অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদন পদ্ধতি।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদন দুই ভাবে করা যায়।
প্রথমত, সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ সংগ্রহ করে তা পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনের সাথে পিন করে অফিসে জমা দিলে নতুন ভোটার হওয়া যায়। তবে তার জন্য আগে অফিসে যেতে হবে ফরম সংগ্রহ করতে হবে তারপর ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে তারপর কাগজপত্র সমেত আবার অফিসে জমা দিয়ে আসতে হবে।
মনে রাখবেন নতুন ভোটার আবেদন ফরম অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা যায় না। নতুন ভোটার আবেদন ফরম এর উপর একটি করে ইউনিক নম্বর থাকে বিধায় অনলাইন থেকে ডাউনলোড করলে তা ডুপ্লিকেট হয়ে যায়। ফলে পরবর্তীতে নানা ধরণের বিপদে পড়তে হয়। সুতরাং অফিসে আবেদন করে ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন থেকে নতুন ভোটার আবেদন ফরম ডাউনলোড কখনোই করবেন না
দ্বিতীয়ত, অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়। ঘরে বসে নিজেই নিজের আবেদন অনলাইনে দাখিল করে কাগজপত্র সমেত অফিসে জমা দিলে অফিসে বার বার যাওয়া-আসার সময় ও কষ্ট উভয়ই লাঘব হয়। অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম খুবই সহজ। তাই অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন কিভাবে দাখিল করতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করবো।
অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন:-
অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য আবেদন করতে হলে প্রথমে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে ভিজিট করতে হবে services.nidw.gov.bd। এই ঠিকানায় ভিজিট করলে নিচের ছবির মত একটি ওয়েব সাইট আসবে।
নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত একটি ফরম আসবে।
এই ফরমে প্রথমে আবেদনকারীর নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে। তারপর আবেদনকারীর জন্ম তারিখ লিখতে হবে। তারপরের ঘরে ক্যাপচা লিখতে হবে। ক্যাপচাটি যেমন দেখা যাবে হুবহু তাইল লিখতে হবে, ভুল হলে হবে না। তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে।
এই পেজে আবেদনকারীর সঠিক মোবাইল নম্বর লিখতে হবে এবং বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে মোবাইলে ৬ সংখ্যার একটি কোড আসবে।
মোবাইলে প্রাপ্ত ৬ সখ্যার যাচইকরণ কোটটি লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে পেজটি লোড হয়ে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড সেট করার অপশনে নিয়ে যাবে। যেমনটি নিচের ছবিতে দেখতে পারছেন।
এখনে একটি ইউজার নেম দিতে হবে। যদি না দিতে চান ক্ষতি নেই তবে দেয়া ভালো। তারপরের ঘরে একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে এবং তারপরে ঘরে পুনরায় একই পাসওয়র্ড দিতে হবে। পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে পরবর্তীতে একাউন্টে লগইন করতে হলে এই পাসওয়ার্ডটি প্রয়োজন হবে। তারপর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই একাউন্ট তৈরী হয়ে যাবে এবং নিচের ছবির মত প্রোফাইটি দেখা যাবে।
নতুন ভোটার আবেদন করার জন্য এখান থেকে প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করলে ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য এবং ঠিকানা এই তিন প্রকার তথ্য প্রদান করার জন্য বলা হবে। ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য ও ঠিকানা আপডেট করার জন্য এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এডিট বাটনে ক্লিক করলে অনেক বড় একটি ফরম ওপেন হবে। তারমধ্যে উপরের ছবিতে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্যাদি দেখতে পারছেন। অনুরুপভাবে আপনাকেও এই ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর ইংরেজি নাম, জন্ম তারিখ ও জাতীয়তা সিলেক্ট করাই থাকবে। শুধু বাংলা নাম লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ, জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্মস্থান সিলেক্ট করবেন।
একই ফরমের ব্যক্তিগত তথ্যের নিচে পিতা, মাতা ও বড় ভাইয়ের তথ্য সিলেক্ট করতে হবে। পিতা যদি মৃত হন তাহলে মৃত টিক চিহ্ন দিতে হবে এবং মৃত্যুর সাল লিখে দিতে হবে। তারপর পিতার নাম বাংলায় ও ইংরেজি লিখতে হবে। পিতার এনআইডি নম্বর বা ভোটার নম্বর একটি লিখলেই হয়।
অনুরুপভাবে মাতার তথ্যাদির ক্ষেত্রেও মৃত হলে টিক চিহ্ন দেবেন এবং মৃত্যু সাল লিখে দেবেন অথবা মৃত না হলে টিক চিহ্ন দেয়া লাগবে না। তারপর মাতার বাংলা নাম, ইংরেজি নাম এবং এনআইডি নম্বর অথবা ভোটার নম্বর লিখে দেবেন।
বড় ভাই/বোনের তথ্যের স্থানে আবেদনকারীর বড় ভাই অথবা বোনের নাম ও এনআইডি নম্বর লিখে দেবেন। যদি আবেদনকারীর বড় ভাই/বোন না থাকে তাহলে লেখার দরকার নেই।
ব্যক্তিগত তথ্যাদি ফরমের নিচের দিকে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর তথ্য দিতে হবে। আবেদনকারী যদি বিবাহিত হন তাহলে বৈবাহিক অবস্থা বিবাহিত সিলেক্ট করতে হবে এবং স্বামী/স্ত্রীর নাম, এনআইডি নম্বর লিখতে হবে। আবেদনকারীর যদি একাধিক স্বামী/স্ত্রী থাকে তাহলে পর্যায়ক্রমে সকলের নাম ও এনআইডি নম্বর উল্লেখ করতে হবে। যদি আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রী মৃত হয় তাহলে মৃত্যুর সাল উল্লেখ করতে হবে।
ব্যক্তিগত তথ্যাদি পূরণ করা হয়ে গেলে অন্যান্য তথ্য পূরণ করতে হবে।
অন্যান্য তথ্যের মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অসমর্থতা, সনাক্তকরণ চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম টেলিফোন নম্বর ও মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হয়। আবেদনকারী তার তথ্য অনুযায়ী ফরমটি পূরণ করবেন। তবে যদি কোন অসমর্থতা আবেদনকারীর না থাকে, তাহলে এই ফিল্ড পূরণ করা যাবে না। ভুল করেও যদি কোন অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে যায় তাহলে পরবর্তীতে ভোগান্তির শেষ থাকবে না।
অন্যান্য তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে ঠিকানা পূরণ করতে হবে।
প্রথমে অবস্থানরত দেশের নাম সিলেক্ট করতে হবে। তারপর বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে দিতে হবে। আবেদনকারীর বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যদি আলাদা হয় সেক্ষেত্রে আলাদা সিলেক্ট করতে হবে। তারপর ভোটার এরিয়া সিলেক্ট করতে হবে। ভোটার এরিয়া হচ্ছে যে এলাকা/গ্রাম/মহল্লার ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে ইচ্ছু সেই এলাকার নাম সিলেক্ট করতে হবে। ভুল হলে ভুল তালিকায় নাম চলে যাবে।
ঠিকানার ফিল্ড পূরণ করা হয়ে গেলে উপরে ডান পাশে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর কাগজপত্র আপলোড করার অপশন আসবে। কিন্ত এখানে কাগজপত্রের প্রয়োজন নেই বলছে। তার মানে এই নয় যে, নতুন ভোটার নিবন্ধন করতে কাগজপত্র লাগবে না। অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে তবে আবেদন অফিসে জমা দেয়ার সময়। এখান থেকে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
নিশ্চিত করুন অপশনে আসার পর সাবমিট করতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে পেজটি লোড হয়ে প্রোফাইল অপশনে নিয়ে যাবে এবং ডাউনলোড বাটন দেখা যাবে। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে ২ নং ভোটার নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড হবে। ফরমটি প্রিন্ট করে নিতে হবে। ফরম প্রিন্ট করার পর কিছু জরুরী কাজ আছে যা অবশ্যই করতে হবে।
কোন প্রকার ভোগান্তি ছাড়া ভোটার আইডি কার্ড এর জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই ফরমের অপর পাতায় আবেদনকারীর স্বাক্ষর/টিপসহি দিতে হবে। ৩৪ ও ৩৫ নং ক্রমিকে চেনা জানা বা প্রতিবেশি একজন ভোটারের এনআই্ডি নম্বর ও তার স্বাক্ষর নিতে হবে (বাধ্যতামূলক)।
৪০, ৪১ ও ৪২ নং ক্রমিকে এলাকার জনপ্রতিনিধী যেমন, চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র অথবা ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলর/মহিলা মেম্বর ইত্যাদি এদের যেকোন একজন এর নাম, এনআইডি নম্বর এবং স্বাক্ষর নিতে হবে এবং অব্যশ্যই তাদের স্বাক্ষরের নিচে সীল ব্যবহার করতে হবে (বাধ্যতামূলক)।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ
অনেকেরই প্রশ্ন যে, নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে? একজন নতুন ব্যক্তির নতুন ভোটার হতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরমে ভোটারে যে সকল তথ্য লেখা হয় সেই তথ্যের স্বপক্ষে কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে সে বিষয়ে নিম্নে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হলো।
❖❖ জন্ম নিবন্ধন সনদ: আবেদনকারীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ (বাধ্যতামূলক)।
❖❖ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: আবেদনকারীর
এসএসসি/সমমান সনদ। প্রয়োজনে এসএসসি সনদের সাথে সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার
সনদটি জমা দিতে পারেন। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই তাদের ক্ষেত্রে জমা
দেয়ার প্রয়োজন নেই।
❖❖ পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি: আবেদনকারীর পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। যদি পিতা-মাতা বেচে না থাকে তাহলে তাদের মৃত্যু সনদ জমা দিতে হবে।
❖❖ বৈবাহিক সনদ ও NID কার্ডের কপি: আবেদনকারী বিবাহিত হলে আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি এবং কাবিননামা/বৈবাহিক সনদ আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
❖❖ রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট: আবেদনকারীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়।। এটি বাধ্যতামূলক না তবে জমা দিতে পারলে ভালো।
❖❖ প্রতয়নপত্র: চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র।
❖❖ নাগারিক সনদ: আবেদনকারীর নাগরিকত্বের সনদ (বাধ্যতামূলক)।
❖❖ ইউটিলিটি বিলের কপি: বিদ্যুৎ বিল/পানি বিল/গ্যাস বিলের কপি (বাধ্যতামূলক)। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে।
❖❖ ট্যাক্স রশিদ: চৌকিদারী ট্যাক্স রশিদ/পৌর করের রশিদ/বাড়ী ভাড়ার রশিদ (বাধ্যতামূলক)। বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে হলেই হবে।
❖❖ অঙ্গীকারনামা: পূর্বে ভোটার হইনি মর্মে অঙ্গীকারনামা। যাদের বয়স অনেক বেশি তাদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক।
❖❖ পাসপোর্ট: আবেদনকারী যদি পাসপোর্টধারী বা প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে পাসপোর্টের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)।
❖❖ ড্রাইভিং লাইসন্স: আবেদনকারীর যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহলে তার একটি কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। (যদি থাকে)।
নতুন ভোটার হতে যা যা লাগবে সেগুলো উল্লেখ করা হলো। উল্লেখিত কাগজপত্রের মধ্যে যে কাগজগুলো আপনার আছে সেগুলো নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ এর সাথে পিন-আপ করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অফিসারের পরামর্শ
অনুযায়ী কাগজপত্র দাখিল করা যেতে পারে। আশা করি নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এ বিষয়ে সম্পূর্ণ বোঝাতে পেরেছি।
অফিস থেকে ছবি, স্বাক্ষর, হাতের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করে নেয়ার পর আপনাকে নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ এর নিচের অংশ কেটে দেবে। আপনি নতুন ভোটার নিবন্ধন স্লিপটি নিয়ে বাড়িতে চলে আসবেন এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার মোবাইল নম্বর এসএমএস এর মাধ্যমে ১০ সংখ্যার স্মার্ট এনআইডি নম্বর পাঠানো হবে। এনআইডি নম্বর হাতে পাওয়ার পর অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে। ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করার পর প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
এই ছিলো অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম (nid abedon)। আশা করি সবাই বুঝতে পারবেন। এর পরও যদি অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদন বা নতুন ভোটার আবেদন ফরম পূরণ সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করে জানাবেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ....।
পিতা মৃত হলে এবং পিতার কোনো ডকুমেন্ট না থাকলে কি আবেদন করা যাবে।
উত্তরমুছুনহা যাবে, তবে আবেদনের সাথে পিতার মৃত্যু সনদ জমা দিতে হবে।
মুছুনপিতা মাতার নাম তাদের এনআইডির সাথে আমার সার্টিফিকেটের মিল নাই। এখন তাদের এনআইডির ফটোকপি না দিয়ে ওয়ারিশন সার্টিফিকেট দিলে হবে না?
উত্তরমুছুননতুন ভোটার হতে গেলে পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের কপি অবশ্যই জমা দিতে হবে। উচিত কাজ হবে পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী সার্টিফিকেট সংশোধন করে তারপর ভোটার হওয়া।
মুছুনআমার ২১ বছর ভোটার হয়নি। ভোটার আইডি কি এখন করতে পারবো
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, ১.আমার স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ড করাতে চাই। তার জন্ম নিবন্ধন অন্য এলাকার। এখন আমার এলাকায় তাকে ভোটার করতে চাইলে কী করতে হবে?
উত্তরমুছুন২. পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের পরিবর্তে স্বামীর এনআইডি কার্ড হলে চলবে? নাকি পিতা-মাতারটাও লাগবে? তখনতো ঠিকানার ক্ষেত্রে কেমন যেন ঝামেলা হয়ে যাবে!
৩. চেয়ারম্যানের যে প্রত্যয়ন চাওয়া হয়েছে সেটা যেই এলাকায় ভোটার হতে চাচ্ছে সেই এলাকার চেয়ারম্যান? নাকি নিজ জন্মস্থানের?
আপনার স্ত্রীর যে জন্ম সনদটি আছে সেটি দিয়েই কাজ হবে। পিতা-মাতার এনআইডি কপিসহ স্বামীর এনআইডি কার্ডের কপিও লাগবে। ভোটার নিবন্ধন ফরমে যে ঠিকানা উল্লেখ করবেন এনআইডি কার্ডেও সেই ঠিকানা লেখা থাকবে। আপনার স্ত্রী যে এলাকার ভোটার হবে সেই এলাকার চেয়ারম্যানের প্রত্যনয়পত্র জমা দিতে হবে।
মুছুননতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গিকারনামা কার বরাবর লিখতে হবে?
উত্তরমুছুনউপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা লিখতে হয়। লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মুছুনস্ত্রীর নতুন ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী নাম রাখতে চাইলে কী করতে হবে?
উত্তরমুছুনস্ত্রীর ভোটার তথ্যে স্বামীর নাম অবশ্যই রাখতে পারবেন তবে তা কার্ডের উপর লেখা থাকবে না। এনআইডি কার্ডের উপর পিতা মাতার নামই থাকবে এবং অন্যান্য তথ্যের মধ্যে স্বামীর নাম উল্লেখ থাকবে যা সার্ভার থেকে চেক করে পাওয়া যায়। নতুন ভোটার হওয়ার সময় ভোটার নিবন্ধন ফরমে- ২ এ স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিলেই হবে। আর যদি স্ত্রী পূর্বে ভোটার হয়ে থাকে তাহলে সংশোধনের মাধ্যমে তার ভোটার তথ্যের স্বামীর নাম সংযোজন করতে হবে।
মুছুনযাজাকাল্লাহ ভাইজান, আরেকটা বিষয় জানার ছিল, তা হচ্ছে, অনেক মহিলাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে আমরা উনাদের পিতার নামের জায়গাতে তো স্বামীর নাম দেখতে পাই, তো সেগুলোতে কার্ডে কিভাবে আসে? আর উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর অঙ্গিকার লিখে সেটাকে কি আবার অফিসার থেকে সিগন্যাচার করাতে হবে?
উত্তরমুছুনপূর্বের এনআইডি কার্ডের উপর মহিলাদের স্বামীর নাম লেখা থাকতো কিন্ত বর্তমানে নিয়মটা পরিবর্তন করা হয়েছে। সকল মহিলাদের এনআইডি কার্ডের উপর তার পিতা-মাতার নাম লেখা থাকবে।
মুছুনঅঙ্গীকারনামা লিখে অন্যান্য কাগজপত্রের মত নতুন ভোটারের আবেদন ফরমের সাথে পিন করে রাখতে হবে।
মুছুনযেই প্রত্যয়নপত্রগুলো বা নাগরিকত্বের সনদ লিখা হবে সেখানেও কি তাহলে পিতা-মাতার নামই লিখতে হবে? নাকি পিতার স্থানে স্বামীর নাম দিলে হবে?
উত্তরমুছুনপ্রত্যয়নপত্র ও নাগরিক সনদে পিতার নামের স্থানে স্বামীর নাম ব্যবহার করতে পারবেন তাতে কোন সমস্যা হবে না।
মুছুনদেশের বাহিরে কোথাও যেতে হলে তখন কাবিননামার প্রয়োজন পড়ে, তো বিবাহের কাবিননামার কাগজ কেমন হতে হবে বা কোন ধরনের হবে, অতিরিক্ত কোন কিছু সেখানে করতে হয় কিনা জানিয়ে বাধিত করবেন?
উত্তরমুছুনকাজী আফসি থেকে যে কাবিননামা দেয়া হয় সেটিই মূল কাবিননামা। তাছাড়া বিদেশে যেতে হলে কি ধরণের কাবিননামা প্রয়োজন হয় সে বিষয়ে আমার কোন ধারণা নেই।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন! যদি আপনার জানা থাকে তাহলে একটা বিষয় জানতে চাইবো। আমার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনে জন্মস্থানের জায়গাতে শুধু আমার জেলার নাম দেওয়া আছে। গ্রাম/ পোষ্ট ইত্যাদী কোন কিছু দেওয়া নেই। আবার অনেকের পুরো ঠিকানাই দেওয়া আছে। তো আমারটাতে পুরো ঠিকানা না থাকাতে কোন অসুবিধা হবে কিনা কাজ করতে গিয়ে জানালে উপকৃত হবো।
উত্তরমুছুননা কোন সমস্যা হবে না, আপনি আপনার জন্ম সনদ ব্যবহার করতে পারবেন।
মুছুনযাজাকাল্লাহ, আহসানালা যাজা। একটা কথা কি ভাইজান, এই তথ্যটি কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করেছি। কিন্তু কেন জানি আপনার উত্তরটা পাওয়া পর্যন্ত মনে স্বস্তি কাজ করছিলনা। এখন আলহামদুলিল্লাহ , মনটা পেরেশানী মুক্ত হয়েছে।
উত্তরমুছুনআসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ, ভাইজান, ৩৪ নং ও ৪০ নং ক্রমিকে অর্থাৎ সনাক্তকারী আর যাচাইকারী কি একই ব্যক্তি থেকে যেমন কোন চেয়ারম্যান বা মেম্বার থেকে করানো যাবে? জানার উদ্দেশ্য উভয় জায়গাতে একই ব্যক্তির নাম ও স্বাক্ষর নেওয়া যাবে কিনা?
উত্তরমুছুনসনাক্তকারী ও যাচাইকারী দুইজন আলাদা ব্যক্তি হবে। সনাক্তাকারী যে কোন সাধারণ ব্যক্তি হলেই হবে। কিন্ত যাচাইকারীর এনআইডি নম্বর ও স্বাক্ষর চেয়ারম্যান বা মেম্বরের হতে হবে।
মুছুনআর এন আইডিতে থাকা মোঃ হামিদ মিয়া আর আব্দুল হামিদ কি সম্পূর্ণ ভিন্ন নাম ধরতে হবে নাকি সাধারণ ভুল হিসেবেই আবেদন করা যাবে?
উত্তরমুছুনভাই এই দুইটা আলাদা নামই ধরা চলে। এ ধরণের নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমান কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করতে হবে। বিশেষ করে স্ত্রীর এনআইডি কাডের কপি, জন্ম সনদ, কামিননামা,সন্তানদের এনআইডি কপিসহ জুডিশিয়াল ম্যাজেস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত হলফনামা জমা দেয়া যেতে পারে।
মুছুনআমি নতুন ভোটার হব কিন্তু আমার বাবার আইডি কার্ডের তার নাম আছে মনির আহমদ,কিন্তু আমার জন্ম সনদ এবং স্কুল সার্টিফিকেট অনুযায়ী আছে আহমদ, এখন আমি ভোটার হতে হলে কি কোন সমস্যা হবে পিতার নাম নিয়ে
উত্তরমুছুনপিতার এনআইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী জন্ম সনদ সংশোধন করে নিন। স্কুল সার্টিফিকেট যদি বোর্ডের সার্টিফিকেট হয়ে সেক্ষেত্রে সেগুলোও সংশোধন করে নিয়ে তারপর ভোটার হওয়া ভালো। কারন মনির আহমদ আর শুধু আহমদ নামের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। ভবিষ্যতে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। এখন সার্টিফিকেট সংশোধনের ঝামেলা মেনে নিলে ভবিষ্যতে আর কোন কোন ঝামেলা হবে না। কিন্ত পিতার নাম শুধু আহমদ ব্যবহার করে ভোটার হলে পরবর্তীতে যদি ঝামেলা হয় তখন সার্টিফিকেট, এনআইডি সবই সংশোধন করাতে হবে এবং সার্টিফিকেটের পরিমানও তখন বেশি হবে।
মুছুনআমার জন্ম তারিখ ০২-০৩-২০০৪ আমি কি ভোটার কার্ড বানাতে পারবো
উত্তরমুছুননা পারবেন না, এখন পর্যন্ত যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ সাল বা তার পূর্বে তারা নতুন ভোটার হতে পারবে।
মুছুনআমার জন্ম তারিখ ১২/০৯/২০০১ইং আমি কী কার্ড বানাতে পারবো
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন। অনলাইনে আবেদন করুন তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অফিসে জমা দিন।
মুছুনঅনেকে এমন আছেন যার বাবা এমন সময় মারা গেছে যখন ভোটার আইডি কার্ড করার ব্যপারে কোন নির্দেশনাই আসেনি সেক্ষেত্রে তার বাবার আইডি কার্ডও নেই তাহলে সে কি করবে?
উত্তরমুছুনপিতা মৃত হলে তার এনআইডি কার্ডের কপি জমা দেয়া লাগবে না। তবে আবেদন ফরম পূরণের সময় পিতার মৃত্যু সাল উল্লেখ করতে হবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের থেকে পিতার মৃত্যু সনদ সংগ্রহ করে আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।
মুছুনআমি একটি ফরম পুরন করতে গিয়ে অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এখন এটা সংশোধন করবো কি ভাবে
উত্তরমুছুনআবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে তা এডিট করার কোন সুযোগ নেই। প্রয়োজনে নতুন করে আবেদন করুন অথবা ওই আবেদনটি ব্যবহার করুন। অফিস থেকে যখন ছবি তুলবে তখন তাদেরকে বলে দেবেন ভুলবসত অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এবং সেটি সংশোধন করে দিতে। শুধুমাত্র ছবি তোলার সময় অফিস থেকে এই ভুল সংশোধন করা যাবে।
মুছুনআমি আমার স্ত্রী নতুন এন আই ডি করার জন্য অনলাইনে ফরম পুরন করতে গিয়ে অসমর্থতা উল্লেখ করা হয়েছে এখন এটা সংশোধন করা যাবে কি ভাবে
উত্তরমুছুনআবেদন সাবমিট করা হয়ে গেলে তা এডিট করার কোন সুযোগ নেই। প্রয়োজনে নতুন করে আবেদন করুন অথবা ওই আবেদনটি ব্যবহার করুন। অফিস থেকে যখন ছবি তুলবে তখন তাদেরকে বলে দেবেন ভুলবসত অসমর্থতা উল্লেখ হয়ে গেছে এবং সেটি সংশোধন করে দিতে। শুধুমাত্র ছবি তোলার সময় অফিস থেকে এই ভুল সংশোধন করা যাবে।
মুছুনঅনলাইনে আবেদন করে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে ওই কপি কি করবো? কোথাও কি ওই আবেদন ফরম কি জমা দিতে হবে?
উত্তরমুছুনহা জমা দিতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে জমা দেবেন।
মুছুনamr nid songsodon korsi qnk din hoye gese ami proman hisabe amr hsc certificate birthcertificate upload korsi kintu kono soloution paitasi na
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আপনার আবেদনের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে খোজ নিন।
মুছুনআমি আবেদন করেছি কোন কিছু জমা দেই নি তাছাড়া আমার জন্ম নিবন্ধন এর নাম্বার ভুল। তাছাড়া এখন আমি ভোটার হব না এখন আমার করনীয় কী কোন সমস্যা হবে কি
উত্তরমুছুনযদি এখন ভোটার না হতে চান তাহলে আবেদন যেভাবে পড়ে আছে সেভাবেই রেখে দিতে পারেন। অথবা আবেদন বাতিল করার জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর হাতে লিখে একটি আবেদন করলে আপনার নতুন ভোটারের আবেদনটি তারা বাতিল করে দেবে।
মুছুনআমার জন্ম নিবন্ধন এর ১৭ সংখ্যা কোডটি সঠিক ওটা অন্য করো নাম্বার ওই নাম্বার ঠিক করে কি আমি আবার নতুন করে আবেদন করতে পারব
উত্তরমুছুনহ্যা পারবেন।
মুছুনআমার ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে,তবে সেটা আগের কার্ড, ঐ কার্ডে বয়স ভুল হয়েছে, এখন আমি এটাকে সংশোধন করে স্মার্ট কার্ড বানাতে চাচ্ছি, সে ক্ষেত্রে আমাকে কি করতে হবে,?
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল থাকলে তা সংশোধন করাতে পারবেন। জন্ম তারিখ সংশোধন হওয়ার পর পেপার লেমিনেটেড কার্ড আসবে, স্মার্ট কার্ড আসবে না। যদি আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী না হয়ে থাকে তাহলে, এখন পর্যন্ত ইচ্ছামত স্মার্ট কার্ড তৈরী করে নেয়ার সযোগ নেই। হয়তো ভবিষ্যতে আবেদন করে স্মার্ট কার্ড তুলে নেয়ার সুযোগ দেয়া হবে। আপনার স্মার্ট কার্ড তৈরী হয়েছে কিনা সে বিষয়ে আপনি নিজেই খোজ নিতে পারবেন। স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম খুবই সহজ। আপনি চাইলে মোবাইল দিয়েই নিজের ম্মার্ট কার্ড চেক করে দেখে নিতে পারবেন।
মুছুনআমার এনআইডি দিয়েছিলাম ১ মাস হয়ে যাচ্চে।কিনতু আমি সংশোধন পাচচি না।birth certificate +hsc certificate দিয়েছিলাম সংযুক্তি হিসেবে
উত্তরমুছুনএনআইডি কার্ড সংশোধন হতে কত দিন লাগে তা সঠিক করে কেউ বলতে পারবে না। এটা নির্ভর করে কর্মকর্তাদের কর্মব্যস্ততার উপর। আপনি দ্রুত সংশোধন করাতে চাইলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদনের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে খোজ নিতে পারেন এবং একটু দ্রুত সংশোধন করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
মুছুনআমার পিতা মাতা অন্য জায়গায়র ভোটার আমি অন্য জায়গায় ভোটার হতে পারছি না উপজেলা অফিস থাকে বলছে আপনার আব্বা আম্মা জেখানের ভটার সেখানে জেতে এখন কী করবো একটু তারাতারি জানাবেন অনুরোধ রইলো
উত্তরমুছুনআপনি যেখানে ভোটার হতে চাচ্ছেন সেখানকার কাগজপত্র জমা দেয়া লাগবে। যেমন- নাগরিক সনদ, চেয়্যারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন, বিদ্যুৎ বিলের কপি, ট্যাক্স রশিদ ইত্যাদি। আপনার পিতা-মাতা যে এলাকার ভোটার উক্ত কাগজপত্রগুলো যদি সেখানকার হয় তাহলে তো আপনার চাহিত এলাকায় আপনাকে ভোটার করবে না।
মুছুনআসসালামু আলাইকুম, আমি ভোটারের জন্য আবেদন করতে চাচ্ছি। আমার বাবার ভোটার আইডি কার্ডের উনার নাম একরকম আর আমার সার্টিফিকেট এ অন্য রকম। এমনিতে নাম ঠিক আছে কিন্তুু বানান দুইটাতে দুইরকম এখন আমি কোনটা দিবো? একটু জানাবেন
উত্তরমুছুনএকই নামের বানান অনেক সময় একটু আলাদা হতে পারে। যদি মূল নাম সঠিক থাকলে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না এবং সেক্ষেত্রে আপনি আপনার সার্টিফিকেটের নাম অনুযায়ী নতুন ভোটার হতে পারেন। আর যদি বেশি সমস্যা বোধ করেন তাহলে সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে পারেন।
মুছুনআমার জন্মনিবন্ধনে বাবার নামের আগে মুহাম্মদ দেওয়া আছে বাবার আইডি কার্ডে মুহাম্মদ লেখা নেই
উত্তরমুছুনআমি কি ঔ জন্মনিবন্ধন দিয়ে ভোটার হতে পারবো
সব থেকে ভালো হয় জন্ম নিবন্ধন সনদটি সংশোধন করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হলে। তাহলে ভবিষ্যতে আর কোন সমস্যা আসবে না।
মুছুনআমি সকল ডকুমেন্ট জমা দিয়েছি কিন্তু আমার কোন ছবি,আঙ্গুলের ছাপ রাখেনি।।।।জমা দিয়েছি প্রায় ১ মাস হয়ে গেছে এখনো কোন এসএমএস আসে নি।।।এখন আমি কি করতে পারি
উত্তরমুছুনঅফিসে গিয়ে যোগাযোগ করেন এবং বলেন একটু দ্রুত আপনার আবেদনের কাজ করে দিতে।
মুছুনভাই আমার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধন খাদিজা আক্তার,, আমি যদি এনআইডি করার জন্য আবেদনে খাদিজা বেগম দি তাহলে সমস্যা হবে?
উত্তরমুছুনহ্যা সমস্যা হতে পারে। জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নাম খাদিজা বেগম করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করা উচিত।
মুছুনজন্ম নিবন্ধন এ বাবার নামে মৃত আছে। এন আই ডি আবেদনের সময় শুধু নাম দিলে হবে নাকি মৃত দিতে হবে?
উত্তরমুছুনসমস্যা হওয়ার কথা না। তবে নতুন ভোটারের আবেদন ফরমে পিতার মৃত্যু সন উল্লেখ করে দিলেই হবে।
মুছুননতুন আইডি কিভাবে করবো
উত্তরমুছুনউপরে নতুন আইডি কার্ড করার বিষয়েই বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। ভালো করে উপরের লেখাটি পড়ুন তাহলেই বুঝতে পারবেন কিভাবে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে হবে।
মুছুনবিবাহিত হলে কোন ঠিকানা ব্যাবহার করবে....???
উত্তরমুছুনস্বামীর না কি তার নিজ জম্নস্থান.... প্লিজ বলবেন।
আপনি যদি স্বামীর বাড়িতে থাকেন এবং স্বামীর ঠিকানায় ভোটার হতে চান তাহলে ফরমে স্বামীর ঠিকানা উল্লেখ করবেন।
মুছুনজন্মনিবন্ধন সনদে মামা বাড়ি স্থায়ি ঠিকানা দেয়া আছে তা চেন্জ করবো কিভাবে?
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভার কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন।
মুছুনআমি দেশের বাহিরে অবস্থান করছি বিগত এক দশেকের ও বেশি. এখানে চাকরি করার কারণে দেশে এসে NID কার্ড করা আমার পক্ষে সম্ভব নয় . এক্ষেত্রে আমি কিভাবে NID কার্ড করতে পারি? অনুগ্রহপূর্বক জানাবেন. আপনাকে অগ্রিম ধন্যবাদ.
উত্তরমুছুনবিদেশে গিয়ে প্রবাসীদের নতুন ভোটার করার বিষয়ে এখনো তেমন কোন নিয়ম চালু হয়নি। ভবিষ্যতে হয়তো এমন সুযোগ চালু হবে। বিদেশে গিয়ে প্রবাসীদের নতুন ভোটার করার বিষয়ে যদি কোন নিয়ম চালু হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করবো। কিন্ত বর্তমানে প্রবাসীদের দেশে না ফিরে আসা পর্যন্ত নতুন ভোটার হওয়া সুযোগ নেই।
মুছুনস্বাক্ষর দিলে হবে??
উত্তরমুছুননাকি টিপসইও দেওয়া লাগবে???
যেকোন একটি দিতে হবে। নাম লিখতে পারলে স্বাক্ষর করবেন আর নাম না লিখতে পারলে টিপসই দেবেন।
মুছুনভাই একটা বিষয় একটু জানাবেন, আমার স্ত্রির বয়স ৩/৪/২০০৪
উত্তরমুছুনএনআইডি আবেদন ফরম পুরণ করলাম। এই জন্ম তারিখ অনুযায়ি ভোটার হতে পারবে?
এই মুহুর্তে সে ভোটার হতে পারবে না। তবে আগামী মে ২০২২ তারিখ থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু হবে। হালনাগাদে সে ভোটার হতে পারবে অথবা হালনাগাদ পরবর্তী সময়ে ভোটার হতে পারবে। এখন পর্যন্ত যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ ইং তারিখ বা তার পূর্বে তাদেরকে ভোটার করা হচ্ছে। সুতরাং আগামী হালনাগাদ না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
মুছুনজন্ম নিবন্ধন এর সাথে তথ্য পুরোপুরি মিল না থাকলে আবেদন কি বাতিল বলে গন্য করা হবে,,?
উত্তরমুছুনজন্ম নিবন্ধনের তথ্যের সাথে ভোটার নিবন্ধন ফরমে উল্লেখিত তথ্য গড়মিল থাকলে আবেদন বাতিল করে দিতেই পারে।
মুছুনআমি এই নিয়মে একটা আবেদন ফরম পূরণ করেছি, স্থায়ী ঠিকানা গ্রামের বাড়ি দিলেও ভোটার হতে চেয়েছিলাম বর্তমান ঠিকানায়। ডাউনলোড ও করেছি কিন্তু প্রিন্ট করে জমা দেই নি অফিসে। এখন আমি চাচ্ছি আমার গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রামের বাড়ির ঠিকানাতেই ভোটার হতে যখন তথ্য নিবে তখন অফলাইনেই আবেদন করতে। তাইলে আমি যে অনলাইনে আবেদন ফ্রম পূরণ করেছি। এতে কি সমস্যা হবে? কারণ অইখানে অঞ্জিকারনামা ছিল যে এটা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় কোন ফরম পূরন করি নি। প্লিজ প্লিজ আমাকে উত্তরটা দিবেন।
উত্তরমুছুননতুন ভোটার হওয়ার জন্য একাধিকবার ফরম পূরণ করা উচিত না। আপনি যেহেতু একটি ফরম পুরণ করেছেন সেহেতু পুনরায় আরো একটি ফরম পূরণ করার আগে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে পূরণকৃত ফরমটি বাতিল করে দেয়ার জন্য বলেন। তারা আপনার প্রথম আবেদনটি বাতিল করে দিলে তখন পুনরায় ফরম পূরণ করে নিতে পারবেন।
মুছুনআমি নতুন ভোটার হতে চাই। আমার বাবার নামের সাথে আমার জন্ম নিবন্ধিন, সার্টিফিকেটের মিল নেই। আবার বাবা-ই ভুলবশত তার NID করার সময় ভুল তথ্য দিয়েছে আমি সার্টিফিকেটের সাথে মিল না রেখে। এখন আমারটা চেঞ্জ করতে গেলে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হবে কারণ ৩ টা সার্টিফিকেট+জন্ম নিবন্ধন চেঞ্জ করা অনেক ঝামেলা। এখন যদি শুধু আমার বাবার NID এর নাম চেঞ্জ করি তাহলে আমি আবেদন করতে পারবো??
উত্তরমুছুনহ্যা অবশ্যই আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনার পিতার এনআইডি কার্ড থেকে তার নাম সংশোধন করতে চাইলে চাহিত নামের স্বপক্ষে পর্যাপ্ত পরিমান কাগজপত্র দিয়ে প্রমাণ করাতে হবে তাহলেই নাম সংশোধন হবে। মনে রাখবেন আবেদন করলেই কিন্ত সংশোধন হয়ে যায় না। তাই সে সকল কাগজপত্রে তার নাম সঠিক করে লেখা আছে সেগুলো আবেদনের সাথে জমা দেবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এনআইডি কার্ডের নাম সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।
মুছুন৬ মাস পূর্বে আমার স্ত্রীর জন্য অনলাইনে নতুন NID এর আবেদন করেছিলাম। কিন্তু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়া হয়নি। মে মাসে তালিকা হালনাগাদের জন্য অপেক্ষা না এখন কি সেসব জমা দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে পারি? কাগজপত্র কি সত্যায়িত করা আবশ্যক?
উত্তরমুছুনভোটার নিবন্ধন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পিন করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিন। হালনাগাদের পূর্ব মূহুর্তে অফিস থেকে নতুন ভোটার করবে কি না সঠিক বলতে পারবো না। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সত্যায়িত করলে ভালো না করলেও সমস্যা হবে না।
মুছুনঅামার বাবা নিখোঁজ।এবং অামার কোন জমি জায়গানাই শুধুমাত্র মায়ের ভোটার অাইডি কার্ড অাছে অামি কীভাবে এনঅাইডি কার্ড করব কারণ অামার বাবাতো মৃত নয় এবং তার কোন জন্মসনদ বা এনঅাইডির কাগজ অামার কাছে নেই
উত্তরমুছুনসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলের নিকট থেকে প্রত্যয়নপত্র নিন যে, আপনার পিতা নিখোজ রেয়েছেন। আপনার জন্ম সনদ, মায়ের এনআইডি কপি, বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি, বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কপি, নাগরিক সনদ, নতুন ভোটার হওয়ার প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি দিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন।
মুছুনআপনারে উল্লেখিত নিয়মে আবেদন করতে এক অংশে সাহায্যের প্রয়োজন। ডাকঘর মেনুতে আমার এালাকার ডাকঘর নাই। এখন ও সাবমিট করিনি। কি করব জানালে উপকৃত হব।
উত্তরমুছুননিজের এলাকার ডাকঘরের নাম ওখানে না থাকলে অন্যান্য সিলেক্ট করে ডাকঘর লিখে দিতে পারেন। যদি সেটাও সম্ভব না হয় তাহলে যে কোন একটি ডাকঘর সিলেক্ট করে দিন। যখন অফিসে ছবি তুলতে যাবেন তখন অপারেটরকে বলে দেবেন ডাকঘরটি পরিবর্তন করে যেন আপনার এলাকার ডাকঘরের নাম লিখে দেয় তাহলেই হবে।
মুছুনআমার ভাগ্নে প্রবাসী সে ২মাসের ছুটিতে বর্তমানে বাড়িতে তার জন্য প্রত্যযন পত্র টা কি বকম করতে হবে এবং পেশা কি দিতে হরব জানালে উপকৃত হব।ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নিকট থেকে প্রত্যয়ন নিলে ভালো হবে। প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখ থাকবে তিনি দীর্ঘ দিন প্রবাসে থাকার কারণে সময়মত ভোটার হতে পারেনি। তাকে নতুন ভোটার করে নেয়ার জন্য প্রত্যয়ন করা হলো। পেশা প্রবাসী দেয়া যেতে পারে। অথবা বাড়িতে ফিরে তিনি বর্তমানে যে কাজে সম্পৃক্ত আছেন সেই সম্পর্কিত পেশা উল্লেখ করতে পারেন।
মুছুনভাই,আমার বয়স ১৭ বছর ৯ মাস। আমি অনলাইন NID আবেদন করি প্রায় ১ সপ্তাহ আগে। এখন আপনার আরেকটি পোস্ট এ দেখি মে মাসের ২০ তারিখ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ শুরু হবে।
উত্তরমুছুন* এখন আমার করণিয় কি?
* এখন কোন সমস্যা হবে কিনা?
আপনি আবেদন ফরম ও যাবতীয় কাগজপত্র নিয়ে অফিসে গিয়ে বলেন নতুন ভোটার করে নিতে। যদি তারা ভোটার করে নেয় তাহলে ভালো, আর যদি বলে হালনাগাদের আগে অফিসিয়ালী নতুন ভোটার করা হবে না তাহলে তাহলে চলে আসবেন এবং তথ্যসংগ্রহকারী বাড়ি বাড়ি তথ্য সংগ্রহ করতে আসলে তখন পুনরায় ফরম ফিল আপ করে দেবেন। পরবর্তীতে যখন আপনার এলাকায় ছবি তোলার জন্য আসে তখন ছবি তুলে ফেলবেন।
মুছুন