ নিয়ম চালু হতে পারে। আপাতত উল্লেখিত উপায়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে।

      মুছুন
  2. উত্তরগুলি
    1. ভোটার আইডি কার্ড পরিবর্তন নয়.. ওটা ভোটার এলাকা পরিবর্তন হবে। যাই হোক, ভোটার এলাকা পরিবর্তনের কোন সরকারি ফি নেই, এটা সস্পূর্ণ ফ্রি।

      মুছুন
    2. ভোটার আইডি কার্ড স্থানান্তর করার কাগজপত্র জমা দেয়ার পর মোবাইলে যে ২টা এসএমএস আসবে তারপর অনলাইনে আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার সময় কত টাকা লাগবে?? মোটকথা স্থানান্তরিত নতুন যে আইডি কার্ড ওইটা আমি কিভাবে পাব? আর কত টাকা লাগবে নতুন কার্ড পেতে?

      মুছুন
    3. ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার পর নতুন ঠিকানা সম্বলিত Nid Card উত্তোলনের জন্য রিইস্যুর আবেদন করতে হয়। Nid রিইস্যুর আবেদন করতে ২৩০ টাকা সরকারি ফি জমা দিতে হয়। তবে আপনি যদি পূর্বে এনআইডি কার্ড সংশোধন কিংবা রিইস্যুর আবেদন একবার করে থাকেন তাহলে দ্বিতীয়বার আবেদন করতে গেলে ৩৪৫ টাকা সরকারি ফি জমা দিতে হয়। সব থেকে ভালো হয় Nid Reissue ফি হিসাব করে দেখে নিন কত টাকা লাগবে তারপর ফি জমা দিন। ফি হিসাব করার উপায় জানতে লিংকে ক্লিক করুন।

      মুছুন
  3. আমি স্থায়ী ঠিকানা পরির্বতন করে বর্তমান ঠিকানায় ভোটার হয়েছিলাম। ২ বছরের জন্য সাময়িক ভোটার আইডি কার্ড দেয়। সেটার মেয়াদ শেষ। আমি আবার আমার পূর্বের ঠিকানায় ফিরে যেতে চাই। এটা করতে কি করতে হবে। বর্তমানের সাময়িক NID ক্যানসিল করে পূর্বের স্থায়ী ঠিকানায় আসতে পারবো কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা, যে ঠিকানায় ফিরে যেতে যান সেই ঠিকানার নির্বাচন অফিসে গিয়ে স্থানান্তরের আবেদন করেরন। স্থানান্তর হয়ে গেলে এনআইডি রিস্যুর আবেদন করে পুনরায় একটি কার্ড তুলে নিবেন।

      মুছুন
  4. দাদা স্থান চেঞ্জ করে কি কোন সরকারী প্রশাসনিক চাকুরিজিবী তার পুর্ব ঠিকানায় বদলি নিতে পারবে?
    আমি ক্লিয়াএ করে বলি ধরুন আপনার স্থায়ি বাসা বগুরায় আপনি বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার হইছেন কিন্ত আপনাকে কখনোই আর বগুড়ায় বদলি করবে না সরকার কিন্ত আপনি যদি এই ভাবে আপনার ভোটার আইডির স্থান চেঞ্জ করে সরকার কে দেখাইলেন আপনার বাসা নাটর বা সিরাজগঞ্জ তখন কি আপনাকে বগুড়ায় ট্রান্সফার করবে ???

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি ভোটার স্থানান্তর করে দেশের যেকোন স্থানে স্থানান্তরিত হতে পারেন। কিন্ত স্থায়ী ঠিকানা অন্য কোথাও দেখিয়ে মূল স্থায়ী ঠিকানায় চাকরিজনীত বদলী হতে পারবেন কিনা সে বিষয়ে সঠিক তথ্য আমি দিতে পারছি না। ভোটার স্থানান্তরের মাধ্যমে আপনার স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন হলেও আপনার সার্ভিস বইয়ে উল্লেখিত স্থায়ী ঠিকানা কিন্ত পরিবর্তণ হবে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার পূর্বের স্থায়ী ঠিকানায় বদলী নাও করতে পারে।

      মুছুন
  5. আপনার উত্তরে আমি খুবিই উপকৃত জনাব।
    যদি আপনার মর্জি হয় তো আমার শেষ প্রশ্নখানার উত্তর দেবেন। 🙏
    উদাহরণ দেই ধরুন আমি অনার্স পড়ুয়া ছাত্র। স্থায়ি ঠিকানা নাটর জেলায় অলরেডি এখানকার ভোটার। ভোটও দিয়েছি। কিন্ত ডিফেন্সে চাকরির এক্সাম না দিতেই বা অনার্স শেষ নাই হতে ভোটারের এলাকা কুষ্টিয়ায় স্থানান্তরিত করিলাম এবং কুষ্টিয়ার ঠিকানা দেখাইয়া চাকরিতে জয়েন করিলাম। এমতাবস্থায় আমার সার্ভিভিস বুকে কোন জেলা থাকিবে নাটর নাকি কুষ্টিয়া আর আমার কি ডিফেন্স বা প্রশাসন কর্মকর্তা হইয়াও নাটরে আসতে সমস্যা হবে কি?
    পূর্বের ঠিকানা এখানে কেমন গুরুত্ববাহী?
    প্লিজ জনাব জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. চাকরির আবেদনপত্রে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা যদি কুষ্টিয়া উল্লেখ করেন এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকনাও যদি কুষ্টিয়া হয় তাহলে চাকরি বইতেও আপনার ঠিকানা কুষ্টিয়া লেখা থাকবে। সেক্ষেত্রে আপনার পোষ্টিং নাটোর হতে পারে। কিন্ত এনআইডি কার্ডে জন্মস্থান বা জন্ম জেলা যদি নাটোর উল্লেখ থাকে তাহলে আপনার পোষ্টিং নাটোর নাও হতে পারে।
      তবে আমার ব্যক্তিগত একটা পরামর্শ দেই এই যে, নিজ জেলায় চাকরি করতে যাবে না। এতে সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি।

      মুছুন
  6. যদি স্থায়ী ঠিকানা এক ওয়ার্ড হয় অন্য ওয়ার্ডের ভোটার হওয়া যাবে কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. স্থায়ী ঠিকানা ব্যতিত অন্য ওয়ার্ডের ভোটার হতে গেলে সেই ওয়ার্ডের ঠিকানার স্বপক্ষে কাগজপত্র জমা দিতে হয়। যদি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে পারেন তাহলে হতে পারবেন।

      মুছুন
  7. আমার এনআইডি কার্ড স্থানান্তর হয়েছে তার এসএমএস এসেছে,,, কিন্তু এখন আমাকে কি করতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার স্থানান্তর হয়ে গেলে নতুন ঠিকানার একটি কার্ড উত্তোলন করে নিতে হবে। তাছাড়া আর কোন কাজ নেই। অনলাইনে রিইস্যুর আবেদন করে খুব সহজেই একটি নতুন এনআইডি কার্ড উত্তোলন করে নিতে পারবেন।

      মুছুন
  8. ভাইয়া আমার আম্মু আব্বুর NID card এর মধ্যে স্থানীয় ঠিকানা বর্তমান ঠিকনা একই সে ক্ষেত্রে আমি স্থানীয় ঠিকানা কিভাবে থিক করবো আর স্থানীয় ঠিকানা নাই ভোটার হবো আমাকে জানাবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. স্থায়ী ঠিকানা ঠিক করতে হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে, অনলাইনে আপাতত স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করা যাচ্ছে না, হয়তো ভবিষ্যতে এ নিয়ম চালু হতে পারে। আর স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার হতে হলে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে স্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে আসেন তাহলেই হবে।

      মুছুন
  9. আমার স্থান পরিবর্তন এর কাজ কমপ্লিট হয়েছে।এখন আমি কিভাবে অনলাইন থেকে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. স্থান পরিবর্তন করার পর অনলাইনে অথবা সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে এআইডি কার্ড রিইস্যুর আবেদন করতে হবে তাহলে নতুন ঠিকায়নার একটি কার্ড পাওয়া যাবে।

      মুছুন
  10. ভোটারএলাকা পরিবর্তন করার জন্য কি স্মার্ট কার্ড দরকার হয়? আমার স্মার্ট কার্ড উঠানো হয়নি তাই জানতে চাইলাম

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করার জন্য স্মার্ট কার্ড লাগবেই সেটি ঠিক না। আপনার কাছে থাকা এনআইডি কার্ডের একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিলেই হয়। আর যদি স্মার্ট কার্ড এখনো না তুলে থাকেন তাহলে সম্ভব হলে তুলে নেবেন।

      মুছুন
  11. আমি পুলিশের চাকরি করি ২০০৭ সালে কুষ্টিয়া শহরের পৌর এলাকার ভোটার ছিলাম,আমার বাড়ি রংপুর জেলা পীরগাছা থানা আমি আমার এলাকায় ভোটার হতে চাই, ২০১৮ সালে আমি আমার পীর গাছায় ১৩ নং ফরম পূরণ করেছিলাম কিন্তু আমার মোবাইল নাম্বারে কোন ম্যাসেজ পাইনি, আমাকে কি কুষ্টিয়ায় আবার আবেদন করতে হবে ? আমার ভোটার কাডের স্থান পরিবর্তন করা অতি জরুরি এখন করনীয় কি উত্তরটা সঠিক পেলে সে অনুযায়ী কাজ করবো।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যেহেতু আবেদন করেছিলেন সেহেতু ভোটার এলাকা স্থানান্তর হয়ে যাওয়ার কথা। যদি ভোটার স্থানান্তর না হয়ে থাকে তাহলে পুনরায় আবেদন করতে পারবেন। তবে তার আগে চেক করে দেখে নিবেন যে ভোটার এলাকা স্থানান্তর হয়েছে কি না। নিচে দেয়া লিংকে ক্লিক করে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে চেক করে দেখুন আপনার ভোটার এলাকার নাম পরিবর্তণ হয়েছে কিনা। যদি হয় তাহলে তো ভালো আর না হলে পুনারয় আবেদন করবেন।
      https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/voter-info

      মুছুন
  12. আমি জগন্নাথহল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের NID কার্ড করেছি কিন্তু ভোটার এলাকার নম্বর এবং এলাকার নাম জানিনা, কিভাবে জানতে পারি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জগন্নাথহল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা যে থানা নির্বাচন অফিসের অন্তর্গত সেই অফিসে গিয়ে বিস্তারিত বলেন। তাহলে তারা আপনাকে ওই সব এলাকার ভোটার তালিকা দেবে সেগুলো খুজে দেখবেন কোন তালিকায় আপনার নাম আছে। যদিও বিষয়টা খুবই জটিল তারপরও এটিই প্রথম উপায়। তালিকায় খুজে না পেলে অফিস স্টাফদের বলবেন নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সার্ভার থেকে ভোটার তথ্য খুজে দেয়ার জন্য অনুরোধ করবেন। দ্বিতয় উপায় আগারগাঁও এনআইডি উইং এ গিয়ে হাতের ছাপ দিয়ে আইডেন্টিটি ভেরিফাই করতে হবে। তাহলে আপনি যেখানেই ভোটার থাকেন না কেন আপনার ভোটার তথ্য পাওয়া যাবে এবং তারা আপনাকে এনআইডি নম্বর সরবরাহ করবে। তারপর ইচ্ছামত জায়গায় ভোটার ট্রান্সফার করে নেবেন।

      মুছুন
  13. প্রশ্ন 1 : ভোটার স্থানাস্তর করার সর্বনিন্ম কত দিনের মধ্যে সাধারনত কাজ হয়ে যায়?
    প্রশ্ন 2 : কেহ যদি স্থানান্তর করে তাহলে তার কত দিন অতিবাহিত হলে স্থানীয় নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহন করা যায়? নাকি কোন ধরাবাধা নেই।
    প্রশ্ন 3: ভোটার স্থানান্তর হয়ে গেল। কিন্তু এনআইডি ইস্যু হল না। সেক্ষেত্রে প্রার্থী হতে কিংবা ভোট দিতে কোন সমস্যা হবে কিনা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার স্থানান্তরের আবেদন করার পর যদি কোন বিশেষ কারণ না থাকে তাহলে সর্বোচ্চ ১৫-৩০ দিনের মধ্যে অথবা কখনো কখনো তার আগেই স্থানান্তর হয়ে যায়।
      স্থানান্তর হওয়ার পরপরই পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত স্থানীয় নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া যায়। ভোটার স্থানান্তর হওয়ার পর উচিত কাজ রিইস্যুর আবেদন করে একটি এনআইডি কার্ড তুলে নেয়া। তাছাড়া কার্ড ইস্যু না করলেও প্রার্থী হওয়া যায়।

      মুছুন
  14. প্রশ্ন 4 : একজন ভোটার তার জীবনে সর্বোচ্চ কতবার ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে পারে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. উপযুক্ত কারণ থাকলে যতবার খুশি ততবারই ভোটার স্থানান্তর করা যায়। এর কোন ধরাবাধা নিয়ম এখনো নেই, তবে ভবিষ্যতে লিমিটেশন করতে পারে। উপযুক্ত কারণ ও কাগজপত্র আবেদনের সাথে দাখিল না করতে পারলে ভোটার স্থানান্তর হয় না।

      মুছুন
  15. ভাইয়া আমি এখনো ভোট তুলি নাই। আমার আম্মুর কার্ডে পিতার নাম মানে আমার নানার নামটা ভুল আছে। বর্তমানে নামটা পরিবর্তন এর জন্য আবেদন করেছি। তারপর ভাইয়া আম্মুর কার্ডে ঠিকানাও পরিবর্তন করাব। এখন ভাইয়া আমার প্রশ্ন হচ্চে আমি কখন ভোট তুলতে পারব, সব পরিবর্তন শেষ হওয়ার পর নাকি এখন? একটু যদি বুঝিয়ে বলতেন ভাইয়া।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভাই, ভোট তোলা বিষয়টা যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন তাহলে হয়তো আপনাকে বোঝাতে আমার সুবিধা হত। ভোট তোলা মানে কি আপনি ভোটার হবেন নাকি ভোট দেবেন নাকি কার্ড তুলবেন? বিষয়টা ক্লিয়ার করেন।

      মুছুন
  16. ভাই আমার আইডি কার্ডে ওয়ার্ড নাম্বার ভুল আসছে, একই ইউনিয়নে শুধু ওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে, সে ক্ষেত্রে কি একই নিয়ম মানতে হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি আপনার ভোটার এলাকার নাম সঠিক থাকে তাহলে ওয়ার্ড নম্বর সংশোধন করতে হবে। আর যদি ভোটার এলাকার নামও ভুল থাকে তাহলে ভোটার স্থানান্তরের আবেদন করতে হবে।

      মুছুন
  17. দাদা স্মার্ট কার্ডে ব্লাড গ্রুপ ভূল আসছে, এখন ব্লাড গ্রুপ পরিবর্তন করলে কী,নতুন স্মার্ট কার্ড পাব৷

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপাতত স্মার্ট কার্ড আর পাবেন না। রক্তের গ্রুপ সংশোধন হলে পেপার লেমিনেটেড কার্ড আসবে। পরবর্তীতে যদি আবেদন করে স্মার্ট কার্ড তোলার সুযোগ দেয় তখন আবেদন করে স্মার্ট কার্ড তুলে নিতে হবে।

      মুছুন
  18. আমার স্থায়ী ঠিকানা কুমিল্লা শহরে ১৩নং ওয়ার্ডে ছিল। আমি এখন আমার স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করে ১০ নং ওয়ার্ডে আনতে চাচ্ছি। সেই ক্ষেত্রে এই কাজ কি দ্রুত করা সম্ভব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আবেদন করার পর আপনার আবেদন দ্রুত অনুমোদন করানোর জন্য সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করুন তাহলেই দ্রুত হবে।

      মুছুন
    2. আমি আমার আইডির ঠিকানা পরিবতন করার জন্য আবেদন করেছিলাম, এবং ২টা এসএমএস আসছে এখন আমি কিভাবে মোবাইল দিয়ে কাজ টা করতে পারি?এটা কি রিইসু করতে হবে। কিভাবে করব

      মুছুন
    3. ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন করতে চাইলে লিংকে ক্লিক করে বিস্তারিত পড়ুন। স্টেপ বাই স্টেপ উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো ফলো করুন। খুব সহজেই অনলাইনে Nid রিইস্যুর আবেদন সাবমিট করতে পারবেন।

      মুছুন
  19. ভাই আমি যেখানে ভোটার হবো পরে পরবর্তীতে নির্বাচন প্রার্থী হতে চাইলে কি সেই এলাকা তেই হতে হবে? নাকি ইচ্ছা করলে নির্বাচন ভোটার এরিয়া ছাড়াও করা যেতে পারে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি যে এলাকার ভোটার ওই এলাকার নির্বাচনী প্রার্থী হতে পারবেন। সংশ্লিষ্ট ভোটার এলাকার বাইরে কোন এলাকায় নির্বাচনী প্রার্থী হতে পারবেন না।

      মুছুন
  20. আমার বিল্ডিং এর ঠিকানা টি ৩৪ ও ৩৫ নং ওয়ার্ড এর মাঝামাঝি হওয়ায়, ২টি ওয়ার্ড এর আন্ডারে ই এন আইডি কার্ড বানানোর সুযোগ ছিল। আমি বুঝতে না পেরে ৩৫ এর আন্ডারে এন আই ডি কার্ড করে ফেলি। এখন আমি একই ঠিকানা দিয়ে ৩৪ নং এর আন্ডারে যেতে চাই। এটা কি আপনার উল্লেখিত পদ্ধতিতে করলে হবে? নাকি এক্ষেত্রে নির্বাচন অফিসে জটিলতার সম্মুক্ষীন হতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কার্ডের উপর ঠিকানা আপনি যাই রাখেন না কেন তাতে কোন সমস্যা নেই। আসল জিনিস হলো আপনি কোন ওয়ার্ডের ভোটার এবং আপনার ভোটার এলাকার নাম কি, যদি আপনি ৩৫ নং ওয়ার্ডের কোন একটা এলাকার ভোটার হন এবং ৩৪ নং ওয়ার্ডে আসতে চান তাহলে উল্লেখিত পদ্ধতিতে স্থানান্তরের আবেদন করবেন তাহলেই হবে। স্থানান্তরের আবেদন ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য করতে হবে। ঠিকানা ভুল হলে সেটি সংশোধন করতে হয়।

      মুছুন
  21. রিইস্যু করার কয় দিন পর নতুন কার্ড পাব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে নতুন এনআইডি কার্ড চলে আসে। তাছাড়া এটা কর্মকর্তাদের কাজের ব্যস্ততার উপর নির্ভর করে।

      মুছুন
  22. একটা আইডি কার্ডে শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি দেওয়া এখন ঐ ব্যক্তি চাচ্ছে যে শিক্ষাগত যোগ্যতা কেটে দেওয়ার জন্য। কারন ঐ ব্যক্তি এইচএসসি পাশ না।গ্রামের নামটা ও ভুল আসছে চলে পাশের গ্রামের তাই ওয়ার্ড নং ও চেইঞ্জ হয়ে গেছে এখন করতে হবে যদি বলতেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার স্থানান্তরের আবেদন করে ওয়ার্ড নম্বর পরিবর্তণ করে ফেলুন। তাহলে গ্রামের নাম সঠিক হয়ে যাবে। এনআইডি কার্ডে শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনে করনীয় কি সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। উল্লেখিত উপায় অনুযায়ী আবেদন করুন।

      মুছুন
  23. ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাধ অনেক না যানা তথ্য এই সাইট থেকে জানতে পারলাম

    উত্তরমুছুন
  24. ভাইয়া আমার স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার না হয়ে আমি অন্য এলাকায় ভোটার হয়েছি,এক্ষেত্রে সরকারি চাকুরিতে কি কোন প্রব্লেম হবে? এক্ষেত্রে এখন আমার করণীয় কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সমস্যা তো হওয়ার কথা না। তারপরও ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে স্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে যাওয়া উচিত।

      মুছুন
  25. সনাক্তকরি এখানে কার সিগনেচার লাগবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ওয়ার্ড মেম্বর বা মহিলা মেম্বর বা চেয়ারম্যান যেকোন একজন সনাক্ত করলেই হবে।

      মুছুন
    2. ভাই আমি ভোটার হতে পারিনি। এখন কি এলাকায় ভোটার করাতে আসবে

      মুছুন
    3. ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু না হলে এলাকায় গিয়ে নতুন ভোটার করবে না। অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে জমা দিলে ভোটার হওয়া যাবে।

      মুছুন
  26. নির্বাচন অফিসে ফাইল সাবমিট করলাম কিন্তু তারা কোন স্লিপ আমাকে দেইনি আমি চাওয়াতে বল্লেন স্লিপ দেওয়া লাগবে না। তাই স্লিপ ছাড়াই চলে আসি।
    আর এখন ৫ দিন হলো কোনো মেসেজ ই আসে নাই।আমি এখন এই অবস্থায় কি করবো??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি যে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করেছেন তার প্রমান হচ্ছে প্রাপ্তি স্লিপ। তবে চিন্তা করবেন না আপনার আবেদনের উপর কার্যক্রম গ্রহণ করলে আপনার মোবাইল নম্বরে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানানো হবে। সর্বোচ্চ ১ মাস বা কখনো কখনো তার আগেই ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি হয়ে যায়। যদি ১০-১৫ দিনের মধ্যে প্রথম ম্যাসেজ না পান তাহলে অফিসে গিয়ে একটু খোজ নিতে পারেন।

      মুছুন
  27. আমার বাবার জন্ম 1968 তে।তখনকার আইডি কার্ড যেটা আছে সেটাতে জন্ম তারিখ নাই।শুধু নাম,বাপের নাম,পেশা দেওয়া ছিলো।
    তারপর আমার বাবা বিদেশ চলে যায়।এখন আমরা নতুন জায়গা কিনে অন্য জায়গায় বসবাস করতেছি।আমার আম্মু এবং আমার আইডি কার্ড টা নতুন যেখানে জায়গা কিনছি সেখান থেকে করা হয়েছে।এখন আমার বাবার আইডি কার্ডটা চেন্জ করতে চাইলে কি কি লাগবে.??
    নতুন করে আইডি কার্ড বানাতে হবে.???নাকি পুরাতন যেটা আছে সেটা চেন্জ করে আপডেট করা যাবে??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার বাবা যদি ২০০৭ সাল বা তার পরে ভোটার হয়ে থাকে তাহলে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে নতুন জায়গায় নিয়ে যেতে পারবে। আর যদি সে ১৯৯০ এর দশকে ভোটার হয়ে থাকে তাহলে সেই কার্ড স্থানান্তর করা যাবে না পুনরায় ভোটার হতে হবে। অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের সাথে পিন করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।

      মুছুন
  28. আমি ভোটার কার্ডের ভুল সংশোধন করতে চাই এবং 2 নং ওয়ার্ড থেকে 1 নং ওয়ার্ডের ভোটার এরিয়া নিতে চাই এক্ষেত্রে অনলাইনে একসাথে হবে কি, তাহলে ভোটার তথ্য সংশোধন করে অনলাইনে তারপর নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার এরিয়া চেঞ্জ করতে পারব প্লিজ একটু জানাবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. একসাথে দুইটা আবেদন করা যায় না। আগে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন করবেন। ভোটার এলাকা পরিবর্তন হয়ে গেলে তারপর সংশোধনের আবেদন করবেন। ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন অফিসে গিয়ে করতে হবে, অনলাইনে হবে না। সংশোধনের আবেদন অনলাইনে করা যাবে।

      মুছুন
  29. আবেদনপত্রটি পূরণ করে। কোন নির্বাচন অফিসে জমা দিব। যে এলাকায় ভোটার হতে চাচ্ছি নাকি যেখানে বর্তমানে ভোটার আছি।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যে এলাকায় ভোটার হতে চাচ্ছেন সেই এলাকার নির্বাচন অফিসে আবেদন জমা দিতে হবে।

      মুছুন
  30. আমি আমার স্ত্রীর ভোটার এলাকার স্থান পরিবর্তন করতে চাচ্ছি।আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমি কি স্থায়ী বাসিন্দা সনদে ও নাগরিক সনদে আমার স্ত্রীর পিতার নাম না আমার নাম ( মানে স্বামীর নাম লিখবো?)

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সনদপত্র ও নাগরিক সনদে পিতার নামের পরিবর্তে স্বামীর নাম লিখতে পারবেন কোন সমস্যা নেই।

      মুছুন
  31. আমার স্ত্রীর ভোটার এলাকার স্থান পরিবর্তন করতে চাচ্ছি।সেক্ষেত্রে যে স্থায়ী বাসিন্দা সনদ ও নাগরিক সনদ লাগে সেখানি কি স্বামীর নাম না পিতার নাম লিখতে হবে??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সনদপত্র ও নাগরিক সনদে পিতার নামের পরিবর্তে স্বামীর নাম লিখতে পারবেন কোন সমস্যা নেই।

      মুছুন
  32. আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন। আমি আমার মায়ের ঠিকানা পরিবর্তন করে স্থায়ী ঠিকানায় নিতে চাচ্ছি, সাথে ওনার নামটাও কিছুটা পরিবর্তন আনতে হবে। দুইটা একসাথে কিভাবে করতে পারি যদি বলতেন , তাহলে অনেক উপকৃত হতাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আগে ঠিকানা স্থানান্তরের আবেদন করবেন। ঠিকানা স্থানান্তর হয়ে গেলে তাপর নাম সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন। দুইটা আবেদন এক সাথে করা যায় না একটা একটা করে করতে হবে।

      মুছুন
  33. ভোটার এলাকা স্থানান্তরিত হওয়ার পর নতুন আইডি না তুলে আমি কি আমার নামের কিছু পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে পারবো? অথবা আমি যদি চাই যে,স্থানান্তরিত না করে নতুন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে নতুন করে আইডি করে নিতে সেটা কি সম্ভব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের পর নতুন কার্ড উত্তোলনের আবেদন করার দরকার নেই। সংশোধনের আবেদন করবেন, সংশোধন হলে এমনিতেই একটা নতুন কার্ড পাবেন। তাছাড়া নতুন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে নতুন করে আইডি কার্ড করে নেয়া যাবে না। কারণ একজন ব্যক্তি একবারই ভোটার হতে পারবে, একাধিকবার ভোটার হলে সেটি ডিলিট হয়ে যাবে বা অন্যান্য আরো সমস্যায় পড়তে পারেন।

      মুছুন
  34. আমি বর্তমান ঠিকানায় ভোটার। আমার স্মার্টকার্ড আছে।আমি এখন স্হায়ী ঠিকানায় ভোটার হতে ইচ্ছুক। এখন যদি আমি স্হায়ী ঠিকানায় ভোটার ঠিকানা স্থানান্তর করি,তাহলে কি আমার স্মার্টকার্ডের id number কি পরিবর্তন হয়ে যাবে নাকি স্মার্টকার্ডের নাম্বারটাই থাকবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. স্মার্ট কার্ডের উপর যে নম্বরটি আছে সেটিই থাকবে, স্মার্ট কার্ডের নম্বর কখনো পরিবর্তণ হবে না।

      মুছুন
  35. স্থান পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু স্মার্ট কার্ড হারিয়ে গেছে! এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি? জানাবেন প্লিজ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার স্থানান্তরের আবেদন করতে মূল কার্ড লাগে না, এনআইডি কার্ডের কপি থাকলেই আবেদন করা যাবে। স্থানান্তর হয়ে গেলে >এনআইডি রিইস্যুর আবেদন করে নতুন একটি কার্ড তুলে নেবেন।

      মুছুন
  36. আমি আমার ভোটার এলাকা পরিবর্তন করেছি ৪ মাস হলো।আমি আমার আগের আইডি কার্ড দিয়ে পাসপোর্ট রেনু অথবা চাকুরীর আাবেদন করতে পারবো?সর্বোপরি আমি আমার পূর্বের জায়গায় ফিরতে চাই।কিভাবে সম্ভব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পাসপোর্টের ঠিকানার সাথে যদি আইডি কার্ডের ঠিকানার মিল না থাকে তাহলে পাসপোর্ট রেনু করতে ঝামেলা হতে পারে। পাসপোর্টের ঠিকানা ও বর্তমানে যে ঠিকানায় ভোটার আছেন দুটোই যদি একই ঠিকানা হয় তাহলে নতুন ঠিকানার একটি কার্ড তুলে নিয়ে তারপর পাসপোর্ট রেনু করা ভালো। আর যদি পূর্বের ঠিকানার সাথে পাসপোর্টের ঠিকানা মিল থাকে তাহলে পুনরায় ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে পূর্বের ঠিকানায় ফিরে গেলেই হবে এবং যে কার্ডটি আপনার কাছে আছে সেটি দিয়েই কাজ করতে পারবেন।

      মুছুন
  37. আমি স্থানান্তরের জন্য আবেদন করেছি আমার প্রথম এসএমএস আসছে কিন্তু দ্বিতীয় এসএমএস কবে পাবো জানাবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সঠিক বলতে পারবো না দ্বিতীয় ম্যাসেজ কবে আসবে। পূর্বে যে উপজেলায় ভোটার ছিলেন সেই উপজেলা থেকে আপনার আবেদন অনুমোদন করে দিলেই দ্বিতীয় ম্যাসেজ পেয়ে যাবেন। এখন তারা কবে আপনার আবেদন অনুমোদন করে দেবেন সেটা একমাত্র তারাই বলতে পারবে।

      মুছুন
  38. আমি ভোটার স্থান্তরের আবেদন করেছি আমার প্রথম এসএমএস আসছে কিন্তু দ্বিতীয় এসএমএস কবে পাবো জানাবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার স্থানান্তরের আবেদন করার পর প্রথম ম্যাসেজ আসলে আবেদনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং পূর্বে যে উপজেলায় ভোটার ছিলেন আবেদন সেখানে চলে যায়। সেখান থেকে অনুমোদন দিলেই দ্বিতীয় ম্যাসেজ পেয়ে যাবেন। এখন তারা কবে আপনার আবেদন অনুমোদন দেবে তা সঠিক করে বলা যায় না। প্রয়োজনে আপনি পূর্বের উপজেলায় একটু খোজ নিতে পারেন অথবা কিছুদিন অপেক্ষা করতে পারেন।

      মুছুন
  39. আমি বর্তমান ঠিকানায় ভোটার। আমার স্মার্টকার্ড আছে।আমি এখন স্হায়ী ঠিকানায় ভোটার হতে ইচ্ছুক। এখন আমরা থেকে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে স্থানান্তর করতে।আর স্থানান্তর এর পর আমি কি নতুন আইডি কার্ড পাব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি যে প্রশ্ন করেছেন সে বিষয়ে উপরে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে, কষ্ট করে একটু ভালো করে পড়ে নিবেন।

      মুছুন
  40. ভোটার আইডি স্থানান্তর করলে সেটা কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন হবে, কত দিন সময় লাগে অফিসের কাজ সম্পন্ন হতে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কতদিনে ভোটার স্থানান্তর হবে সেটা নির্ভর করে কর্মকর্তাদের কাজের ব্যস্ততার উপর। তবে সর্বোচ্চ এক মাসের মধ্যে হয়ে যাওয়ার কথা। কখনো কখনো এক মাসের কম বা বেশি সময় লাগতে পারে।

      মুছুন
  41. আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, ফরম ১৩ এর ৬নং ক্রমিকে যে বলা হয়েছে “ ৫ নং ক্রমিকে বর্ণিত ঠিকানায় যে সময় হইতে অবস্থান করিতেছেন........“ তো এখানে কি লিখবো? আমার মা তো বিবাহের পর থেকেই এখানে থাকছেন, যা ১৯৯০ এরও আগে থেকে। মাঝখানে ৫/৬ বছর অন্যত্র ছিলাম, তাই সেখানেই আমার মায়ের ভোটার তালিকা হয়ে আইডি কার্ড করা হয়। তাই জানতে চাচ্ছিলাম কি লিখবো সেখানে?
    আর “ গ্রাম/রাস্তার নাম ও নম্বর এর মধ্যে শুধু নাম দিলে হবেনা? নাকি রাস্তার নাম্বারও দিতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনত্র বসবাস করার যখন নিজ এলাকায় ফিরে আসেন তখন থেকে এ পর্যন্ত যত বছর হয় সেটা হিসাব করে লিখে দেন। কম বেশি হলে সমস্যা নেই। গ্রাম/রাস্তার নামের জাগয়ায় আপনার গ্রামের নাম লিখে দিলেই হবে। আপনি চাইলে রাস্তার নম্বরও লিখতে পারেন তবে শুধু গ্রামের নাম লিখলেই ভালো হয়।

      মুছুন
  42. এন আইডি দিয়ে ভোটার তথ্য চেক করলে সেখানে যে ভোটারের তথ্যে “ভোটার নং“ আসে সেটাই কি ভোটার নাম্বার? যা আবেদন ফরম ১৩ তে লিখতে হয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার নম্বর ১২ সংখ্যার হয়। যদি সেখানে ১২ সংখ্যার নম্বর থাকে তাহলে বুঝবেন সেটা ভোটার নম্বর এবং সেটা লিখতে পারবেন।

      মুছুন
  43. আমি সব কাগজপত্র ঠিকঠাকমতো দিয়েছি প্রায় ১বছর হতে চলেছে, কিন্তু পরিবর্তনের কোন মেসেজ আসেনি। এখন আমি কি করবো?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর হতে এত দিন লাগার কথা না। আবেদনের প্রাপ্তি স্লিপটি নিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে একটু খোজ নিন। কখনো কখনো সম্যার কারণে ম্যাসেজ নাও আসতে পারে। তাই অফিসে গিয়ে চেক করে দেখুন আপনার আবেদন কি অবস্থায় আছে।

      মুছুন
  44. স্থায়ী ঠিকানা কি পরিবর্তন করা যায়???
    বা সংশোধন করা যায়

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা যায়। ভোটার আইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করার জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে।

      মুছুন
  45. আমার ইংরেজি নামের ভুল জন্মতারিখ ভুল এবং ভোটার এরিয়া পরিবর্তন করতে চাই অনলাইনে কি একসাথে সংশোধন করা যাবে, অনলাইনে যদি ভোটারের এরিয়া পরিবর্তন করা না যায়, সে ক্ষেত্রে আপনি আলাদা আলাদা করতে পারব সংশোধন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. একবারে একাধিক আবেদন করা যাবে না, একটা একটা করে আবেদন করতে হবে। ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন অনলাইনে করা যায় না, অফিসে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে। প্রথমে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করুন, ভোটার এলাকা স্থানান্তর হয়ে গেলে তারপর অনলাইনে নাম ও জন্ম তারিখ সংশোধনের আবেদন করুন। আমাদের ব্লগে ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়া আছে এবং জন্ম তারিখ সংশোধন সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য দেয়া আছে প্রয়োজনে একটু দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  46. আমি যখন ভোটার হইছি।তখন আমার আইডি কার্ড এ
    আমার গ্রাম রাস্তার নাম ভুল হইছে।।।থনা জেলা ইউনিয়ন বাড়ির নাম সব ঠিক আছে।।কিন্তু ওয়াড ভুল।১নং ওয়াড থেকে ৪নং ওয়াডে আসতে।।কি কি লাগবে জানতে চাই।।।জানাবেন প্লিজ।।।।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি ১ নং ওয়ার্ড থেকে ভোটার ট্রান্সফার করে ৪ নং ওয়ার্ডে নিয়ে আসবেন? নাকি আপনার ভোটার এলাকা ৪ নং ওয়ার্ডেই আছে শুধু এনআইডি কার্ডের তথ্যে ওয়ার্ড নম্বর ভুল হয়েছে সেটি ঠিক করাতে চান? এ বিষয়ে ভালো করে না জেনে পরামর্শ দিলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

      তারপরও, যদি ভোটার এলাকা ১ নং থেকে ৪ নং ওয়ার্ডে আনতে চান তাহলে উপরের লেখাটি ভালো করে পড়ুন বিস্তারিত জানতে পারবেন।

      আর যদি এনআইডি কার্ডের তথ্যে ওয়ার্ড নম্বর ভুল লেখা থাকে তাহলে ঠিকানা সংশোধন এর আবেদন করে ঠিক করে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কপি, চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদের কপি, জন্ম সনদের কপি, চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন পত্র জমা দেয়া যেতে পারে।

      মুছুন
  47. এনআইডি কার্ডের ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর রিইস্যুর জন্য আবেদন করার সময় কি কি কাগজপত্র লাগবে????

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করার পর এনআইডি কার্ড উত্তোলের জন্য অফিসে অথবা অনলাইনে রিইস্যুর আবেদন করতে কোন কাগজপত্র লাগে না। শুধু এনআইডি কার্ড উত্তোলনের সরকারি ফি জমা দিয়ে আবেদন সাবমিট করলেই হয়।

      মুছুন
  48. আমাদের বাড়ি একই ইউনিয়নের পাশা পাশি দুটি ওয়ার্ডের সীমানা, বাড়ির ভোটার গেনের অর্ধেক এক ওয়ার্ডে বাকীরা অণ্য ওয়ার্ডে আমরা চাই একই ওয়ার্ডে ভোটার হতে, কখন কিভাবে, কি করলে আমরা একই ওয়াডে ভোট ার হতে পারব জানালে উপকৃত হবো।
    আবুল কালাম
    প্রধান শিক্ষক
    দুর্লভপুর মডেল হাই স্কুল
    সদর, কুমিল্লা।
    ০১৮১৯৯২৯৬৬০

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ধরুন বাড়ির অর্ধেক লোক ১ নং ওয়ার্ডের ভোটার এবং বাকিরা ২ নং ওয়ার্ডের ভোটার। যদি সবাই ১ নং ওয়ার্ডের ভোটার হতে চান তাহলে যারা ২ নং ওয়ার্ডের ভোটার তাদের ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে ২নং ওয়ার্ড থেকে ১ নং ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করতে হবে। অর্থাৎ ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে সমস্যার সমাধান করা যাবে। উল্লেখিত উপায়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করুন তাহলেই হবে।

      মুছুন
  49. আমার বাবার বয়স ৫০ বছর। দীর্ঘদিন বিদেশে থাকায় ভোটার হতে পারেনন।পাসপোর্ট নাই এখন। জন্মনিবন্ধন কার্ড আছে। এখন কথা হলো নির্বাচন অফিসে গেলে যাদি পাসপোর্ট চায় আমার করনীয় কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অভারএজে ভোটার হতে হলে বেশ একটু ঝামেলা হয়। যেহেতু তিনি বিদেশে ছিলেন সেহেতু তার পাসপোর্টের কপি অবশ্যই চাইবে। পাসপোর্ট শো না করাতে পারলে ভোটার করে দেবে কি না সঠিক বলতে পারবো না। তাছাড়া বর্তমানে নতুন ভোটার হতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দেয়া লাগে, শুধু জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে ভোটার হওয়া যায় না। যদি পাসপোর্টের কপি না জমা দিতে পারেন তাহলে স্যারকে বুঝিয়ে বলে যদি ভোটার করানো যায় সেই চেষ্টা করেন।

      মুছুন
  50. আপনার সেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে..এটা দেখায় কেন ভাই।।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কোথায় সেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ দেখাচ্ছে বিস্তারিত বলেন

      মুছুন
  51. আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি আপনাকে কয়েকটি প্রশ্ন করব তার মধ্যে এক নম্বর প্রশ্ন
    আমার নিজের জন্মস্থান ফরিদপুরে ফরিদপুরে আমার নিজের বাড়ি আছে এবং গোপালগঞ্জ আমি একটি বাড়ি কিনেছি আমার জন্ম সনদ এবং নাগরিক সনদপত্র সব ফরিদপুরের কিন্তু আমি ভোটার হয়েছি গাজীপুরে এখন আমি গাজীপুর থেকে গোপালগঞ্জ ভোটার হতে চাচ্ছি অর্থাৎ ভোটার স্থানান্তর করতে চাচ্ছি সেই ক্ষেত্রে আমার জন্ম সনদ কি গোপালগঞ্জের থাকতে হবে? এবং জন্ম সনদ কি গোপালগঞ্জে স্থায়ীভাবে করা যাবে নাকি জন্ম সনদ স্থায়ীভাবে করা যাবে না? এবং জন্ম সনদে বাড়ি যেহেতু দুইটা দুই জেলায় সে ক্ষেত্রে জন্ম সনদে বর্তমান বাড়ি এবং পূর্বের বাড়ি উল্লেখ করা যাবে কিনা?
    এবং প্রশ্ন নাম্বার 2 আমার প্রথম সন্তানের জন্ম সনদ ফরিদপুরের করা হয়েছিল এবং দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম সনদ গোপালগঞ্জে করা হয়েছিল এখন আমি যেহেতু গোপালগঞ্জে বসবাস করতেছি সেহেতু আমার ছেলে জন্ম সনদ পরিবর্তন করে গোপালগঞ্জে আনা যাবে কিনা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয় না। জন্ম সনদ স্থানান্তর করা যায় কি না সে বিষয়ে আমার ভালো জানা নেই। তাছাড়া জন্ম সনদের ঠিকানা ফরিদপুর থাকাতেও কোন সমস্যা নেই, কারণ আপনার জন্ম তো ফরিদপুরেই হয়েছে। জন্ম সনদে দুইটা বাড়ির ঠিকানাও উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। জন্ম সনদের ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভায় যোগাযোগ করলে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন, এ বিষয়ে সঠিক তথ্য দিতে আমি ব্যার্থ।

      মুছুন
  52. আসসালামু আলাইকুম স্যার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
    স্যার আরও একটি বিষয় আপনার কাছে জানতে চাই সেটি হচ্ছে আমি ইউটিউব থেকে একটি ভিডিও দেখেছি এবং নম্বর 13 ফরম পূরণের সিস্টেম দেখেছি। তারমধ্যে ভোটার নং 12 সংখ্যার এর মধ্যে থেকে প্রথম দুই সংখ্যা বাদ দিয়ে পরের চার সংখ্যা হচ্ছে ভোটার এলাকার নম্বর এই তথ্যটা কি সঠিক? নাকি সঠিক না? প্লিজ স্যার আমাকে জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারনা। ভোটার নম্বরে মধ্যে ভোটার এলাকার নম্বর থাকে না।

      মুছুন
  53. স্যার একটি প্রশ্ন আমার স্ত্রীর জন্ম সনদ ব্যক্তিগত পরিচয় নং 16 সংখ্যায় হওয়ার কারণে অনলাইনে জন্ম সনদ পাওয়া যাচ্ছে না এখন আমি কি করব আমার স্ত্রীর জন্ম সনদ কি পুনরায় নতুন করে বানাবো? নাকি অনলাইনে জন্ম সনদের জন্য আবেদন করব? প্লিজ স্যার জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভায় যোগাযোগ করে বর্তমান জন্ম সনদটি ঠিক করা যায় কিনা দেখুন। যদি ঠিক না করা যায় তাহলে নতুন করে জন্ম সনদ তৈরী করে নিন।

      মুছুন
  54. আচ্ছা স্যার একটি প্রশ্ন সেটি হচ্ছে ভোটার স্থানান্তর করতে হলে ভোটার তালিকা লিস্ট লাগবে কিনা? মহিলা ভোটার লিস্ট অথবা পুরুষ ভোটার লিস্ট এরকম কোন কাগজ নির্বাচন অফিস থেকে আমার কাছে চাইবে কিনা? অথবা ভোটার তালিকা দরকার হবে কিনা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার জন্য ভোটার তালিকা লাগবে না। আমি উপরে যেসকল কাগজপত্রের কথা উল্লেখ করেছি সেগুলো জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  55. আমরা যেখানে থাকি সেই ওয়ার্ডে ৩ বছর ধরে ভোট দিতে দেওয়া হয়না বিভিন্ন রকম ঝামেলা অশান্তি হয় আমি কি আমার ভোটার কার্ড অন্য ওয়ার্ডে যেখানে আমার আত্মীয় থাকে সেখানে ট্রানস্ফার করাতে পারবো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা পারবেন। তবে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য যেসকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেগুলো জমা দিতে পারলেই ট্রান্সফার হবে।

      মুছুন
  56. উত্তরগুলি
    1. কতদিন লাগবে তা সঠিক করে বলা যায় না। তবে সর্বনিম্ন এক মাস সময় ধরে রাখবেন। কখনো কখনো আরো বেশি সময় লাগতে পারে বা কম সময়েই স্থানান্তর হয়ে যেতে পারে।

      মুছুন
  57. ভাই আমি তো বর্তমান ঠিকানায় ১০ বছরের উপরে আছি ,তাও আবার ভাড়া থাকি ,কোনো বাড়ী ভাড়ার রশিদ নাই এখানে এখন কি করবো ???

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. বাড়ির মালিকের ট্যাক্স রশিদ/পৌরকরের রশিদ দিতে পারেন এবং সাথে বাড়ি মালিকের এনআইডি কার্ডের কপি সংযুক্ত করে দেবেন।

      মুছুন
  58. আমি আমার এন আই ডি একাউন্টে লগইন করলে দেখায়, আপনার সেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লগইন করতে পারছি না। সমস্যা টি কোথায়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার চেষ্টা করুন। অনেক আগে যারা একাউন্ট করেছিলো তাদের পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন হচ্ছে।

      মুছুন
  59. আমারও সেম সমস্যা পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে হচ্ছে না

    উত্তরমুছুন
  60. এখন ইউনিয়ন পরিষদ থেকেও পরিবর্তনের আবেদন করা যায় এটা কি সঠিক?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করা যায় না। যদি কেউ করে দিতে চায় তাহলে সে আবেদন নিয়ে ঠিকই নির্বাচন অফিসেই জমা দেবে এবং আবেদনকারীর নিকট থেকে নগদ অর্থ গ্র্রহণ করবে। তবে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করতে কোন প্রকারণ সরকারী খরচ দেয়া লাগে না।

      মুছুন
  61. ভাই আমি ভোটার এলাকা স্থানান্তর করলে আমার স্থায়ী ঠিকানা কি পরিবর্তন করতে হবে?
    আর বিদ্যুৎ বিল দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না কারন আমি সে এলাকার স্থানীয় না ভাড়া থাকি ভাড়ার রসিদ ও নাই এমতাবস্থায় আমি কি করতে পারি জানালে খুব উপকৃত হবো৷

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে হলে বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিলের কপি জমা দেয়া লাগবে এবং ট্যাক্স রশিদ/বাড়ি ভাড়ার রশিদও দেযা লাগবে। যদি এগুলো আপনার না থাকে তাহলে বাড়ির মালিকে বিদ্যুৎ বিল ও ট্যক্স রশিদ জমা দিতে পারেন। সেই সাথে বাড়ির মালিকের এনআইডি কার্ডের কপিও আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।

      মুছুন
  62. আমার ভোটার এলাকা হইতেছে ৮নং ওয়ার্ড এনআইডি কার্ডে স্থায়ী ঠিকানা আছে ৮ নং ওয়ার্ড। কিন্তু আমার ভোট উঠে আছে ৪ নং ওয়ার্ডে এখন কি করা যায় একটু বলবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. উল্লেখিত উপায়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে ৪ নং ওয়ার্ড থেকে ৮ নং ওয়ার্ডে স্থানান্তর করতে হবে।

      মুছুন
  63. ভাই আমি, মোগলহাট ইউনিয়নে ভোটার হয়েছি,নানার বাড়িতে থাকাকালীন সময়,আমার বাবার বাড়ি ভেলাবাড়ি ইউনিয়ন,এখন আমি আমার বাবার ঠিকানায় থাকি,এখন আমার বাবা বাড়ির ঠিকানায়,আমার স্ত্রীর নতুন ভোটার করাতে চাই,সে ক্ষেএে কিকি কাগজ লাগবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অফিসিয়ালি নতুন ভোটার হতে বেশ কিছু কাগজপত্র আবেদনের সাথে জমা দেয়ার প্রয়োজন হয়। আমাদের ব্লগে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন পদ্ধতি এবং কি কি কাগজপত্র জমা দেয়া লাগবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  64. ভাই, বিদুৎ বিলের কপি দেওয়া হলেও কি খাজনার রশিদ দিতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিলের কপি ও ট্যাক্স রশিদের কপি উভয়ই জমা দিতে হবে।

      মুছুন
  65. আসসাালামু আলাইকুম
    বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন করলে, ভোটার লিস্টে বর্তমান ঠিকানায় ভোটার দেখাবে কি?
    অর্থাৎ আমার বর্তমান ঠিকানা পূর্বে ছিল আরামবাগ, এখন হাজারীবাগ পরিবর্তন করলে হাজারীবাগের ভোটার লিস্টে ভোটার দেখাবে কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করলে বর্তমান ঠিকানার ভোটার তালিকায় নাম ঠিকানা চলে যাবে।

      মুছুন
  66. আসসালামুয়ালাইকুম,
    বৈবাহিক কারণে আমার ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হচ্ছে,এই অবস্থায় ফরম জমা দেওয়ার পর ফোনে মেসেজ আসার আগেই কি আমি চাকরির জন্য আবেদন করতে পারব??

    উত্তরটা বললে উপকারিত হতাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা করতে পারবেন। কারণ ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করলে এবং আবেদনে ভুল না থাকলে তা অনুমোদন হয়েই যায়। আপনি স্থানান্তরিত ঠিকানা চাকরির আবেদনে লিখতে পারবেন, চাকরির জন্য ঠিকানা ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে অনেকটা সময় হাতে পাবেন। ততদিনে আপনার ভোটার এলাকা স্থানান্তর হয়ে যাবে।

      মুছুন
  67. ভোটার এলাকা হস্তান্তর করলে কি আগের আইডি কার্ডটি জমা নিয়ে নিবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না ভোটার এলাকা স্থানান্তরে আবেদন করলে পুরাতন এনআইডি কার্ড জমা দেয়া লাগে না। এনআইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  68. আর যদি স্থানান্তর করে রিইসু করি সে ক্ষেত্রে কি পরিচয় পএ জমা নিবে? কারণ হচ্ছে বর্তমানের পরিচয় পএ দিয়ে ব্যাংক সহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করছি। যদি রিইসু অথবা ভোটার স্থানান্তর করলে বর্তমান কার্ডটি নিয়ে নেয় তাহলে কি পরবর্তীতে কোনো সমস্যায় পরবো কিনা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি রিইস্যু বা সংশোধন কোন প্রকার আবেদনের ক্ষেত্রে পুরাতন কার্ড চাইবে না। আপনার পুরাতন কার্ডটি আপনার কাছেই রেখে দিতে পারবেন।

      মুছুন
  69. ভাইয়া আমার ভোটার কার্ডে স্বামীর বাড়ির ঠিকানা দেওয়া আছে কিন্তু আমার ডিভোর্স হয়ে গেছে তবে ভোটার কার্ডে স্বামীর নাম সো করেনা শুধু টিকানাটা আছে,,,,তাহলে কি আগের স্বামীর নাম বাদ হয়ে গেছে? নাকি নামটা এখনো আছে? নামটা বাদ করার জন্য আবেদন কখনো করিনি,
    এখন যদি আমার বর্তমান স্বামীর টিকানা ভোটার কার্ডে দিয়ে বর্তমান স্বামীর টিকানা দিয়া পাসপোর্ট বানাতে চাই তাহলে আমাকে কি কি করতে হবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি সর্বপ্রথম ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করে বর্তমান স্বামীর ঠিকানায় নিয়ে আসবেন। তারপর পূর্বের স্বামীর নাম বাদ দিয়ে বর্তমান স্বামীর নাম যোগ করার জন্য সংশোধনের আবেদন করবেন। কারণ পূর্বের স্বামীর নাম কার্ডের উপরে লেখা না থাকলেও সার্ভারে লেখা আছে এবং পাসপোর্ট করতে গলে ঝামেলা হবে। তাই পূর্বের স্বামীর নাম বাদ দিয়ে নতুন স্বামীর নাম যোগ হওয়ার পরে পাসপোর্ট করবেন।

      মুছুন
  70. আসালামুয়ালাইকুম আমি আমার স্থায়ী ঠিকানা পরিবতনের জন্য আবেদন করি।আমার কাছে প্রথম মেসেজটি আসে।এখন প্রায় ২ মাস হতে চলেছে আমার আর কোন মেসেজ আসছে না।আর আরেকটি প্রধান সমস্যা হলো আমার প্রথম মেসেজ আসার পর থেকে আমার জাতীয় পরিচয় পএটি অনলাইলন পাচ্ছি না।লগইন করতে গেলেই বলে আমনার সেশনের মেয়াদ উত্তিন হয়েছে।আমি অনেক বার নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য চেষ্টা করেছি কিন্তু হচ্ছে না।আমি ব্যাংকে জব করি তাই আমার একাউন্ট রিলেটেড অনেক কাজ থাকে কিন্তু আমি কোন একাউন্ট খুলতে পারতেছিনা।তাই আশা করবো আমকে সঠিক উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন।আল্লাহ হাফেজ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বলতে কি ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করেছেন? নাকি এনআইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা সংশোধনের জন্য আবেদন করেছেন? বিষয়টা আমার কাছে পরিস্কার নয়। কারণ ঠিকানা পরিবর্তন বলতে স্থানান্তরের আবেদন বোঝায়, আর স্থায়ী ঠিকানা ভুল হলে সেটা সংশোধনের আবেদন করতে হয়।
      আপনি যদি এক ভোটার এলাকা থেকে অন্য ভোটার এলাকায় স্থানান্তরিত হওয়ার জন্য আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনার ভোটার তথ্য লক করে দেয়াটাই স্বাভাবিক। ভোটার স্থানান্তরের আবেদন চলমান থাকলে অনলাইনে লগইন করতে সমস্যা হতে পারে। তবে স্থানান্তরে হয়ে গেলে পুনরায় অনলাইনে লগইন করতে পারবেন।
      ভোটার এলাকা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে প্রথম ম্যাসেজ আসলে ভোটার তথ্য লক হয়ে যায় এবং আবেদন পূর্বের উপজেলায় চলে যায়। আপনি দ্রুত আবেদন অনুমোদন করাতে চাইলে যে উপজেলায় ভোটার ছিলেন সেখানে যোগাযোগ করুন তারা আপনার আবেদন অনুমোদন করে দেবে।

      মুছুন
  71. আস্লামুয়ালাইকুম ভাই, আমার ভোটার আইডি কার্ড স্থানান্তর হয়েছে এখন রিইসুর জন্য আবেদন করবো।কিন্তু আমি আমার ভোটার আইডির স্থায়ী ঠিকানার পরিবর্তনের জন্য আবেদন করব এক্ষেত্রে কি স্তায়ী ঠিকানা পরিবর্তন হবার পরে করলে ভালো হবে নাকি এখন করব।বলতে চাচ্ছি স্তায়ি ঠিকানা পরিবর্তনের পরে ও কি কার্ড রি ইসু করা লাগবে নাকি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এনআইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করলে নতুন করে কোন কার্ড দেয়া হয় না। সুতরাং আপনার এনআইডি রিইস্যুর আবেদন করতেই হবে। আপনি এনআইডি কার্ডের স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন আগে করে অথবা রিইস্যু যে কোন একটা করলেই হবে। যেহেতু আপনি বিষয়টা নিয়ে কনফিউশনে রয়েছেন সেহেতু আগে স্থায়ী ঠিকানা সংশোধনের আবেদন করে দেন তারপর এনআইডি রিইস্যুর আবেদন করবেন।

      মুছুন
  72. ভোটার এলাকা স্থানান্তর আবেদন করার পর কতদিনের মধ্যে স্থানান্তর হবে ?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করার কতদিন পরে স্থানান্তর হবে তা সঠিক করে বলা যায় না। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যেদিন আপনার আবেদন অনুমোদন করবেন সেদিন স্থানান্তর হবে। দ্রুত আবেদন অনুমোদন করাতে হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলায় যোগাযোগ করুন।

      মুছুন
  73. ভোটার এলাকা কয়বার পরিবর্তন করা যায়??? জানলে দয়া করে জানাবেন,এতে খুবই উপকার হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর প্রয়োজন অনুযায়ী বার বার করতে পারবেন। তবে উপযুক্ত কারণ ছাড়া ভোটার এলাকা পরিবর্তণ করা উচিত নয়। তাছাড়া আবেদনের সাথে উপযুক্ত কাগজপত্র জমা না দিতে পারলে স্থানান্তর হয় না।

      মুছুন
  74. ভোটার স্থানান্তর করতে চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট লাগবে না কি চেয়ারম্যান প্রত্যায়নপত্র লাগবে দুটি একই কথা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে। চারিত্রিক সনদ, নাগরিক সনদ এগুলো জমা দেয়ার দরকার নেই।

      মুছুন
  75. ভোটার এলাকা স্থানান্তর এবং নতুন এনআইডি উত্তোলন এই প্রক্রিয়ায় কেমন সময় লাগতে পারে? এবং এ প্রক্রিয়া চলাকালীন সরকারি চাকুরি লাভের ক্ষেত্রে বা পুলিশ ভেরিফিকেশন এ কোন সমস্যা হবে কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন নিষ্পত্তি হতে ১৫-৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কখনো কখনো কর্মকর্তাদের ব্যস্ততার কারণে আরো বেশি সময় লাগতে পারে। ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন অনুমোদন হওয়ার পর অনলাইনে রিইস্যুর আবেদন করে নতুন ঠিকানার কার্ড উত্তলোন করতে হবে। এক্ষেত্রে ৩-৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। যদিও ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন চলমান থাকা অবস্থায় সরকারি চাকরি জনিত কোন সমস্যা হয় না তবুও ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে পুলিশ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে।

      মুছুন
  76. আসসালামু আলাইকুম স্যার।

    স্যার, আমার আপু এবং দুলাভাই উভয়ে ভোটা এলাকা পরিবর্তন করতে চান। এবং তাদের আইডি কার্ডে নাম এবং জন্মসাল ও ভুল আছে। তাই আইডি কার্ড সংশোধন ও করতে হবে। এখন কোন আবেদনটা আগে করবো? সংশোধন নাকি স্থান পরিবর্তন? অথবা, দুইটার আবেদনই কি একসাথে করা যায়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আগে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করতে হবে। স্থানান্তরের আবেদন অনুমোদন হয়ে যাওয়ার পর সংশোধনের আবেদন করতে হবে। এক সাথে দুইটা আবেদন করা যায় না। তাই স্থানান্তরের পর সংশোধনের আবেদন করলে ভালো হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে নাম ও জন্ম তারিখ সংশোধন সম্পর্কে আলাদা আলাদা করে আর্টিকেল পোষ্ট করা আছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  77. জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও জন্ম তারিখ কি বাংলায় নাকি ইংরেজিতে লিখবো?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. Nid নম্বর ও জন্ম তারিখ ইংরেজি বা বাংলা একভাবে লিখলেই হবে।

      মুছুন
  78. নতুন ভোটার হতে বিবাহিত মেয়েদের স্থায়ী ঠিকানা বর্তমান ঠিকানা জন্মস্হান হবে নাকি যেখানে বিয়ে হয়েছে সেই এলাকা হবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার হওয়ার সময় মেয়েদের ক্ষেত্রে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা হিসেবে স্বামীর ঠিকানা ব্যবহার করা উচিত। কারণ তিনি তো আর কখনো পিতার ঠিকানায় বসবাস করবেন না। সুতরাং দুইটা ঠিকানাই স্বামীর ঠিকানা দিতে পারেন অথবা চাইলে একটি ঠিকানায় পিতার ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন, এটা আপনাদের সিদ্ধানের উপার নির্ভর করছে। আর তিনি যে জেলায় জন্মগ্রহণ করেছেন জন্মস্থান হিসেবে সেই জেলার নাম লিখবেন।

      মুছুন
  79. স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে কি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হবে? আমি স্থায়ী ঠিকানা ভোটার।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা, আপনি যদি স্থায়ী ঠিকানার ভোটার হন তাহলে স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে হলে ভোটার এলাকা পরিবর্তণ করতে হবে।

      মুছুন
  80. ভাইয়া আমার স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার না হয়ে আমি অন্য এলাকায় বতর্মান ঠিকানায় ভোটার হতে চাচ্ছি ,এক্ষেত্রে আমার কি কি কাগজ লাগবে তা কোথায় জমা দিতে হবে,,,এখন আমার করণীয় কি?"

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে সে বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে পোষ্ট করা আছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  81. আমার বর্তমান ঠিকানা গোপালগঞ্জ এবং স্থায়ী ঠিকানা মাদারীপুর তবে আমার জাতীয় পরিচয় পত্রে বর্তমান ও স্থায়ী উভয় ঠিকানাই গোপালগঞ্জ দেয়া । আমি এটি পরিবর্তন না করেই যদি সকল চাকরিতে মাদারীপুর এর ঠিকানা স্থায়ী উল্লেখ করে আবেদন করি তাতে করে কি সমস্যা হবে ? উল্লেখ্য আমার পরিচয়পত্রের জন্মস্থানের স্থলে মাদারীপুর ই দেয়া আছে ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার এনআইডি কার্ডের স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা দুটোই যেহেতু গোপালগঞ্জ দেয়া সেহেতু চাকরির জন্য মাদারীপুরের ঠিকানা ব্যবহার করা উচিত হবে না। যদি চাকরির জন্য মাদারীপুরের ঠিকানা ব্যহার করতে চান তাহলে আগে আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করে নিন। তা না হলে ভেরিফিকেশনের সময় সমস্যা করতে পারে।

      মুছুন
  82. স্যার, বর্তমানে যে ঠিকানায় ভোটার হয়েছি সেখানে আমি স্মার্ট কার্ড পেয়েছি এবং যে ঠিকানায় মানে আমার স্থায়ী ঠিকানায় স্থানান্তর করতে চাই সেখানেও স্মার্ট কার্ড বিতরন সম্পন্ন হয়েছে। এখন আমি ভোটার এলাকা স্থানান্তর করলে আমি কি নতুন স্মার্ট কার্ড পাব নাকি লেমিনেটিং কার্ড ব্যবহার করতে হবে। আর স্মার্ট কার্ড পাবার জন্য কি আমাকে ফি পরিশোধ করতে হবে। দয়া করে জানালে উপকৃত হব।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের পর Nid Reissue এর আবেদন করে একটি পেপার লেমিনেটেড Nid Card পেতে পারেন। এখন পর্যন্ত আবেদন করে স্মার্ট কার্ড পাওয়ার সুযোগ নেই। হয়তো ভবিষ্যতে নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে আবেদন করে স্মার্ট কার্ড তোলার সুযোগ আসবে।

      মুছুন
  83. স্যার, এন আইডি কার্ডের ফরম নাম্বার কি ৯ সংখ্যার হতে পারে? আমারটাতে নিবন্ধন স্লিপেতে ৯ সংখ্যা দেওয়া আছে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা, বর্তমানে ভোটার নিবন্ধন ফরমের নম্বর ৯ সংখ্যার হয়।

      মুছুন
  84. আমি ভোটার এলাকা পরিবর্তন অ্যাপ্লিকেশন করেছি অফলাইনে আমি এখন কিভাবে বুঝবো আমার অ্যাপ্লিকেশনের অবস্থা বা আমার অ্যাপ্লিকেশন অ্যাপ্রুভ অথবা ডিক্লাইন হয়েছে কিনা..?


    অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের ওয়েব সাইটে অনেক সুন্দর তথ্য দেওয়া আছে যেটা অনেক উপকৃত করছেন মানুষকে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদনের উপর কার্যক্রম গ্রহণ করা হলে আবেদনপত্রের উপর দেয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর জানিয়ে দেয়া হয় আপনার আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। আবেদন অনুমোদন হলে একইভাবে এসএমএস দেয়া হয় আপনার আবেদন অনুমোদন হয়েছে এবং আবেদন বাতিল হলে আবেদন বাতিল হয়েছে মর্মে এসএমএস দেয়া হয়। যদি আবেদন করার পর কোন ম্যাসেজ না আসে তালে বুঝতে হবে আবেদনের উপর এখনো কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়নি। তবে কখনো কখনো আবেদনের উপর মোবাইল নম্বর দেয়া থাকে না, সেক্ষেত্রে এসএমএস আসেনা এবং সার্ভার সমস্যার কারণেও কখনো কখনো এসএমএস নাও আসতে পারে। আপনার ক্ষেত্রে এসএমএস না আসলে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে খোজ করুন আবেদনের কার্যক্রম শুরু করেছে কি না।

      মুছুন
  85. আমি অস্থায়ী ঠিকানায় আমার ভোটার কার্ড পরিবর্তন করতে চাই এখন আমার বিদ্যুতের বিল বা গ্যাস বিলের কাগজ নাই আমি ভারা বাসা থাকি বাসা ভারার রশিদ দেওয়া যাবে এখন বিদ্যুতের বিলের কাগজ ছারা কি আবেদন করা যাবে????

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য ইউটিলিটি বিলের কাগজপত্র জমা দেয়া জরুরী। সেটা হোক বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল অথবা পানি বিল। এগুলোর কোনটি যদি আপনার না থাকে তাহলে বাড়ির মালিকের নামীয় ইউটিলিটি বিলের কাগজ জমা দিতে পারেন এবং সাথে মালিকের Nid Card এর ফটোকপি জমা দেবেন। তারপরও এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে নেয়া ভালো।

      মুছুন
  86. বাড়ির টেক্স রশিদের কপি নেই, টেক্স রশিদের বই নেই, সেকেত্রে করণীয় কী? অন্য কোনো কাগজ পরিবর্তে দিলে হবে আর সেটা কোন কাগজ দিতে হবে জানতে পারলে উপকৃত হতাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদ অথবা পৌর করের রশিদ অথবা বাড়ি ভাড়ার রশিদের যে কোন একটি জমা দিতেই হবে। কখনো কখনো ট্যাক্স রশিদের পরিবর্তে জমির পর্চার কপি গ্রহণ করতে পারে। তবে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে নিতে হবে। উক্ত তিনটি কাগজের একটিও যদি না থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভার কার্যালয়ে ট্যাক্স/কর জমা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে।

      মুছুন
  87. এনআইডি কার্ড যদি স্থানান্তর করা হয় তখন নতুন যে আইডি কার্ড ইস্যু করবে সেই কাডে কি নতুন ইস্যু ডেট উল্লেখ থাকবে নাকি ইস্যু ডেট পূর্বের টাই থাকবে???? একটু জানাবেন প্লিজ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. রিইস্যুর আবেদন করে Nid Card যতবার উত্তোলন করবেন ততবারই কার্ডের উপর নতুন প্রদানের তারিখ দেয়া থাকবে।

      মুছুন
  88. ভাই, আমি যে ঠিকানায় স্থানান্তরিত হতে চাই, সেটা ভাড়া বাসা। এক্ষেত্রে করনীয় কি এবং কোন কাগজ লাগবে, জানালে উপকৃত হব।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সকলের ক্ষেত্রেই পোষ্টের মধ্যে বর্ণিত কাগজপত্রগুলো লাগবে। ট্যাক্স রশিদের পরিবর্তে বাড়ি ভাড়ার রশিদ ব্যবহার করুন। বিদ্যুৎ বিলের পরিবর্তে গ্যাস বিল/পানি বিলের কাগজপত্র জমা দিন এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নিকট থেকে প্রত্যয়ন সংগ্রহ করুন।

      মুছুন
  89. ভাইয়া ভোটার এলাকা পরিবর্তন করলে আগের আইডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবো কি?? আর যদি নতুন আইডি কার্ড অনলাইন থেকে উত্তোলন করি তাহলে কি তারা অনলাইনের পিডিএফ কপি দিবে নাকি মূল কার্ডটি দিবে যা আমি উপজেলার নির্বাচন অফিস থেকে উত্তোলন করতে পারবো?? আর নতুন আইডি কার্ড অনলাইন থেকে উত্তোলন এর ফি কত টাকা দিতে হয়??? প্লিজ জানাবেন কিন্তু অপেক্ষায় রইলাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার পর পূর্বের এনআইডি কার্ডটিও ব্যবহার করা যায়। তবে কার্ডের অপর পাতায় পুরাতন ঠিকানা লেখা থাকে বিধায় অনেক প্রতিষ্ঠান/অফিস সেই কার্ডটি গ্রহণ করতে চায় না। সেই কারণে রিইস্যুর আবেদন করে একটি নতুন এনআইডি কার্ড উত্তোলন করে নেয়া উচিত। Nid রিইস্যুর আবেদন করার পর আবেদন অনুমোদন হওয়ার পরপরই অনলাইন থেকে পিডিএফ আকারে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায়। সেটি প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিতে হয়। আর যদি অফিস থেকে এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করেন তাহলেও সেই পেপার লেমিনেটেড এনআইডি কার্ড দেয়া হবে। তাই আবেদন অনুমোদন হওয়ার সাথে সাথেই অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ডের পিডিএফ ফাইলটা ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করা ভালো এবং প্রয়োজন অনুযায়ী বারবার প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিয়ে কাজ চালাতে পারবেন। প্রথমবার Nid Reissue এর আবেদন করলে বা সংশোধনের আবেদন করলে ২৩০ টাকা সরকারি ফি জমা দিতে হয়। দ্বিতীয়বার আবেদন করলে ৩৪৫ টাকা এবং তৃতীবার আবেদন করলে ৪৬০ টাকা ফি জমা দিতে হয়। এনআইডি কার্ড সংশোধন বা উত্তোলনের ফি হিসাব করার উপায় সম্পর্কে আমাদের সাইটে একটি পোষ্ট করা হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  90. আমার ভোটার আইডি কার্ডের পিছনে শুধুমাত্র বর্তমান ঠিকানা লেখা আছে এবং তাও বানানে ভুল আছে। আমার ভোট উঠেছে বর্তমান ঠিকানায়। আমি স্থায়ী ঠিকানা ঠিক করতে চাইছি। সেক্ষেত্রে কোম ফর্ম নেবো ১৩নং না কি ২নং? অনুগ্রহ করে জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর করার জন্য ১৩ নং ফরম পূরণ করতে হয়। আপনি যদি বর্তমান ঠিকানার ভোটার কেটে স্থায়ী ঠিকানায় নিয়ে আসতে চান তাহলে ১৩ নং স্থানান্তর ফরম পূরণ করে আবেদন করবেন। ভোটার এলাকা স্থানান্তর করলে কার্ডের পিছনে ঠিকানার যে ভুল রয়েছে সেটি অটোমেটিক ঠিক হয়ে যাবে। আর যদি ভোটার এলাকা বর্তমান ঠিকানাতেই রাখতে চান তাহলে কার্ডের পিছনের বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা সংশোধনের জন্য ২ নং সংশোধনী ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে। ভোটার এলাকা স্থানান্তরের বিষয়ে এই পোষ্টে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে।

      মুছুন
  91. ভাই আমি নতুন একটি জায়গা কিনেছি এবং আমি বাড়ি করবো। আমার ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে হবে এই ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ লাগে অথচ এখনো আমি বিদ্যুৎ পাইছি না তাহলে এখন কী করতে পারি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তরের জন্য বিদ্যুৎ বিলের কপি/ পানি বিলের কপি/ গ্যাস বিলের কপি'র কোনটিই যদি জমা না দিতে পারেন তাহলে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের সাথে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করে জমির পর্চার কপি দিয়ে কাজ করা যায় কি না দেখুন।

      মুছুন
  92. আমি আমার বর্তমান ঠিকানা থেকে স্থায়ী ঠিকানায় ভোটার এলাকা স্থানান্তর করতে চাই। এক্ষেত্রে কি আমাকে স্থায়ী ঠিকানা অথবা বর্তমান ঠিকানা কোনোটা সংশোধন করতে হবে?
    আরেকটি বিষয় হল আমাদের বর্তমানে বিদ্যুৎ বিল প্রিপেইড মিটারের। গ্যাস বা পানির পরিসেবা আমাদের এদিকে নেই, তাই এগুলোর বিলের কপি দেওয়া সম্ভব না। প্রিপেইড মিটারের ক্ষেত্রে তাহলে কী করণীয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার এলাকা স্থানান্তর করলে এনআইডি কার্ডের বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন হয়ে যায়। তারপর Nid সংশোধনের আবেদন করে স্থায়ী ঠিকানা সংশোধন করে নিতে হবে।

      প্রিপেইড মিটারের ক্ষেত্রে মিটারে টাকা পরিশোধ করার যে কার্ড আছে সেটির কপি জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  93. ভোটার এলাকা স্থানান্তর ১৩ নাম্বার ফরম এ আবেদনকারীকে সনাক্তকরণ স্বাক্ষর এ কি মেম্বারের স্বাক্ষর লাগবে নাকি চেয়ারম্যান এর স্বাক্ষর দিলে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. মেম্বর কিংবা চেয়ারম্যান যে কোন একজন জনপ্রতিনিধি সনাক্তকরণ করলেই হবে।

      মুছুন
  94. আমি প্রথম যেই জায়গায় ভোটার হয়েছি এখন সেই জায়গা থেকে একই উপজেলার মধ্যে অন্য ইউনিয়নে ভোটার স্থানান্তরিত করতে করতে চাচ্ছি। আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমি কি আবার পরবর্তীতে আমার পূর্বের ভোটার এলাকায় ভোটার স্থানান্তরিত করতে পারব কিনা?
    ধন্যবাদ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা পারবেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করলেই ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে পারবেন।

      মুছুন
  95. আমার nid card এ ধর্ম ভুল এসেছে।হিন্দু ধর্মের বদলে ইসলাম ধর্ম এসেছে।এখন আমি ধর্ম কিভাবে সংশোধন করব।আর এই ভুল ধর্ম সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্টস দিতে হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন করুন। ভোটার তথ্যে ধর্ম ভুল হলে আবেদনের সাথে যে সকল কাগজপত্র জমা দেয়া যেতে পারে সেগুলো হচ্ছে-

      ১। বিবাহ নিবন্ধন সনদের কপি (যদি থাকে)।
      ২। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের হলফনামা।
      ৩। সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র।
      ৪। পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি।
      ৫। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন।

      ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি পোষ্ট করা হয়েছে। লিংকে ক্লিক করে সেটি পড়ুন তাহলে কোন তথ্য সংশোধনের জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে জানতে পারবেন। আর অধিক পরিমাণ প্রশ্ন থাকলে আমাদের ফেসবুক পেজে ম্যাসেজ করবেন।

      মুছুন
  96. amar present address r permanent address same asce, permanent address e voter area lekha ache,ami akhon permanent address change korte chacci,voter area transfer korle amr permanent adddress ki change hobe? janaben pls

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, ভোটার এলাকা যতই স্থায়ী ঠিকানায় খাকুন না কেন ভোটার এলাকা পরিবর্তন করলে বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন হবে। তাছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন হবে না। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে চাইলে সংশোধনের আবেদন করে পরিবর্তন করে নিতে হবে।

      এ বিষয়ে অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করুন। ভোটার এলাকা স্থায়ী ঠিকানা থেকে পরিবর্তন করে বর্তমান ঠিকানায় নিয়ে আসার জন্য আবেদন করুন। আবেদন নিষ্পত্তি হলে তারপর স্থায়ী ঠিকানা সংশোধনের জন্য আবেদন করুন।

      মুছুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন