ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ - নতুন ভোটার হওয়ার সুযোগ

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ - নতুন ভোটার হওয়ার সুযোগ 

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ - নতুন ভোটার হওয়ার সুযোগ

শুরু হতে যাচ্ছে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২। এসময় ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিরা তাদের সঠিক তথ্য দিয়ে খুব সহজে নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হতে পারবেন। অফিসিয়ালী নতুন ভোটার নিবন্ধন করার থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় খুব সহজে নতুন ভোটার হওয়া যায়। কারণ এ সময় নতুন ভোটার হতে খুব বেশি কাগজপত্রের দরকার হয় না। সামান্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়েই নতুন ভোটার হওয়া যায়। তাই যারা এখনো ভোটার হননি তারা ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হয়ে যাবেন। 


ভোটার তালিকা হালনাগাদ 2022 এর কার্যক্রম কবে থেকে শুরু হবে? নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ কারা কারা ভোটার হতে পারবে? ভোটার তথ্য হালনাগাদ ২০২২ এ ভোটার হতে কি কি কাগজপত্র লাগতে পারে? এ সকল প্রশ্ন সম্পর্কিত সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবো। 

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ কারা নতুন ভোটার হতে পারবে?

পূর্বের হালনাগাদে যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ সাল বা তার পূর্বে ছিলো তাদেরকে নতুন ভোটার করা হয়েছিলো। Voter Halnagad 2022 এ যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ সাল বা তার পূর্বে তারা সবাই নতুন ভোটার হতে পারবেন। 

তবে যারা ১৮ বছরের কম বয়স্ক তাদের নাম ভোটার তালিকায় আসবে না। তাদেরকে শুধুমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া হবে। পরবর্তীতে যখন তাদের বয়স ১৮ বছর হয়ে যাবে তখন আপনা-আপনিই ভোটার তালিকায় নাম চলে যাবে এবং নির্বাচনে ভোট দিতে পারবে।

ইতোপূর্বে যারা একবার ভোটার হয়েছেন তারা দ্বিতীয়বার ভোটার হতে কখনোই যাবেন না। অনেকেরই ভোটার নিবন্ধন স্লিপ হারিয়ে গেলে তারা দ্বিতীয়বার ভোটার হয়ে থাকেন। কেউ কেউ তথ্য গোপন করে দ্বিতীয়বার ভোটায় হয়ে থাকেন। আপনারা এমন কাজ কখনোই করবে না। সমস্যা হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করবেন তারা আপনাকে সঠিক পরামর্শ দেবে। একাধিকবার ভোটার নিবন্ধনের ফলাফল খুব ভয়াবহ হতে পারে। একাধিকবার ভোটার হলে জেল-জরিমানা হতে পারে, তাছাড়া আপনি আপনার নাগরিকত্বও হারাতে পারেন।

কি কি কাগজপত্র লাগতে পারে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হতে


ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হতে হলে যে সকল কাগজপত্র লাগতে পারে সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো:-

❖ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ: নতুন ভোটার হতে হলে অবশ্যই ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন সনদ ভোটার নিবন্ধন ফরমের সাথে জমা দিতে হবে।

সার্টিফিকেটের কপি: ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তির যদি সার্টিফিকেট থাকে যেমন- জেডিসি/জেএসসি/এসএসসি ইত্যাদি। তাহলে তার সার্টিফিকেটের কপি নিবন্ধন ফরমের সাথে জমা দিতে হবে।

পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি: নতুন ভোটার হতে হলে অবশ্যই আবেদনের সাথে পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে। 

নাগরিক সনদ: ভোটার নিবন্ধন ফরমের সাথে অবশ্যই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদের কপি জমা দিতে পারেন।

অঙ্গীকারনামা: নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামা প্রয়োজন হতে পারে। তাই অবশ্যই পূর্বে কখনো ভোটার হইনি মর্মে অঙ্গীকারনামা প্রস্তুত করে আবেদনের সাথে দিয়ে দিতে পারেন। 

স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি: নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তি যদি বিবাহিত হয় তাহলে তাদের ক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দেয়া লাগতে পারে।

উপরোক্ত কাগজপত্রগুলো হলে ভোটার তালিকা হালনাগাদে নতুন ভোটার হওয়া যেতে পারে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে প্রদত্ত পরামর্শ অনুযায়ী কাগজপত্র জমা দিতে পারেন।

ভোটার হালনাগাদ কবে হবে ২০২২?

একটা ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শেষ করতে কয়েকটি ধাপ পার করতে হয়। ভোটার তালিকা হালনাগাদের প্রথম ধাপ হচ্ছে বাড়ী বাড়ী গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা। তারপর নতুন ভোটারদের ছবি তোলা ও বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তারপর নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এর সকল ভোটারের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোটার তথ্য হালনাগাদ ২০২২ এর খসড়া তালিকায় যদি কারো তথ্য ভুল থাকে তাহলে তা সম্পূর্ণ ফ্রিতে সংশোধনের কাজ করা হয় এবং সর্বশেষ চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ শুরু (নতুন ভোটার হালনাগাদ কবে হবে ২০২২):-

আগামী ২০ মে ২০২২ ইং তারিখ থেকে সারা দেশে তথ্যসংগ্রহকারীগণ বাড়ী বাড়ী গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার নিবন্ধন ফরম-২ পূরণ করবেন। নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহের কাজ চলবে পরবর্তী তিন সপ্তাহ ধরে। তাই যারা নতুন ভোটার হবেন তারা তথ্যসংগ্রহকারীকে আপনার তথ্য প্রদান করে নতুন ভোটার নিবন্ধনে অংশগ্রহন করতে পারবেন।

সতর্কতা:- তথ্যসংগ্রহকারী যখন আপনার তথ্য নিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ পূরণ করবেন তখন আপনি নিজ দায়িত্বে ফরমটি পড়ে দেখবেন। কোথায়ও কোন ভুল তথ্য লেখা হয়ে থাকলে তা সংশোধন করে নিতে হবে। তা না হলে ভোটার তথ্য ভুল চলে আসবে এবং পরবর্তীতে ভোগান্তিতে পড়তে হবে।

ভোটার তালিকা থেকে মৃত ব্যক্তিদের নাম কর্তনের জন্য তথ্য সংগ্রহ:-

ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় যোগ্য ব্যক্তিদের নতুন ভোটার করার পাশাপাশি ভোটার তালিকা থেকে মৃত ব্যক্তিদের নাম কর্তন করা হয়ে থাকে। তথ্যসংগ্রহকারীগণ বাড়ী বাড়ী গিয়ে নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি মৃত ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করে কর্তন ফরম- ১২ পূরণ করে থাকেন। 

এখানে লক্ষ্যণীয় যে, কর্তন ফরম-১২ পূরণ করার সময় ভূলবসত কর্তন যোগ্য ব্যক্তির ভোটার নম্বর/এনআইডি নম্বরের স্থানে তথ্য সরবরাহকারীর ভোটার নম্বর/এনআইডি নম্বর লেখা হয়ে যায়। ফলে যিনি মৃত্যুবরণ করেছেন তার নাম কর্তন না হয়ে যিনি তথ্য সরবরাহ করেছেন তার নাম কর্তন হয়ে যায় এবং সেই সাথে তার এনআইডি কার্ড অকেজ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ওই ব্যক্তি প্রচুর পরিমাণ ভোগান্তিতে পড়েন। কারণ ভুলবসত ভোটার তালিকা থেকে জীবিত ব্যক্তির নাম কর্তন হয়ে গেলে তা পুনরায় ঠিক করা অত্যন্ত ঝামেলার বিষয়।


সুতরাং, আপনার বাড়ীর কোন সদস্য যদি মৃত্যুবরণ করে থাকেন তাহলে তার তথ্য সরবরাহ করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং নিজ দায়িত্বে পূরণকৃত কর্তন ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করা হয়েছে কি না তা যাচাই করে নিতে হবে।

নতুন ভোটারদের ছবি তোলা ও বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ শুরু:-

যারা নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য এবং ভোটার নিবন্ধন ফরম ২ পূরণ করবেন তাদের ছবি তোলা ও বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হবে ১০ জুন ২০২২ ইং তারিখ থেকে এবং ছবি তোলার কাজ চলামান থাকবে ২০ নভেম্বর ২০২২ ইং তারিখ পর্যন্ত।

এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা  নির্বাচন অফিস থেকে ছবি তোলার কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয় এবং পূর্ণাঙ্গ সিডিউল তৈরী করা হয়। উক্ত সিডিউল অনুযায়ী প্রতিটি এলাকায় মাইকিং করাসহ বিভিন্নভাবে প্রচার প্রচারণা করা হয়।  

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ:-

নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের ছবি ও বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের পর ডাটাগুলো প্রুফ করার পর তা মেইন সার্ভারে আপলোড করা হয় এবং খসড়া ভোটার তালিকা প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে প্রেরণ করা হয়।

নতুন ভোটার তালিকা ২০২২ এর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ০২ জানুয়ারী ২০২৩ ইং তারিখে। যারা নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হবেন তারা প্রত্যেকে অবশ্যই খসড়া ভোটার তালিকা চেক করে আসবেন। যদি আপনাদের ভোটার তথ্যে কোন ভুল থাকে তাহলে সম্পূর্ণ ফ্রিতে এবং ভোগান্তি ছাড়া সেগুলো সংশোধন করিয়ে নিতে পারবেন।

ভোটার তথ্যে ভুল থাকলে দাবি, আপত্তি ও সংশোধনের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ:-

আপনার ভোটার তথ্যে যদি ভুল থাকে তাহলে সেগুলো সংশোধনের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ জানুয়ারী ২০২৩। অবশ্যই উক্ত তারিখের পূর্বে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করবেন। 

এ সময় রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রম চলমান থাকে। রিভাইজিং অথোরিটির মাধ্যমে ভোটার তথ্যের ভুল বিনা ফি তে সংশোধন করাতে পারবেন। তাছাড়া হালনাগাদের সময় ভোটার হতে না পারলে এ সময় বাদ পড়া ভোটারদের নতুন করে ভোটার করে নেয়া হয়।

চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ:-

রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রম শেষে চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ০২ মার্চ ২০২৩ ইং তারিখে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ হওয়া নতুন ভোটারদের চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। 

এই ছিলো ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হওয়া সংক্রান্ত তথ্যাদি। আশা করি আপনারা উল্লেখিত তথ্য থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত  হবেন। ভোটার হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হওয়ার বিষয়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টস করবেন। আমি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই দিতে চেষ্টা করবো। লেখাটি যদি ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ...!

109 মন্তব্যসমূহ

  1. একটা প্রশ্ন ছিলে।
    ভোটার হালনাগাদ কি পুরো বাংলাদেশে চলবে? নাকি কিছু জেলার কিছু এলাকায় চলবে? একটা পোস্ট দেখলাম, সেখানে কিছু জেলার কিছু থানার নাম উল্লেখ করা রয়েছে। এটা একটু ক্লিয়ার হওয়ার দরকার।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সারা দেশেই নতুন ভোটার হালনাগাদ হবে। তবে একসাথে প্রত্যেকটি উপজেলাতে কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় না। আগে পাছে করে সকল উপজেলায়ই ভোটার হালনাগাদ হবে।

      মুছুন
    2. আমার জন্মসনদে মাতার নাম আনজু আরা। মাতার NID তেও আনজু আরা। কিন্তু আমার সার্টিফিকেটে আনজুআরা বেগম। ভোটার আবেদন করেছি সার্টিফিকেট অনুযায়ী আনজুআরা বেগম দিয়ে। কিন্তু এখনো আমি ভোটার আই ডি কার্ড পেলাম না। আমার সাথে যারা ভোটার হয়েছে তারা সবাই মোবাইলে ম্যাসেজ পেয়েছে এবং অনলাইন কপি তুলতে পেরেছে। কিন্তু আমার কোনো ম্যাসেজ আসেনি। তাহলে কি মাতার নামের ভুলের কারনে কি ভোটার আটক কিংবা বাতিল করেছে?

      মুছুন
    3. আবেদনের সাথে জমা দেয়া কাগজপত্রে গড়মিল থাকালে নতুন ভোটারের আবেদন বাতিল করে দিতে পারে। যেহেতু আপনার আবেদন বাতিল না করে ছবি, স্বাক্ষর, বায়োমেট্রিক নিয়েছে সেহেতু চিন্তার কারন নেই। নতুন ভোটারের ডাটা সার্ভারে প্রেরণ করার পর প্রসেসিং হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। অপেক্ষা করুন অবশ্যই ম্যাসেজ আসবে। আর যদি ম্যাসেজ নাই আসে তাহলে নিবন্ধন স্লিপটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে বিস্তারিত যাচাই করে আসতে পারেন।

      মুছুন
  2. আমার ২টি প্রশ্ন ছিল
    ১। আমার জন্মতারিখ ০৯-০৩-২০০৪।আমি কি উপজেলায় যেয়ে আমার আইডি কার্ড করতে পারব?
    ২। আমার জন্মতারিখ ০৯-০৪-২০০৪.১৮বছর ১ মাস। আমি যদি ২০ মে হালনাগাদ আইডি কার্ড করি,তাহলে আমি আমার কার্ড কবে হাতে পাবো??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না অফিসে গিয়ে নতুন ভোটারের আবেদন করতে পারবেন না। কারণ অফিসে তাদেরকেই ভোটার করা হচ্ছে যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ সাল বা তার পূর্বে। আপনি ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ নতুন ভোটার হতে পারবেন। নতুন ভোটার হওযার পর মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করা হবে। এনআইডি নম্বর হাতে পেলে অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

      মুছুন
  3. আমার একটা প্রশ্ন আছে। ভোটার আইডি কাট নতুন করলে,কখন আইডি কাট অনলাইনে আসবে পিলিজ একটু জানাবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. নতুন ভোটার হওয়ার পর মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করা হয়। এনআইডি নম্বর হাতে পাওয়ার পর অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

      মুছুন
  4. আমার একটি প্রশ্ন ছিলো।
    পাসপোর্ট তৈরি করার জন্যে আমার জরুরি ভিত্তিতে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে হবে।ভোটার তথ্য হালনাগাদে তথ্য দিলে জরুরি সেবা পাওয়া যাবে?
    নাকি উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে আলাদাভাবে বানিয়ে নিতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার তালিকা হালনাগাদে ভোটার হতে গেলে সময় একটু বেশি লাগবে। কারণ তথ্য সংগ্রহের কাজ শেষ করে এলাকা ভিত্তিক সবাইকে একবারে ভোটার করা হবে। আপনার যদি জরুরীভাবে এনআইডি কার্ড করার দরকার হয় তাহলে অনলাইনে নতুন ভোটার হওযার আবেদন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে পারেন।

      মুছুন
  5. আরে ভাই, বাংলাদেশের কাউন্সিলর অফিসগুলোতে যে অবস্থা বলে বুজানো যাবে না, আমি কয়েকবার গিয়েছিলাম কিন্তু গুরায় দিছে ব। আচ্ছা ভাই কবে থেকে ভোটার শুরু হবে আমি কোথায় গিয়ে এটা করবো কাউন্সিলর অটমফিসে গেলে হবে কি। বিশেষ করে কবে শুরু হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হালনাগাদে ভোটার হতে কোথায়ও যাওয়া লাগবে না। প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে, তারপর প্রচার প্রচারণা হবে, বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পেইন করে ছবি তোলা হবে। উপরের পোষ্টটি ভালো করে পড়লে কখন কি হবে সব বুঝতে পারবেন। তাছাড়া আপনি এ বিষয়ে আরো খোজ খবর নিতে চাইলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

      মুছুন
  6. আমি অনলাইনে ভোটার হওয়ার আবেদন ফ্রম পূরন করেছিলাম বর্তমান ঠিকানায় ভোটার হওয়ার জন্য।ডাইনলোড করেছি কিন্তু প্রিন্ট করে জমা দেই নি। এখন চাচ্ছি ২০ মে গ্রামের বাড়ি গিয়ে অইখানের ঠিকানায় ই ভোটার আবেদন করতে। তাইলে কি অনলাইনে যে আবেদন ফ্রম পূরণ করেছি এজন্য কোন সমস্যা হবে? অইখানে ফ্রমে অংগিকার ছিল যে এই ফ্রম ছাড়া অন্য কোন ফ্রম পূরণ করি নি। কিন্তু আমি ত অই ফ্রম জমা দেই নি। তাহলে কি এখন আবার অফলাইনে ২০ মে তে আমি ভোটার আবেদন করতে পারব? প্লিজ আমাকে অনুগ্রহ করে উত্তর টা দিবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ ভোটার হতে চাইলে অনলাইনে যে আবেদনটি করেছেন সেটি বাতিল করে দেয়া উচিত। আপনি সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে অনলাইনে করা আবেদনটি বাতিল করার জন্য নির্বাচন অফিসার বরাবর হাতে লিখে আবেদন করেন তাহলেই হবে।

      মুছুন
  7. আমার বাবা মারা গেছেন অনেক আগে তখন ভোটার আইডি কার্ড ছিলনা এখন আমি ভোটার হতে গেলে কি করনিয় আমার

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ অথবা পৌরসভার কার্যালয় থেকে পিতার মৃত্যু সনদ সংগ্রহ করবেন। নতুন ভোটারের আবেদনের সাথে পিতার এনআইডি কার্ডের পরিবর্তে তার মৃত্যু সনদ জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  8. আমার জন্মসাল ১২.১২.২০০১।আমার ভোটার হতে কি এবছর কোনো সমস্যা হবে? আর
    আমার বাবা কিছুদিন হলো মারা গেছেন সেক্ষেত্রে কি করণীয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনিও ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ ভোটার হতে পারবেন। ভোটার হওয়ার সময় অন্যান্য কাগজপত্রের সাথে আপনার পিতার মৃত্যু সনদ আবেদনের সাথে জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  9. আসসালামু আলাইকুম আমার পিএসসি,জেএসসি.এসএসসি সার্টিফিকেট এর সাতে আমার আব্বু আম্মুর আইডি কার্ড এর নাম এর কোন মিল নেই, আমার আব্বুর আইডি তে তার নাম আজাদ আর আমার সার্টিফিকেট আজাত আর আমার আম্মুর আইডি তে তার নাম আনজু বেগম আর আমার সার্টিফিকেট আনজুআরা বেগম আমার বাবা এর আইডি ত এর যায়গা তে দ রাখলে হবে আর আমার মায়ের নাম এর শেষে আরা তা কেতে দিলে হবে।এর কারনে সরকারী চাকরী করিতে পারতেসি না.অনুগ্রহ করে সাহায্য আপনার কাসে কৃতজ্ঞ থাকবো আসসালামু আলাইকুম.ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পিতা মাতার Nid Card এ যেভাবে নাম দেয়া আছে আপনার সার্টিফিকেট ও Nid Card এ ঠিক সেইভাবে নাম থাকা জরুরি। কিন্ত আপনার যে ভুল হয়েছে সেটা সার্টিফিকেটে হয়েছে। সার্টিফিকেট অনুযায়ী তাদের Nid Card সংশোধন করে নিতে গেলে ঝামেলা হবে, সহজে সংশোধন হবে না। তাছাড়া সংশোধন হলেও তাদের নামী জমি জমার কাগজপত্রের সাথে নাম আলাদা হয়ে যাবে, ফলে সেখানে ঝামেলা হবে এবং আপনার অন্যান্য ভাই বোনের কাগজপত্রের সাথেও ঝামেলা হতে পারে।

      তাই যদি সম্ভব হয় তাদের এনআইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী নিজের সকল সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিন। তাহলে ভবিষ্যতে আর কোন ঝামেলা হবে না।

      মুছুন
  10. আমার বাবার এনআইডি কার্ডে তার নাম ইংলিশে (Rabiul) আর আমার সব সার্টিফিকেটে বাবার নাম (Robiul ) শুধুমাত্র একটা অক্ষরের ব্যবধান ( a & o) এই দূটো শব্দের অমিল বাকি সবকিছু ঠিক আছে। এখন আমি এনআইডি কার্ড করব এটার করার জন্য এখন জন্ম নিবন্ধন ইংলিশ ভার্সন টা ও লাগতেছে । এখন কথা হচ্ছে আমি চেয়েছিলাম আমার বাবার এনআইডি কার্ডের নাম পরিবর্তন করব।কিন্তু আমার ভাইয়ার সার্টিফিকেটের সাথে আমার আব্বুর আম্মুর সব কিছু মিল আছে ।শুধু আমারই নাই। তাহলে এখন আমি কি করতে পারি। আমি যদি আমার সার্টিফিকেট চেঞ্জ করতে যাই। আমার JSC,SSC,HSC CERTIFICATE ,MARKSHIT সব কিছুই চেঞ্জ করতে হবে।এখন এটা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ আছে কিনা। জানালে উপকৃত হতাম।ধন্যবাদ। বিঃদ্রঃ আমি এখন অনার্স ২ বর্ষ পড়ি। আমার জন্ম নিবন্ধনে নাম ভুল আর জন্ম নিবন্ধন কার্ড ডিজিটাল করা না থাকায় আমি ভোটার হতে পারি নি। এমনকি ঢাকায় অধ্যয়নরত থাকায় গ্রামে আসার তেমন সুযোগ না থাকায় এনআইডি করা হয় নি।

    এখন আমি প্রথমে একটা আবেদন করেছিলাম এনআইডির জন্য ওইখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েছিলাম। কিন্তু ওই ফর্ম জমা দেই নাই। তো এখন এনআইডি করতে গেলে আমার জন্মনিবন্ধনের ইংলিশ ভার্সন চাচ্ছে। আমি যদি আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা দেই। তাহলে আমার সার্টিফিকেট দেওয়া লাগবে। আমার আব্বুর এনআইডি ও আমার সার্টিফিকেট ইংলিশে একটা অক্ষরে মিল নাই। ইংলিশে MD.Robiul Karim এটা আমার সার্টিফিকেট লেখা আর আব্বুর এনআইডি লেখা MD.Rabiul Karim বাংলাতে মোঃ রবিউল করিম এটা ঠিক আছে। এখন আমি চাচ্ছি আবার নতুন করে এনআইডির জন্য আবেদন করব। আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা নিরক্ষর দিব বা অন্যান্য দিব। তাহলে সার্টিফিকেট সো করা লাগবে না । তখন আব্বুর এনআইডিতে যে নাম আছে সেটা দিয়েই এনআইডি হয়ে যাবে। শুধু একটা অক্ষরের জন্য এত গুলো সার্টিফিকেট চেঞ্জ করতে চাচ্ছি না । আর এনআইডিতে তো শিক্ষাগত যোগ্যতা লেখা থাকে না । এতে কোনো সমস্যা হবে কিনা একটু কস্ট করে জানালে উপকৃত হতাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার সাটিফিকেট এবং পিতার এনআইডি কার্ড দুই জায়গায় পিতার প্রকৃত নাম সঠিক আছে কি না? Rabiul এবং Robiul এর মধ্যে বানানের একটু পার্থক্য তাছাড়া প্রকৃত নাম এবং প্রকৃত ব্যক্তি সবকিছু ঠিক আছে। এইটুকু গড়মিলের জন্য ভবিষ্যতে আপনার কোন সমস্যা হবে না। কারণ নামের বানান অনেকেই অনেক রকমভাবে লেখে। A আর O এর ব্যবধানে ব্যক্তির প্রকৃত নাম যদি পরিবর্তণ না হয় তাহলে কোন সমস্যা হবে না। আপনি আপনার সার্টিফিকেট ও জন্ম সনদ দিয়ে নতুন ভোটার হয়ে যান। আপনার যাবতীয় কাগজপত্র যেমন সার্টিফিকেট, Nid Card, জন্ম সনদের তথ্য যদি সেইম হয় তাহলে কখনোই সমস্যা হবে না। যখন পিতার এনআইডি কার্ড প্রয়োজন হবে তখন দেখা হবে পিতার এনআইডি কার্ডে নাম রবিউল দেয়া আছে এবং আপনার সার্টিফিকেটেও পিতার নাম রবিউল দেয়া আছে। নামের বানানের পার্থক্য কখনোই খুজতে যাবে না। তাছাড়া বানানের পার্থক্য খুজে নিলেও প্রকৃত নামের পরিবর্তন হবে না বিধায় কোন সমস্যা করবে না।

      আপনি ভোটার হওয়ার সময় অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করবেন এবং সার্টিফিকেট শো করবেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা নিরক্ষর দিয়ে কখনোই ভোটার হবেন না। আপনি একজন শিক্ষিত নাগরিক তাই কখনোই তথ্য গোপন করার মত অপরাধ করবেন না। আপনার সার্টিফিকেটের তথ্য অনুযায়ী আপনি ভোটার হবেন।

      মুছুন
    2. আমি আজকে নির্বাচন অফিসে গেছিলাম। নির্বাচন অফিসের প্রধানের সাথে কথা বললাম উনি আমাকে বললেন আপনার সার্টিফিকেট চেঞ্জ করেন। তাহলে সব চাইতে ভালো হবে। তাছাড়া আপনার ভবিষ্যতে সমস্যা হবে। তবে এভাবেই যদি এনআইডি করি করতে পারবো তাতে কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু পরে সমস্যা হবে। এমনটা বলছে। কিন্তু আপনি যেটা বললেন এটা আমারও মনে হয়। কোনো সমস্যা হবে না। নির্বাচন অফিসের প্রধান একটু ব্যস্ত ছিলেন। উনি আমার ব্যাপারটা ভালো ভাবে বুঝে নি।

      মুছুন
  11. নতুন ভোটার হালনাগাদ সময় আগের ভোটার স্থানান্তর করবো কি ভাবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন করতে হবে। ভোটার এলাকা স্থানান্তর সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন

  12. আমি নতুন ভোটার হব। আমার জন্ম সাল ১০-৫-১৯৯৯ তাহলে আমি কি ভোটার হতে পারব,?আমার কাগজপাতি ময়মনসিংহ এখন আমরা সবাই গাজীপুরে থাকি এখানেই সব কিছু ।এখন আমি কি?গাজীপুরে ভোটার হতে পারব নাকি ময়মনসিংহ হতে হবে?আমার কাজগ পাতির কোন সমস্যা হবে নাকি দয়া করে জানাবেন?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা আপনি গাজীপুরে ভোটার হতে পারবেন। এতে কোন সমস্যা হবে না। গাজীপুরে ভোটার হওয়ার সময় আবেদন ফরমের সাথে যে কাগজপগুলো দেবেন সেগুলোর মধ্যে কিছু কাগজপত্র যেমন- নাগরিক সনদ, বিদ্যুৎ বিলের কপি, ট্যাক্স রশিদ/পৌর করের রশিদ এগুলো গাজীপুরের ঠিকানার হতে হবে। বাকি কাগজপত্র যা আছে তাই ব্যবহার করবেন।

      মুছুন
  13. জন্ম নিবন্ধন ছাড়া এসএসসি সনদ দিয়ে ভোটার হালনাগাদে ভোটার হওয়া যাবে কি।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, জন্ম সনদ ছাড়া নতুন ভোটার হওয়া যাবে না। জন্ম সনদ বাধ্যতামূলক জমা দিতে হবে। আপনার যদি সার্টিফিকেট থাকে তাহলে সেটিও জমা দিতে হবে।

      মুছুন
  14. আমি আজকে গিয়েছিলাম আবেদন করে সব কাগজ জমা দিতে, কিন্তু নির্বাচন অফিস থেকে বলল নতুন ভোটার বন্ধ আছে, আমার জন্ম 2002 এ, আপনি তো বললেন 2004 এর আগের গুলো অফিসে গিয়ে করতে পারবে। তাহলে কি আমি করতে পারব।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অফিস কর্তৃপক্ষ যদি নতুন ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ করে রাখে তাহলে তো আর কিছু করার নেই। ২০১৯ সালের হালনাগাদ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৪ বা তাদের পূর্বে জন্ম হয়েছে তাদেরকে ভোটার করা হয়। ২০২২ সালের হালনাগাদে ০১/০১/২০০৭ সাল বা তার পূর্বে যাদের জন্ম তাদেরকে ভোটার করা হবে। হালনাগাদের আগে যদি অফিসিয়ালী নতুন ভোটার না করে তাহলে হালনাগাদে নতুন ভোটার হয়ে যান।

      মুছুন
  15. অনলাইন এ নতুন ভোটার আবেদন করে নির্বাচন অফিস এ জমা দিলে এন আই ডি নাম্বার পেতে কত দিন লাগবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. নতুন ভোটারের আবেদন করে অফিসে কাগজপত্র জমা দেয়ার পর তারা ছবিতুলে নেয় এবং ডাটা ঢাকায় পাঠায়। ঢাকা থেকে যেদিন আপনার আবেদন Approve করবে সেদিনই মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে এনআইডি নম্বর পাওয়া যাবে। এখন এই প্রোসেস কমপ্লিট হতে কত দিন লাগতে পারে সে বিষয়ে সঠিক করে কিছু বলা সম্ভব না। তবে আনুমানিক ৭-১০ দিনের মত সময় লাগতে পারে। কখনো কখনো কর্মকর্তাদের কাজের ব্যস্ততার উপর নির্ভর করে সময় কম বেশি লাগতে পারে।

      মুছুন
  16. প্রয়োজনীয় কাগজ সহ নাম এবং জন্ম তারিখ সংশধনের আবেদন অনলাইনে করে জমা দেয়ার পর কতদিন পর সংশধন হতে পারে ।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এ বিষয়টাও কর্মকর্তাদের উপর নির্ভর করে। আমি যেটা বলে দেবো সেটাই যে হবে তার কোন নিয়ম নেই। আপনার কাগজপত্র দেখে যদি তারা মনে করে আপনার আবেদন সংশোধনযোগ্য তাহলে সংশোধন হবে। তাছাড়া তাদের কর্মব্যস্ততা ও কি পরিমাণ আবেদন জমা পড়েছে তার উপর নির্ভর করে কত সময় লাগবে।
      আমাদের ওয়েবসাইটে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কোথায় হয় - কিভাবে হয় এবং কত দিন লাগে এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      মুছুন
  17. আসসালামু আলাইকুম! ভাই আমি ১০-মে-২০২২ এ অনলাইনে ফোনের মাধ্যমে নতুন ভোটার আবেদন ফরম পূরন করে প্রিন্ট করে বাসায় আসার পরদিন শুনি ২০২২ ভোটার কার্যক্রম তালিকা হালনাগাদ শুরু হয়েছে। আমার জন্ম ২২/০৩/২০০৪, এখন আমি বাড়ি বাড়ি এসে যে যোগ্য ব্যাক্তি কে ভোটার বানাচ্ছে, তাদের মাধ্যমে হতে চাই, তাহলে ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে করা আবেদনটির কারনে সমস্যা হবে? প্লিজ উওর টা দিবেন!

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. বাড়ি বাড়ি তথ্য সংগ্রহ করতে আসলে আপনি ফরম পূরণ করবেন এবং হালনাগাদে ভোটার হয়ে যাবেন। তাছাড়া অনলাইনে যে আবেদনটি করেছেন সেটি সেভাবেই রেখে দেন ওই আবেদনের জন্য আপনার কোন সমস্যা হবে না।

      মুছুন
  18. ভাইয়া আসসালামু আলাইকুম
    আমার সার্টিফিকেটে বাবার নাম দেওয়া আছে, মোঃইয়াছিনুল ইসলাম।
    কিন্তু বাবার আইডি কার্ড এ দেওয়া আছে ইয়াছিনুল ইসলাম, মোঃ নাই,ভাই বোনের সার্টিফিকেটে ও ইয়াছিনুল ইসলাম দেওয়া, আমি ভোটার হইতে গেলে কি এটা সমস্যা করবে? এ ক্ষেত্রে কি করনীয়.?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হালনাগাদে ভোটার হলে গেলে তথ্যের এতটুকু গড়মিলের জন্য সমস্যা নাও করতে পারে। কারণ গণহারে ভোটার করার সময় এমন ছোট খাটো ভুলগুলো তাদের নজরে নাও আসতে পারে। সুতরাং আপনার সার্টিফিকেট ও জন্ম সনদের তথ্য অনুযায়ী আপনি ভোটার হতে পারেন।

      যদি আপনার পিতার আইডি কার্ড সংশোধন করে তার নামের আগে থাকা মোঃ বাদ দেয়ায় তার জমি জমার কাগজপত্র/ চাকরির উপর খুব বেশি প্রভাব না পড়ে তাহলে সংশোধনের আবেদন করে পিতার নামের আগে থাকা মোঃ বাদ দিয়ে আপনাদের সার্টিফিকেট অনুযায়ী করে নিতে পারেন।

      আর যদি মনে হয় পিতার আইডি কার্ড সংশোধন করলে ভবিষ্যতে সমস্যা হবে তাহলে পিতার আইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী আপনাদের সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিয়ে তারপর ভোটার হোন।

      মুছুন
  19. ২০২২ এর ২০ মে থেকে যে হালনাগাদ শুরু হবে সেটা ফলাফল হিসেবে NID কার্ড পেতে অনেক সময় লেগে যাবে কিন্তু আমার ১ মাসের মধ্যে আইডি কার্ড দরকার,,সেক্ষেত্রে কি করতে পারি,,,নির্বাচন অভিসে গেলে কি তাড়াতাড়ি NID কার্ড পাবো?
    please reply

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি সংশ্লিষ্ট উজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে খোজ নিন অফিসিয়ালী এখন তারা নতুন ভোটার নিচ্ছে কি না। যদি অফিস থেকে নতুন ভোটার করে দেয় তাহলে খুব অল্প সময়ে আইডি কার্ড পেয়ে যাবেন। আর যদি অফিস থেকে নতুন ভোটার না করে তাহলে তাদেরকে আপনার সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত বুোঝান এবং অনুরোধ করুন। তারা যদি আপনাকে ভোটার করে নেয়ার আশ্বাস দেয় তাহলে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করে আবেদন ফরম ও যাবতীয় কাগজপত্র নিয়ে অফিসে জমা দিতে হবে। নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে জন্ম সনদ ডিজিটাল থাকা বাধ্যতামূলক। জন্ম সনদ অনলাইনে না থাকলে সেই জন্ম সনদ দিয়ে আপনাকে ভোটার করবে না। সুতরাং আপনার জন্ম সনদ ডিজিটাল করে নিন।

      মুছুন
  20. আমার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে সার্চ দিলে আসেনা তাহলে আমি কি এই জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হালনাগাত করতে পারব আমাকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করুন

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. জন্ম সনদ অনলাইনে যাচাই না হলে সেই জন্ম সনদ দিয়ে ভোটার করে দেবে না। জন্ম সনদ ছাড়াও আপনাকে ভোটার করে দেবে না। সুতরাং জন্ম সনদটি অনলাইন করার চেষ্টা করুন তারপর ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করুন।

      মুছুন
  21. ০১.০২.২০০৭ আমি কি ভোটার হতে পারব

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না এই হালনাগাদে ভোটার হতে পারবে না। জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ বা তার পূর্বে হতে হবে।

      মুছুন
  22. আমার জন্ম তারিখ (১১/০১/২০০৭ )এগারোই জানুয়ারি দুই হাজার সাত, আমি কি ভোটার হতে পারব?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না আপনি হালনাগাদ ২০২২ ভোটার হতে পারবেন না। যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ বা তার আগে জন্ম হয়েছে তাদেরকে ভোটার করা হবে।

      মুছুন
    2. আবার কত বছর পর ভোটার হাল নাগাদ করা হবে

      মুছুন
    3. এখনি সঠিক করে বলা সম্ভব না। তবে ২০২৪ অথবা ২০২৫ সালে হতে পারে।

      মুছুন
  23. আমার বাবার নাম মাকসুদ জোমাদ্দার, কিন্তু আমার জন্ম নিবন্ধন ও সার্টিফিকেটে বাবার নাম মাকসুদ জামান লেখা। ভোটার আইডি কার্ড হালনাগাদের সময় কি কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি অফিস কর্তৃপক্ষ জেনে যায় আপনার কাগজপত্রের সাথে পিতার আইডি কার্ডের নামের ভিন্নতা আছে তাহলে সমস্যা করতে পারে। আর যদি তারা না জানতে পারে তাহলে কোন সমস্যা নেই ভোটার হতে পারবেন। তবে আমার পরামর্শ এটাই যে পিতার আইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী নিজের জন্ম সনদ ও সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিয়ে তারপর নতুন ভোটার হোন। তাহলে ভবিষ্যতে আর কোন সমস্যা হবে না। এমতাবস্থায় আপনার কাগজপত্র অনুযায়ী ভোটার হলে কখনো না কখনো পিতার নামের গড়মিলের কারণে ভোগান্তিতে পড়তে পারেন।

      মুছুন
  24. অফিসে সপ্তাহে প্রতিদিনই কি এনআইডি নিবন্ধনের কাজ করা হয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা সপ্তাহের প্রতিদিনই অফিসে এনআইডি কার্ডের কাজ করা হয়। তবে আপনার সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস যদি নির্দিষ্ট সিডিউল অনুযায়ী তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাহলে তারা প্রতিদিন এনআইডির কাজ নাও করতে পারে।

      মুছুন
  25. ভোটার নিবন্ধন ফর্ম ফিলাপের শেষ
    তারিখ কবে বলতে পারেন?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি গত ২০ মে ২০২২ ইং তারিখ থেকে আপনার এলাকায় হালনাগাদ শুরু হয়ে থাকে তাহলে পরবর্তী ৩ সপ্তাহ ধরে ফরম পূরণের কাজ চলবে। আপনার এলাকায় প্রথম ধাপে হালনাগাদ শুরু না হয়ে থাকলে পরবর্তীতে কখন শুরু হবে এবং কতদিন ধরে ফরম পূরণের কাজ চলবে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে খোজ নিতে হবে।

      মুছুন
  26. এখনো নতুন ভোটার হওয়ার সুযোগ আছে?????

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হ্যা আছে। আপনার এলাকায় কত তারিখ থেকে হালনাগাদ শুরু হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিস থেকে পাবেন।

      মুছুন
  27. আমার একটা প্রশ্ন ছিল। অ্বসীকার নামা যেটা আমার কি লাগবে ০৮/০৮/২০০৬ আমার জম্ম তারিখ। কি অ্বসীকার নামা লাগবে

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অবসীকার নামা নয় ওটা অঙ্গীকারনামা হবে এবং আপনার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামার প্রয়োজন হবে না। অঙ্গীকারনামা অভারএজ ভোটারদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক।

      মুছুন
  28. জন্ম নিবন্ধন ছাড়া সার্টিফিকেট দিয়ে 2022 সালের ভোটার হালনাগাদে কি ভোটার হওয়া যাবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. শুধু সার্টিফিকেট দিয়ে নতুন ভোটার হওয়া যাবে না। আবেদনের সাথে জন্ম নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলক জমা দিতে হবে। যদি জন্ম সনদ না থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভায় যোগাযোগ করে জন্ম সনদ তৈরী করে নিন।

      মুছুন
  29. আমার জন্ম ২০/০৮/২০০৪।আমি পরীক্ষার কারণে এখন বাড়ি যেতে না পারলে কীভাবে ভোটার হবো?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এ ভোটার না হতে পারলে পরবর্তীতে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করে কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে জমা দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।

      মুছুন
  30. আসসালামু আলাইকুম, আমি গত জুন ৩০ তারিখ ২০২২ এ ছবি তুলেছি সব কম্পলিট করেছি, এখন আমি যানতে চাই, আমার আইডি নিবন্ধন ফ্রম স্লিপ আছে, আমি কবে আইডি কার্ড পেতে পারি? দয়া করে জানাবেন, অপেক্ষায় থাকবো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার এনআইডি নম্বর পাওয়ার পরপরই অনলাইন থেকে Nid Card Download করতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে এনআইডি নম্বর আপনার মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমেও সেন্ট করতে পারে অথবা ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২২ এর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর অফিস থেকে এনআইডি নম্বর সংগ্রহ করা যাবে। খসড়া ভোটার তালিকা ২০২৩ সালের জানুযারী মাসে প্রকাশ হবে। এর আগে মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করলে তো ভালো তা না হলে অপেক্ষা করতে পারেন। মাঝে মাঝে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে চেক করতে পারেন।

      মুছুন
  31. উত্তরগুলি
    1. যদি ম্যাসেজ না আসে তাহলে নিবন্ধন স্লিপটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে চেক করুন আপনার ভোটার তথ্য মেইন সার্ভারে আপলোড হয়েছে কি না। যদি ডাটা সার্ভারে আপলোড হয়ে থাকে এবং এনআইডি নম্বর তৈরী হয়ে থাকে তাহলে অফিস থেকে এনআইডি নম্বর সংগ্রহ করুন।

      মুছুন
  32. সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন।

    উত্তরমুছুন
  33. আমি 2022 শে ভোটার তথ্য হালনাগাদে ভোটার হতে চেয়েছি, আমি পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়েছি, সনদ পত্র আছে, পরে মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে এখন মাদ্রাসায় পড়ি, এখন সমস্যা হচ্ছে, আমার সনদ পত্রে পিতার নাম, মোঃ ওমর ফারুক, আর আমার জন্ম সনদে পিতার নাম, হাফেজ মোঃওমর ফারুক, আবার পিতার Nib কার্ডে মোঃ ওমর ফারুক, এই হলো একটি সমস্যা,আর আমার শিক্ষা সনদে মাতার নামঃ শামীমা আক্তার আমার জন্ম সনদেও, শামীমা আক্তার, কিন্তু মাতার Nib কার্ডে মোসাঃ শামীমা আক্তার, আর একটি সমস্যা হলো আমার জন্ম সনদে আমার নাম বাংলায়, মোঃ যোবায়ের হাসান, কিন্তু ইংরেজি মোঃযোবার হাসান, এভাবে MD JUBAR HASANHASAN আর আমার সঠিক নাম হবে এভাবে MD JUBAYER HASAN এখন এই সমস্যাগুলি নিয়ে কি আমি এনআইডি কার্ড করতে পারব নাকি কোন সমস্যা হবে আর সমস্যা হলে একটা সমাধান কি প্লিজ জানাবেন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. পিতার এনআইডি কার্ড এবং আপনার শিক্ষা সনদের নাম অনুযায়ী জন্ম সনদ সংশোধন করে নিন। মাতার এনআইডি কার্ডের নামের সাথে আপনার শিক্ষা সনদের এতটুকু গড়মিল থাকলেও তেমন সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্ত আপনার জন্ম সনদে নিজের নামের বেশ গড়মিল রয়েছে। সুতরাং আগে আপনি আপনার জন্ম সনদ সংশোধন করে শিক্ষা সনদের সাথে মিল করুন। তারপর ভোটার হবেন। হালনাগাদে ভোটার না হতে পারলেও পরবর্তীতে অফিসে গিয়ে ভোটার হতে পারবেন। তাই দেরি হলেও আগে ভুলগুলো ঠিক করে নিন। তাহলে ভবিষ্যতে আর কোন সমস্যা হবে না।

      মুছুন
  34. জন্ম নিবন্ধন এ পিতার নাম এর আগে 'মোঃ' দেয়া কিন্তু একাডেমিক সার্টিফিকেট এ 'মোঃ' নেই আবার পিতার ভোটার আইডি তে মোঃ দেয়া; এই ক্ষেত্রে কি মোঃ বাদ দেয়া যাবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যেহেতু আপনার সার্টিফিকেট আছে সেহেতু সার্টিফিকেটের নাম অনুযায়ী ভোটার হওয়া উচিত। আপনি পিতার নামের আগে থাকা মোঃ বাদ দিয়ে নতুন ভোটারের আবেদন করবেন। আর জন্ম সনদ সংশোধন করে সার্টিফিকেট অনুযায়ী করে নেবেন।

      মুছুন
  35. আসসালামু আলাইকুম
    আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো?
    আমি ২০২০ অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছিলাম।কিন্তু আমি সেটা প্রিন্ট করে রেখেছিলাম কিন্তু জমা দেই নেই।
    আর সেটাই কিছু ভুল ছিলো যেমন ধরেন নামে ভুল ছিলো আমার Birth Certificate এর নামের সাথে আমার স্কুল সার্টিফিকেট এর নামের মিল ছিলো না। তাই আর জমা দেওয়া হয় নাই।
    আর একটা প্রশ্ন হলো আমার আগের যে বার্থ সাটিফিকেট সেটা বাদ দিয়ে আমি এখন মানে ২০২২ সালে নতুন করে বার্থ সাটিফিকেট করেছি তো আমি এখন যদি ওটা নিয়ে নির্বাচন কমিশন অফিসে যাই সেক্ষেত্রে তো কোন সমস্যা হবে না?
    আমি আমার আগের টা বাদ দিয়ে নতু৷ করে করেছি।
    আর একটা প্রশ্ন হলো
    আগের যে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করেছিলাম ওটাই যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছিলাম। ওই একই মোবাইল নাম্বার কি আমার নতুন ফর্মে দিতে পারবো?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনি আপনার নতুন জন্ম নিবন্ধন সনদ ব্যবহার করে নতুন ভোটার হতে পারবেন কোন সমস্যা হবে না। তবে জন্ম সনদ ডিজিটাল বা কম্পিউটার প্রিন্টেড হতে হবে এবং সনদের তথ্য যেন অনলাইনে ভেরিফাই হয়।

      নতুন ভোটার হওয়ার জন্য পূর্বে অনলাইনে যে আবেদনটি করেছিলেন সেটি ওভাবেই রেখে দেন। এখন নতুন করে সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন করে নিন। আপনি পূর্বে ব্যবহার করা মোবাইল নম্বর পুনরায় ব্যবহার করতে পারবেন সমস্যা নেই।

      যদি অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে সমস্যা হয় বা পূর্বে আবেদন করা আছে দেখায় তাহলে সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে পূর্বের আবেদন বাতিল করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট একটি লিখিত আবেদন করবেন তিনি পূর্বের আবেদন বাতিল করে দেবেন। তখন পুনরায় অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

      মুছুন
  36. আমার দুইটা প্রশ্ন আছে
    ১. আমার জন্ম সাল ১৯৯৯ এ। আগে আমি ভোটার আইডি কার্ড এর জন্য আবেদন করি নাই , এখন যে হালনাগাদ হচ্ছে এখানে আবেদন করার জন্য কি আমার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করা লাগবে?
    আর যদি আমি অনলাইন এ আবেদন করি তাহলেও কী জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করা লাগবে ?
    ২। আমার আর আমার ছোট ভাই এনসার্টিফিকেট বাবার নাম জাহাঙ্গীর আলম আর আব্বুর NID card a জাহাঙ্গীর হোসেন দেওয়া আছে ।
    সার্টিফিকেট এ আম্মুর নাম হালিমা বেগম আর তার NID card এ শুধু মো: হালিমা দেওয়া এটা কিভাবে সংশোধনকরা যায় ??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করেন আর হালনাগাদে ভোটার হন অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ লাগবেই। নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম সনদের কোন বিকল্প নেই এটি লাগবেই। সেই সাথে অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়।

      পিতা মাতার নামে যে ভুল রয়েছে তার জন্য ভবিষ্যতে কখনো সমস্যা হবে কি না সে বিষয়ে এক্ষনি তেমন কিছু বলতে পারবো না। তবে যেহেতু তাদের নামের পদবীতে গড়মিল রয়েছে সেহেতু ভবিষ্যতে সমস্যা আসতেই পারে। এখন আপনি দুইটা কাজ করতে পারেন, প্রথমত আপনার সার্টিফিকেটে যেভাবে নাম লেখা আছে সেভাবে ভোটার হতে পারেন। দ্বিতীয়ত, সার্টিফিকেট সংশোধন করে পিতা মাতার আইডি কার্ডের নাম অনুযায়ী করে নিতে পারেন অথবা পিতা মাতার আইডি কার্ড সংশোধন করে আপনার সার্টিফিকেট অনুযায়ী করার চেষ্টা করতে পারেন।

      যদি পিতা মাতার আইডি কার্ড সংশোধন করলে তাদের নামীয় জমি জমা /চাকরির ক্ষেত্রে কোন প্রভাব না পড়ে তাহলে পিতা মাতার আইডি কার্ড সংশোধন করাই সহজ সমাধান হবে। আর যদি সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিতে চান তাহলে একটু কষ্টকর হলেও সব থেকে ভালো কাজ হয়। এখন আপনি ভেবে দেখুন কোনটা করলে আপনার সুবিধা হবে।

      মুছুন
  37. আসসালামু আলাইকুম
    আমার একটি প্রশ্ন ছিলো
    আমি কিছু জিনিস জানতে চাই
    ভোটার তথ্য হালনাগাদের সময় আমি যদি সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারি মনে করেন আমি যেদিন ভোটার করাতে আসবে ওই দিন বাড়ি থাকবো না সে ক্ষেত্রে আমার যাবতীয় কাগজপত্র রেখে আসবো যখন ভোটার করাতে আসবে তখন আমার আম্মু সেই কাগজপত্র গুলো তাদের দিবে তাহলে কি আমি ভোটার হতে পারবো না?
    নাকি আমার সেদিন সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে? আর একটা প্রশ্ন ভোটার আইডি কার্ডের স্বাক্ষর /Signature কি যেদিন ভোটার করতে আসবে সেদিনই নিবে নাকি যেদিন ছবি তুলবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিবে সেদিন স্বাক্ষর নিবে?

    আর স্বাক্ষর আর ছবি,ফিঙ্গারপ্রিন্ট কি একই দিনে নিবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. হালনাগাদ কার্যক্রমের প্রথম ধাপে তথ্যসংগ্রহকারী প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিযে নতুন ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করবে। সেদিন যদি আপনি বাড়িতে না থাকতে পারেন তাহলে সমস্যা নেই। আপনার জন্ম সনদ, সার্টিফিকেট ইত্যাদি কাগজপত্র বাড়িতে রেখে যাবেন সেগুলো দেখে তথ্যসংগ্রহকারী আপনার ফরম পূরণ করে নিয়ে যাবে।

      তারপর নির্ধারিত দিনে হালনাগাদ টিম আপনার এলাকায় ছবি তুলতে আসবে। ওইদিন ভোটার তথ্য এন্ট্রি, ছবি তোলা, স্বাক্ষর নেয়া, হাতের ছাপ নেয়া, চোখের আইরিশ স্ক্যান করা হবে এবং সেদিন নিবন্ধন কেন্দ্রে আপনাকে স্বঃশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে। ওই দিন আপনি উপস্থিত না থাকলে ভোটার হতে পারবেন না। আশা করি বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন।

      মুছুন
  38. আমার আর একটা প্রশ্ন ছিলো
    আমার একটা ফ্রেন্ডের ভোটার হওয়ার জন্য যে যে তথ্য লাগে সব কিছুই নিয়েছে ছবি তোলা থেকে শুরু করে হাতের ফিঙ্গার, চোখের আইরিশ স্কান সব ই নিয়েছে কিন্তু ওর মোবাইলে ম্যাসেজ আসছে না ভোটার নাম্বারের যেটা দিয়ে অনলাইন কপি বের করবে ওর সাথে যারা ভোটার হয়েছে তারা সবাই ম্যাসেজ পেয়েছে অনলাইন কার্ড ও বের করে নিয়েছে এখন ওর টাই ম্যাসেজ না আসার কারণ কি? আর না আসলে কি করতে হবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. কখনো কখনো সার্ভারের সমস্যার কারণে ম্যাসেজ নাও আসতে পারে অথবা হয়তো ম্যাসেজ এসেছিলো তিনি লক্ষ্য করেননি ডিলেট করে দিয়েছেন। এখন যা করা যেতে পারে তা হচ্ছে SMS এর মাধ্যমে Nid Number পাওয়ার যায় কিনা চেক করে দেখতে হবে। SMS এর মাধ্যমে Nid Number পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে আমাদের সাইটে একটি পোষ্ট করা আছে প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন।

      যদি ফিরতি ম্যাসেজে এনআইডি নম্বর পাওয়া যায় তাহলে Nid Numer ও জন্ম তারিখ ব্যবহার করে অনলাইন থেকে Nid কার্ড ডাউনলোড করা যাবে। আর যদি ফিরতি ম্যাসেজে এনআইডি নম্বর না পাওয়া যায় তাহলে ভোটার নিবন্ধন স্লিপ নিয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। তারা সেখান থেকে বিস্তারিত চেক করে জানিয়ে দেবে কি সমস্যা হয়েছে।

      মুছুন
  39. আসসালামু আলাইকুম

    আমি কিছু তথ্য জানতে চাই
    আমার ভাবি এখন হালনাগাদের মাধ্যমে ভোটার হতে চান সে আর কোনো সময় ভোটার হন নাই এই প্রথম কিন্তু সমস্যা হলো আমার ভাবির আম্মুর National Id কার্ড নেই ৩০ বছর আগে হারিয়ে ফেলছেন পরে আর Nid কার্ড তোলেন নাই সেক্ষেত্রে কি আমার ভাবির ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে?
    ভাবির অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আছে তাছাড়া তার আব্বুর NID কার্ড ও আছে শুধু তার মায়ের টা নেই। তার স্বামীর টা দিয়ে যে করবে সেক্ষেত্রে তার স্বামীও এবার নতুন ভোটার হবে।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. বর্তমানে আমরা যে এনআইডি কার্ড ব্যবহার করি সেগুলো ২০০৮ সাল থেকে চালু হয়। আপনার ভাবির আম্মু ৩০ বছর আগে কি করে এনআইডি কার্ড হারিয়ে ফেললো? তখন তো সবুজ কালারের অন্য ভোটার কার্ড চলমান ছিলো যা বর্তমানে কোন কাজে লাগে না। তিনি নির্বাচনে ভোট দেন কি না খোজ নেন। যদি ভোট দিয়ে থাকেন তাহলে তিনি ভোটার আছেন। এলাকার ভোটার তালিকা দেখুন সেখানে তার ভোটার নম্বর পাবেন। ভোটার নম্বর নিয়ে নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করলে তারা আইডি নম্বর দিয়ে দেবে এবং নতুন এনআইডি কার্ড উত্তোলনের আবেদন করতে পারবেন।

      নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে ফরমে পিতা মাতার নাম, আইডি নম্বর লিখতে হয় এবং আইডি কার্ডের কপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়। হয়তো চেষ্টা করলে মাতার আইডি কার্ডের কপি না দিয়েও ভোটার হতে পারবেন কিন্ত সেটা উচিত না। যাবতীয় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়েই ভোটার হওয়া উচিত।

      স্বামীর এনআইডি কার্ড না থাকলে আবেদনের সাথে বিবাহের কাবিননামার কপি জমা দিলেই হবে।

      মুছুন
  40. না কোন সমস্যা হবে না নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন। আর যদি সমস্যা মনে করেন তাহলে নতুন ভোটার হওয়ার অনলাইন আবেদনটি বাতিল করার জন্য নির্বাচন অফিসার বরাবর একটি লিখিত আবেদন করতে পারেন। তাহলে তিনি আপনার আবেদনটি বাতিল করে দেবেন।

    উত্তরমুছুন
  41. আসসালামু আলাইকুম
    ভোটার হালনাগাদের কতদিন পর ছবি,ফিঙ্গারপ্রিন্ট, চোখের আইরিশ নেওয়ার জন্য যেতে বলে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এ বিষয়ে আমি সঠিক তথ্য দিতে পারবো না। সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে দেখতে হবে তারা কবে আপনার এলাকায় ছবি, স্বাক্ষর ও বায়োমেট্রিক তথ্য নেয়ার সিডিউল করেছে।

      মুছুন
  42. তাহলে কি একেক এলাকায় একেক সময় সিডিউল হয় যেমন ধরেন ঢাকায় ভোটার শুরু হয়েছে ২০ মে আর ছবি তুলতে আসছে ১৯ জুলাই তো এখানে ২ মাস সময় লাগছে।
    কিন্তু বর্তমানে আমি যেখানে আছি সেখানে ভোটার শুরু হবে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আর শেষ হবে ৬ ই অক্টোবর থেকে তো আমার প্রশ্ন এখন এই ব্যবধানের মধ্যে ছবি তোলার ডেট টা কবে হতে পারে সঠিক না জানলেও একটু ধারনা দিন।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. সারা দেশে একসাথে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয় না বিধায় ধাপে ধাপে বিভিন্ন এলাকায় হালনাগাদ কার্যক্রম চলমান থাকে। এখন আপনার এলাকায় হালনাগাদ শুরুর তারিখ থেকে শেষ হওয়ার তারিখের মধ্যেই তথ্য সংগ্রহ এবং বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে। ছবি, স্বাক্ষর এবং বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণের পূর্বে এলাকায় মাইকিং এর মাধ্যমে প্রচারণা করা হতে পারে। অথবা বাড়িতে তথ্যসংগ্রহকারী ফরম পূরণ করতে আসলে তার কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন ছবি তোলার কেন্দ্র কোথায় এবং ডেট কত তারিখে। তিনি যদি তখনই কোন তথ্য না দিতে পারে তাহলে পরবর্তীতে তার সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে অবশ্যই তিনি সঠিক তথ্য দিতে পারবেন। অথবা আপনার সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করলে ছবি তোলার কেন্দ্র এবং তারিখ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবেন।

      মুছুন
  43. আমার জন্ম সাল ২০০৭ এর ৩১ জানুয়ারি।এখন আমি কি আমার ভোটার হতে পারার কোনো সুযোগ আছে।৩১-০১-২০০৭

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, আপনি এবারের হালনাগাদে নতুন ভোটার হতে পারবেন না। যাদের জন্ম তারিখ ০১/০১/২০০৭ তারিখের আগে তারা ভোটার হতে পারবে। আপনার বয়স ৩০ দিন কম রয়েছে।

      মুছুন
  44. আমার এলাকায় ভোটার তথ্য সংগ্রহে তারিখ শেষ, কিন্তু নিবদ্ধন কার্য পরিচলনার তারিখ এখনো আছে, এখন আমি কি ভোটার হতে যেতে পারবো??? এছাড়া আমি এখন কি করতে পারি??
    অগ্রিম ধন্যবাদ😄

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার এলাকায় অর্থাৎ আপনার গ্রাম/মহল্লায় যে তথ্যসংগ্রহকারী নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহের কাজ করেছেন তার সাথে যোগাযোগ করলেই হবে। তিনি আপনার তথ্য নিয়ে ২ নং ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করে নিলেই আপনি ভোটার হতে পারবেন।

      মুছুন
  45. আমার এলাকায় যখন ভোটার হালনাগাদ করা হয় তখন আমি করতে পারি নাই, এখন কি ভোটার হওয়ার আবেদন করা যাবে??
    আর কিভাবে করতে হবে একটু বলবেন দয়া করে??

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. না, এই মুহুর্তে আবেদন করে ভোটার হতে গেলে ভোগান্তিতে পাড়তে হতে পারে। আপনি আগামী জানুয়ারী ২০২৩ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। জানুয়ারী মাসে রিভাইজিং অথোরিটির মাধ্যমে বাদ পড়া ব্যক্তিদের নতুন ভোটার করে নেয়া হবে। তখন আবেদন করে খুব সহজেই ভোটার হতে পারবেন। তবে জানুয়ারী মাস শুরু হলেই সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করে রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রম শুরুর তারিখ, ফরম সংগ্রহের তারিখ, শেষের তারিখ, কত তারিখের মধ্যে আবেদন জমা দিতে হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে আসবেন।

      মুছুন
  46. স্যার, বলছিলাম যারা ছবি উঠাছে, তাদের অনেকের অনলাইন কপি চলে আসছে, যাদের আসেনাই তাদের কখন আসবে, একটু জানামে খুশি হতাম🙏🙏

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. একটু ধৈয্য ধরুন চলে আসবে। মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করবে। এনআইডি নম্বর পাওয়ার পর অনলাইন থেকে কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। যদি ম্যাসেজ আসতে বেশি দেরি হয় তাহলে ভোটার নিবন্ধন স্লিপ নিয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

      মুছুন
  47. আমার জন্ম নিবন্ধনে কিছু সমস্যা থাকার কারণে ভোটার হালনাগাদ করতে পারি নি।এখন কি কোনভাবে ভোটার হওয়ার আবেদন করা যাবে?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. আপনার এলাকায় যদি ভোটার তালিকা হালনাগাদ শেষ হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করে দেখুন তারা অফিসিয়ালি নতুন ভোটার করছে কি না। যদি করে তাহলে আবেদন করে নতুন ভোটার হয়ে যেতে পারবেন। আর যদি অফিস থেকে নতুন ভোটার না করে তাহলে রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রম শুরু হব কখন সে বিষয়ে জেনে আসবেন। রিভাইজিং অথোরিটির কার্যক্রমের সময় বাদ পড়া ভোটাররা নতুন ভোটার হতে পারবে।

      মুছুন
  48. হালনাগাদের তথ্য প্রেরণ করার পর এই মাসের ১০ তারিখ স্বাক্ষর ও ছবি তোলার ডেট ছিল। অনলাইন কপি পেতে
    আনুমানিক কতদিন লাগতে পারে? জানালে বেশ উপকৃত হতাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. নতুন ভোটার হওয়ার জন্য ছবি, স্বাক্ষর ও বায়েমেট্রিক দেয়ার পর আপনার আর কোন কাজ না থাকলেও অফিসের কিছু কাজ থাকে। সেগুলো কমপ্লিট হলে মেইন সার্ভারে ডাটা প্রেরণ করা হয় এবং সেখানে প্রোসেসিং হয়। ডাটা প্রোসেসিং সম্পন্ন হলে আপনার মোবাইলে এসএমএসর মাধ্যমে এনআইডি নম্বর প্রেরণ করবে। এনআইডি নম্বর পাওয়ার পর অনলাইন থেকে Nid Card Download করতে পারবেন। অর্থাৎ এনআইডি নম্বর না পাওয়া পর্যন্ত অনলাইন থেকে Nid Card ডাউনলোড করা যাবে না। এই প্রোসেস সম্পন্ন হতে কতদিন লাগবে তা সঠিক করে বলা যায় না। কখনো কখনো ১০-১৫ দিন অথবা ১ মাস সময় লাগতে পারে।

      মুছুন
  49. ভোটার হালনাগাদ অনুযায়ী আমি ভোটার হওয়ার জন্য সকল তথ্যই জমা দিছি, কিন্তু শুধু আম্মার আইডি কার্ড জমা দিতে পারি না মিস্টেক হয়ে গেছে,, এখন আমার কি করনীয় আমি কি আইডি কার্ড পাব, আমার সাথে অনেকেরি মেসেজ চলে এসেছে প্রায় ২ মাস হতে চল্লো

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি আপনি ছবি, স্বাক্ষর এবং বায়োমেট্রিক দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কাগজপত্রের কমতি রয়েছে দেখে যদি আপনার ছবি তারা না তুলে নিত তাহলে সেটা আলাদা বিষয় ছিলো। যেহেতু আপনার ছবি, স্বাক্ষর এবং বায়োমেট্রিক নিয়েছে সেহেতু আপনারও এনআইডি নম্বরের ম্যাসেজ আসবে। আরো কিছুদিন অপেক্ষা করুন দেখুন কি হয়। আর যদি ম্যাসেজ না আসে তাহলে ভোটার নিবন্ধন স্লিপটি নিয়ে অফিসে যোগাযোগ করলে তারা সবকিছু যাচাই করে দেখে দেবে ভোটার তথ্যে কোন সমস্যা আছে কি না।

      মুছুন
  50. জী ভাই, আমি ছবি ফিংগার সিগনেচার সব কিছুই দিছি🙂,ধন্যবাদ আপনাকে

    উত্তরমুছুন
  51. আসসালামু আলাইকুম আমি নতুন ভোটার হয়েছি আমার সাথে যারা নতুন ভোটার হয়েছে তাদের সবার ম্যাসেজ চলে আসছে কিন্তু আমার টা এখনো আসে নাই ১৫ তারিখ ভোটার খসড়া তালিকা প্রকাশ হয়েছে তারপরেও ম্যাসেজ আসে নাই এখন আমার করনীয় কি? আর আমার সাথে আরও ৩ টা ভোটারের ম্যাসেজ আসে নাই এখন কি আমি উপজেলায় তিনজনের ভোটার স্লিপ নিয়ে গেলে তারা কি আমাকে কোনো আপডেট জানাবে নাকি তিনজন ব্যাক্তির আলাদা আলাদা যেতে হবে আমার মূল প্রশ্ন হলো তিনজনের টা নিয়ে আমি একা গেলে হবে কি?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. যদি এখনো ম্যাসেজ না আসে তাহলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করুন। আপনি চাইলে একাই সকলের নিবন্ধন স্লিপ নিয়ে অফিসে গিয়ে পরামর্শ নিতে পারেন। তবে অফিস কর্তৃপক্ষ যদি সার্ভার থেকে আপনার এনআইডি নম্বর বের করে দিতে পারে তাহলে বাকী ভোটারদের এনআইডি নম্বর আপনার কাছে নাও দিতে পারে। কারণ একজনের ভোটার তথ্য আরেক জনের কাছে নাও দিতে পারে এবং এটা স্বাভাবিক। কিন্ত যদি আপনার ভোটার তথ্যই যদি তারা বের করে না দিতে পারে তাহলে বাকীদেরও কোন তথ্য বের করে দেবে না।

      সুতরাং আগে আপনি একা গিয়েই খোজ নিয়ে দেখুন। যদি ভোটার তথ্য পাওয়া যায় তাহলে বাকিদের ভোটার তথ্যের জন্য অনুরোধ করে দেখতে পারেন। না দিলে পরবর্তীতে তাদেরকে পাঠিয়ে দেবেন।

      মুছুন
  52. আমি পিতার নামে "মঃ" এর স্থানে "ম:" দিয়েছি। অর্থাৎ বিশর্গ এর পরিবর্তে কোলন চিহ্ন দিয়েছি। এবং Application Online এ Submit করার পর বিষয়টি লক্ষ্য করেছি। আমার জন্ম নিবন্ধন এ "মঃ" দিয়েই পিতার নাম আছে। এতে কি কোনো সমস্যা হবে? এখন আমার কি করনীয়?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এতে তেমন কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। তারপরও যেহেতু বিষয়টা নিয়ে মনে খটকা লাগছে সেহেতু যেদিন ছবি তুলবেন সেদিন অপারেটরকে বলে দেবেন যেন ক্লোন চিহ্ন কেটে বিসর্গ চিহ্ন করে দেয়।

      মুছুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন